এখানেও তাদের আগুন লাগানোর প্রচেষ্টা -মার্কিন কংগ্রেসম্যানের প্রস্তাবের সমালোচনায় প্রধানমন্ত্রী
মিয়ানমারের
অস্থিতিশীল রাখাইন রাজ্যকে বাংলাদেশের সঙ্গে যুক্ত করতে মার্কিন
কংগ্রেসম্যান ব্রাড শেরম্যান এর প্রস্তাবের কড়া সমালোচনা করেছেন
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ ধরনের প্রস্তাব গর্হিত কাজ উল্লেখ করে তিনি
বলেন, তারা যেখানেই হাত দিয়েছে সেখানেই আগুন জ্বলছে, জঙ্গিবাদের সৃষ্টি
হয়েছে। এখানেও তাদের আগুন লাগানোর প্রচেষ্টা। এটা কখনও গ্রহণযোগ্য না।
বিকালে প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি
এসব কথা বলেন।
সাম্প্রতিক চীন সফরের বিষয়ে দেশবাসীকে অবহিত করতে প্রধানমন্ত্রী এ সংবাদ সম্মেলন করেন। প্রশ্নোত্তর পর্বে একজন সাংবাদিক মার্কিন কংগ্রেসম্যানের প্রস্তাবের বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের যে সীমানা, ৫৪ হাজার বর্গমাইল জায়গা আমরা তাতেই খুশি। অন্যের জায়গা আমাদের সঙ্গে যুক্ত করা এটি আমরা সম্পূর্ণ অস্বীকার করি।
এটি আমরা চাই না। মিয়ানমার তার সার্বভৌমত্ব নিয়ে থাকবে। সেখানে বাংলাদেশের সঙ্গে তারা রাখাইন স্টেট জুড়ে দিতে চায় কেন? এই ধরনের কথা বলা অত্যন্ত গর্হিত কাজ, অন্যায় কাজ বলে আমি মনে করি। হতে পারে তারা খুব বড় দেশ। সেই দেশের একজন কংগ্রেসম্যান। কিন্তু তারা ভুলে গেছে তাদের অতীত। তাদের যখন গৃহযুদ্ধ লেগেই থাকত। সেই অতীততো তাদের ভুলে যাওয়া উচিত না। সেই অতীত ভবিষ্যতেও আসবে না সেটা তারা কিভাবে ভাবে।
তিনি বলেন, রাখাইনে প্রতিনিয়ত সমস্যার সৃষ্টি হচ্ছে। এই ধরনের একটা গোলমেলে বিষয় আমাদের সঙ্গে যুক্ত করবো কেন? এটি আমরা কখনও করবো না। তছাড়া আমাদের প্রতিবেশী দেশ মিয়ানমার। মিয়ানমারে ঘটনা ঘটছে। সেখানকার মানুষ যখন আশ্রয় চেয়েছে মানবিক কারণে আমরা তাদেরকে আশ্রয় দিয়েছি। আশ্রয় দেয়ার অর্থ এটা না যে একেবারে রাষ্ট্রের একটা অংশ নিয়ে আসব। এই মানসিকতা আমাদের নেই। এটা আমরা চাই না।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, প্রত্যেকটা দেশ তার সার্বভৌমত্ব নিয়ে থাকবে সেটাই আমি চাই। এটাও চাই- একথা না বলে বরং মিয়ানমার যাতে তাদের নাগরিকদের ফিরিয়ে নিয়ে যায় এই কংগ্রেসম্যান যেন সেটাই করেন। সেটাই হবে মানবিক দিক। এভাবে একটা দেশের ভেতরে গোলমাল পাকানো কোনমতেই ঠিক না। যেখানে তারা হাত দিয়েছে সেখানেইতো আগুন জ্বলছে। সেখানে শান্তি আসেনি বরং জঙ্গিবাদ সৃষ্টি হয়েছে। অশান্তির সৃষ্টি হয়েছে। আমাদের এই অঞ্চলটা আমরা একটু শান্তিপূর্ণভাবে আগানোর চেষ্টা করছি। এখানেও তাদের আগুন লাগানোর প্রচেষ্টা। এটা কখনও গ্রহণযোগ্য না।
সাম্প্রতিক চীন সফরের বিষয়ে দেশবাসীকে অবহিত করতে প্রধানমন্ত্রী এ সংবাদ সম্মেলন করেন। প্রশ্নোত্তর পর্বে একজন সাংবাদিক মার্কিন কংগ্রেসম্যানের প্রস্তাবের বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের যে সীমানা, ৫৪ হাজার বর্গমাইল জায়গা আমরা তাতেই খুশি। অন্যের জায়গা আমাদের সঙ্গে যুক্ত করা এটি আমরা সম্পূর্ণ অস্বীকার করি।
এটি আমরা চাই না। মিয়ানমার তার সার্বভৌমত্ব নিয়ে থাকবে। সেখানে বাংলাদেশের সঙ্গে তারা রাখাইন স্টেট জুড়ে দিতে চায় কেন? এই ধরনের কথা বলা অত্যন্ত গর্হিত কাজ, অন্যায় কাজ বলে আমি মনে করি। হতে পারে তারা খুব বড় দেশ। সেই দেশের একজন কংগ্রেসম্যান। কিন্তু তারা ভুলে গেছে তাদের অতীত। তাদের যখন গৃহযুদ্ধ লেগেই থাকত। সেই অতীততো তাদের ভুলে যাওয়া উচিত না। সেই অতীত ভবিষ্যতেও আসবে না সেটা তারা কিভাবে ভাবে।
তিনি বলেন, রাখাইনে প্রতিনিয়ত সমস্যার সৃষ্টি হচ্ছে। এই ধরনের একটা গোলমেলে বিষয় আমাদের সঙ্গে যুক্ত করবো কেন? এটি আমরা কখনও করবো না। তছাড়া আমাদের প্রতিবেশী দেশ মিয়ানমার। মিয়ানমারে ঘটনা ঘটছে। সেখানকার মানুষ যখন আশ্রয় চেয়েছে মানবিক কারণে আমরা তাদেরকে আশ্রয় দিয়েছি। আশ্রয় দেয়ার অর্থ এটা না যে একেবারে রাষ্ট্রের একটা অংশ নিয়ে আসব। এই মানসিকতা আমাদের নেই। এটা আমরা চাই না।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, প্রত্যেকটা দেশ তার সার্বভৌমত্ব নিয়ে থাকবে সেটাই আমি চাই। এটাও চাই- একথা না বলে বরং মিয়ানমার যাতে তাদের নাগরিকদের ফিরিয়ে নিয়ে যায় এই কংগ্রেসম্যান যেন সেটাই করেন। সেটাই হবে মানবিক দিক। এভাবে একটা দেশের ভেতরে গোলমাল পাকানো কোনমতেই ঠিক না। যেখানে তারা হাত দিয়েছে সেখানেইতো আগুন জ্বলছে। সেখানে শান্তি আসেনি বরং জঙ্গিবাদ সৃষ্টি হয়েছে। অশান্তির সৃষ্টি হয়েছে। আমাদের এই অঞ্চলটা আমরা একটু শান্তিপূর্ণভাবে আগানোর চেষ্টা করছি। এখানেও তাদের আগুন লাগানোর প্রচেষ্টা। এটা কখনও গ্রহণযোগ্য না।
No comments