নারী অধিকারের সূত্রপাত করেছেন হযরত ফাতেমা (রা.) : সাগুফতা ইয়াসমিন
বাংলাদেশের
জাতীয় সংসদ সদস্য সাগুফতা ইয়াসমিন বলেন, ইসলামই নারীদের সম্মান ও মর্যাদা
দিয়েছে। পর্দা রক্ষা করেও যে নারীদের ক্ষমতায়ন করা যায় তার প্রমাণ দিয়েছে
ইরান। আর নারী অধিকারের সূত্রপাত করেছেন হযরত ফাতেমা (রা.)।
মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.)-এর কন্যা হযরত ফাতেমা (সা. আ.)’র শুভ জন্মবার্ষিকী ও নারী দিবস উপলক্ষে আজ (শুক্রবার) বিকেলে রাজধানীর ডেফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত এক আলোচনা সভা ও আনন্দ অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। ‘হযরত ফাতেমা জাহরা (সা. আ)’র আদর্শ ও বিশ্বের নারীদের কর্তব্য’ শীর্ষক আলোচনা সভার আয়োজন করে ইরান সাংস্কৃতিক কেন্দ্র ও জাহরা অ্যাসোসিয়েশন।
জাহরা অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারপারসন সেলিনা পারভীনের সভাপতিত্বে সভায় বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন, ইরান থেকে আগত মেহরী মাশায়েখী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মুনীরা সুলতানা, ইরান সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কাউন্সিলরের স্ত্রী শামানান মামুনি প্রমুখ।
প্রধান অতিথির বক্তৃতায় সাগুফতা ইয়াসমিন আরও বলেন, নারীরা হল আল্লাহর নিয়ামত। একজন নারী মা হতে পারেন কিন্তু পুরুষরা কখনো তা পারে না।
হযরত ফাতেমা (রা.) নারী অধিকার প্রতিষ্ঠায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন উল্লেখ করে তিনি বলেন, হযরত মুহাম্মদ (সা.) -এর পুরুষ সন্তান ছিল না। এজন্য তার অভাব পূরণ করতেন ফাতেমা (রা.)। তিনি ইচ্ছা করলেই আরাম আয়েশের জীবনযাপন করতে পারতেন। কিন্তু তিনি তা না করে ত্যাগ ও সততার জীবন বেছে নিয়েছিলেন। নিজে না খেয়ে এতিমদের খাওয়াতেন। তিনি একজন আদর্শ স্ত্রীও ছিলেন। আমাদেরকে তার আদর্শ অনুসরণ করা উচিত।
অনুষ্ঠানের বিশেষ অতিথি মেহরী মাশায়েখী বলেন, ইসলাম নারীদের সম্মান ও মর্যাদা দিয়েছে। এজন্য নারীদেরকে নারী হিসেবে থেকেই নিজেদের অধিকার চর্চা করতে হবে। যারা নিজেদের অস্তিত্ব অস্বীকার করে পুরুষের সমকক্ষ হওয়ার চেষ্টা করেন তারা না পুরুষ হতে পারেন আর না হতে পারেন আদর্শ নারী।
তিনি আরো বলেন, ইসলামের যথাযথ মডেল ছিলেন হযরত ফাতেমা (সা. আ.)। পবিত্র কোরআনে নারী জাতির অনুসরনের জন্য যতগুলো আয়াত নাজিল হয়েছে তার জীবন্ত রূপটি ছিল হজরত ফাতেমার চরিত্রে ও কাজকর্মে। হজরত ফাতেমা কেবল নবীদুলালী বা নারীদেরই আদর্শ নন; তিনি এক কথায় মানবিকতার প্রতীক হয়ে উঠেছেন।
হিজরি-পূর্ব আট সনের ২০ জমাদিউসসানি উম্মুল মোমেনীন হযরত খাদিজার গৃহ আলোকিত করে পৃথিবীতে আগমন করেন শ্রেষ্ঠ মহামানবী হযরত ফাতিমা যাহরা সালামুল্লাহি আলাইহা। তাঁর জন্মদিনকে ইরানে ‘মা ও নারী দিবস’ হিসেবে পালন করা হয়।
মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.)-এর কন্যা হযরত ফাতেমা (সা. আ.)’র শুভ জন্মবার্ষিকী ও নারী দিবস উপলক্ষে আজ (শুক্রবার) বিকেলে রাজধানীর ডেফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত এক আলোচনা সভা ও আনন্দ অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। ‘হযরত ফাতেমা জাহরা (সা. আ)’র আদর্শ ও বিশ্বের নারীদের কর্তব্য’ শীর্ষক আলোচনা সভার আয়োজন করে ইরান সাংস্কৃতিক কেন্দ্র ও জাহরা অ্যাসোসিয়েশন।
জাহরা অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারপারসন সেলিনা পারভীনের সভাপতিত্বে সভায় বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন, ইরান থেকে আগত মেহরী মাশায়েখী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মুনীরা সুলতানা, ইরান সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কাউন্সিলরের স্ত্রী শামানান মামুনি প্রমুখ।
প্রধান অতিথির বক্তৃতায় সাগুফতা ইয়াসমিন আরও বলেন, নারীরা হল আল্লাহর নিয়ামত। একজন নারী মা হতে পারেন কিন্তু পুরুষরা কখনো তা পারে না।
হযরত ফাতেমা (রা.) নারী অধিকার প্রতিষ্ঠায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন উল্লেখ করে তিনি বলেন, হযরত মুহাম্মদ (সা.) -এর পুরুষ সন্তান ছিল না। এজন্য তার অভাব পূরণ করতেন ফাতেমা (রা.)। তিনি ইচ্ছা করলেই আরাম আয়েশের জীবনযাপন করতে পারতেন। কিন্তু তিনি তা না করে ত্যাগ ও সততার জীবন বেছে নিয়েছিলেন। নিজে না খেয়ে এতিমদের খাওয়াতেন। তিনি একজন আদর্শ স্ত্রীও ছিলেন। আমাদেরকে তার আদর্শ অনুসরণ করা উচিত।
অনুষ্ঠানের বিশেষ অতিথি মেহরী মাশায়েখী বলেন, ইসলাম নারীদের সম্মান ও মর্যাদা দিয়েছে। এজন্য নারীদেরকে নারী হিসেবে থেকেই নিজেদের অধিকার চর্চা করতে হবে। যারা নিজেদের অস্তিত্ব অস্বীকার করে পুরুষের সমকক্ষ হওয়ার চেষ্টা করেন তারা না পুরুষ হতে পারেন আর না হতে পারেন আদর্শ নারী।
তিনি আরো বলেন, ইসলামের যথাযথ মডেল ছিলেন হযরত ফাতেমা (সা. আ.)। পবিত্র কোরআনে নারী জাতির অনুসরনের জন্য যতগুলো আয়াত নাজিল হয়েছে তার জীবন্ত রূপটি ছিল হজরত ফাতেমার চরিত্রে ও কাজকর্মে। হজরত ফাতেমা কেবল নবীদুলালী বা নারীদেরই আদর্শ নন; তিনি এক কথায় মানবিকতার প্রতীক হয়ে উঠেছেন।
হিজরি-পূর্ব আট সনের ২০ জমাদিউসসানি উম্মুল মোমেনীন হযরত খাদিজার গৃহ আলোকিত করে পৃথিবীতে আগমন করেন শ্রেষ্ঠ মহামানবী হযরত ফাতিমা যাহরা সালামুল্লাহি আলাইহা। তাঁর জন্মদিনকে ইরানে ‘মা ও নারী দিবস’ হিসেবে পালন করা হয়।
No comments