১৭ জুলাই কূলভূষণ যাদব মামলার রায় শোনাবে আন্তর্জাতিক আদালত
১৭
জুলাই ভারতীয় নাগরিক কূলভূষণ যাদব মামলায় আন্তর্জাতিক আদালতে রায়দানের
সম্ভাবনা। কূলভূষণকে এর আগে মৃত্যুদণ্ডের নির্দেশ দেয় পাকিস্তানের সামরিক
আদালত। অবসরপ্রাপ্ত ভারতীয় নৌসেনা আধিকারিক কূলভূষণ যাদবকে ২০১৭ সালের
এপ্রিল মাসে গুপ্তচরবৃত্তি এবং সন্ত্রাসের অভিযোগে মৃত্যুদণ্ডের সাজা শোনায়
পাকিস্তানের সামরিক আদালত। এরই বিরুদ্ধে ২০১৭ সালের মে মাসে আন্তর্জাতিক
আদালতে আবেদন করে ভারত। পাশাপাশি কূলভূষণ যাদবের কনস্যুলার অ্যাক্সেস
দিচ্ছে না পাকিস্তান, এই আবেদনও করা হয় আন্তর্জাতিক আদালতে। পাকিস্তানের
সামরিক আদালতের রায়কে ভারত চ্যালেঞ্জ জানানোয় আন্তর্জাতিক আদালতের পক্ষ
থেকে এই মামলা শেষ না হওয়া পর্যন্ত ৪৮ বছরের কূলভূষণ যাদবের বিরুদ্ধে কোনও
পদক্ষেপ না করার নির্দেশ দেওয়া হয়।
চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে এই মামলায় টানা চারদিনের শুনানি অনুষ্ঠিত হয়, যার মধ্যে ভারত ও পাকিস্তান উভয়ই তাদের বিস্তারিত আবেদন এবং প্রতিক্রিয়া জমা দেয়।
ভারতের পক্ষ থেকে গুরুত্বপূর্ণ দুটি বিষয় তুলে ধরা হয়, একটি হল রেজ্যোলিউশন প্রক্রিয়া ও অন্যটি হল ভিয়েনা চুক্তি লঙ্ঘন করে কনস্যুলার অ্যাক্সেস দিচ্ছে না পাকিস্তান।
আন্তর্জাতিক আদালতে ভারতীয় আইনজীবী কূলভূষণের মৃত্যুদণ্ড বাতিল করতে ও তার অবিলম্বে মুক্তি দাবি জানিয়ে বলেন, পাকিস্তানি সামরিক আদালতের রায় সম্পূর্ণ “ক্ষয়ক্ষতির মামলার” উপর ভিত্তি করে করা হয়েছিল এবং এটি যথাযথ প্রক্রিয়ার ন্যূনতম মান পূরণ করতে ব্যর্থ হয়েছিল।
পাকিস্তানের পক্ষ থেকে অভিযোগ করে বলা হয় ওই ভারতীয় নৌবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত আধিকারিক আসলে “গুপ্তচর’, কোনো ব্যবসায়িক উদ্দেশ্য নিয়ে তিনি সেদেশে যান নি।পাকিস্তান দাবি করে যে, ২০১৬ সালের ৩ মার্চ বালুচিস্তান প্রদেশ থেকে গ্রেফতার করে পাক নিরাপত্তারক্ষীরা, এবং কূলভূষণ যাদব ইরান থেকে তাঁদের দেশে প্রবেশ করেন বলে জানানো হয়।
যদিও ভারত দাবি করে যে নৌবাহিনীর থেকে অবসর নেওয়ার পর ব্যবসায়িক প্রয়োজনে তিনি ইরান গিয়েছিলেন। সেখান থেকেই তাঁকে অপহরণ করা হয় বলেও দাবি করেন ভারতীয় আইনজীবী।কূলভূষণ যাদবের এই ঘটনায় ভারতে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে বলেও আন্তর্জাতিক আদালতকে জানান তিনি।
আন্তর্জাতিক আদালতে দাঁড়িয়েই ভারতের কূলভূষণ যাদবের জন্যে ভারতের করা কনস্যুলার অ্যাক্সেসের অনুরোধ প্রত্যাখ্যান করে পাকিস্তান। তাঁরা দাবি করে যে এর মাধ্যমে আসলে নয়া দিল্লি “গুপ্তচর” কূলভূষণের দ্বারা সংগৃহীত তথ্য পেতে চায়।
চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে এই মামলায় টানা চারদিনের শুনানি অনুষ্ঠিত হয়, যার মধ্যে ভারত ও পাকিস্তান উভয়ই তাদের বিস্তারিত আবেদন এবং প্রতিক্রিয়া জমা দেয়।
ভারতের পক্ষ থেকে গুরুত্বপূর্ণ দুটি বিষয় তুলে ধরা হয়, একটি হল রেজ্যোলিউশন প্রক্রিয়া ও অন্যটি হল ভিয়েনা চুক্তি লঙ্ঘন করে কনস্যুলার অ্যাক্সেস দিচ্ছে না পাকিস্তান।
আন্তর্জাতিক আদালতে ভারতীয় আইনজীবী কূলভূষণের মৃত্যুদণ্ড বাতিল করতে ও তার অবিলম্বে মুক্তি দাবি জানিয়ে বলেন, পাকিস্তানি সামরিক আদালতের রায় সম্পূর্ণ “ক্ষয়ক্ষতির মামলার” উপর ভিত্তি করে করা হয়েছিল এবং এটি যথাযথ প্রক্রিয়ার ন্যূনতম মান পূরণ করতে ব্যর্থ হয়েছিল।
পাকিস্তানের পক্ষ থেকে অভিযোগ করে বলা হয় ওই ভারতীয় নৌবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত আধিকারিক আসলে “গুপ্তচর’, কোনো ব্যবসায়িক উদ্দেশ্য নিয়ে তিনি সেদেশে যান নি।পাকিস্তান দাবি করে যে, ২০১৬ সালের ৩ মার্চ বালুচিস্তান প্রদেশ থেকে গ্রেফতার করে পাক নিরাপত্তারক্ষীরা, এবং কূলভূষণ যাদব ইরান থেকে তাঁদের দেশে প্রবেশ করেন বলে জানানো হয়।
যদিও ভারত দাবি করে যে নৌবাহিনীর থেকে অবসর নেওয়ার পর ব্যবসায়িক প্রয়োজনে তিনি ইরান গিয়েছিলেন। সেখান থেকেই তাঁকে অপহরণ করা হয় বলেও দাবি করেন ভারতীয় আইনজীবী।কূলভূষণ যাদবের এই ঘটনায় ভারতে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে বলেও আন্তর্জাতিক আদালতকে জানান তিনি।
আন্তর্জাতিক আদালতে দাঁড়িয়েই ভারতের কূলভূষণ যাদবের জন্যে ভারতের করা কনস্যুলার অ্যাক্সেসের অনুরোধ প্রত্যাখ্যান করে পাকিস্তান। তাঁরা দাবি করে যে এর মাধ্যমে আসলে নয়া দিল্লি “গুপ্তচর” কূলভূষণের দ্বারা সংগৃহীত তথ্য পেতে চায়।
No comments