বিকিনি মডেল যখন খুনি
প্রেমিকের
সহায়তায় সাবেক স্বামীকে হত্যা করেছেন বিকিনি মডেল ও এক সময়ের মিস
হাওয়াইয়ান ট্রপিক র্যাকুয়েল গায়েলে হাচিসন। এ অভিযোগে তাকে ৯ বছরের জেল
দিয়েছে আদালত। এর মধ্যে ৫.৫ বছরের প্যারোল অযোগ্য জেল রয়েছে। র্যাকুয়েল
গায়েলে হাচিসনের দাবি, তার সাবেক ওই স্বামী একজন শিশু নির্যাতনকারী। তাদের
সামনে নিজেকে ভুতপ্রেত শিকারি হিসেনে নিজেকে পরিচয় দিতেন।
এ জন্য তিনি সাবেক ওই স্বামীকে তার বাড়িতে ডেকে নেন। তারপর এলোপাতাড়ি ঘুষি মারতে থাকেন তাকে। ‘এক্সিট মল্ড’ নামে একটি স্প্রে ছড়িয়ে দেন তার চোখে।
বাঁধেন পিঠমোড়া করে। ব্যবহার করেন বৈদ্যুতিক শক। তারপর তার প্রেমিক তাকে একটি গাড়ির বুটে প্রবেশ করান এবং সে অবস্থায় বিভিন্ন স্থানে চালিয়ে নিয়ে বেড়ান। এক পর্যায়ে নির্জন একটি স্থানে ফেলে দেন ওই মৃতদেহ। পরের দিন ওই মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়।
এ নিয়ে তদন্ত শুরু হয়। জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় র্যাকুয়েল গায়েলে হাচিসনকে। তিনি এক পর্যায়ে হত্যায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেন। তবে নিজেকে নির্ােষ দাবি করেন। তিনি বলেন, ওই সময় তিনি মানসিকভাবে অসুস্থ ছিলেন। তিনি তার সাবেক ওই স্বামীর কাছ থেকে শিশু নির্যাতনের স্বীকারোক্তি আদায়ের জন্য তাকে নির্যাতন করেছেন।
আদালতে যেসব প্রমাণ হাজির করা হয় তাতে বলা হয়েছে র্যাকুয়েল গায়েলে হাচিসন নিজেই একজন ‘শ্বেত জাদুকরী’। এর বিচারে এনএসডব্লিউ সুপ্রিম কোর্টের বিচারক পিটার হ্যামিল বলেছেন, হত্যাকান্ডের বিস্তারিত বর্ণনা শরীরকে হিম করে দেয়। যে নৃশংসতা ঘটানো হয়েছে তা অসহনীয়। আর এ অপরাধ ঘটানো হয়েছে একটি শিশুর সামনে। সেই শিশুটি পুরো হত্যাকান্ড প্রত্যক্ষ করেছে।
এ ঘটনায় এরই মধ্যে চার বছর জেল খেটেছেন র্যাকুয়েল গায়েলে হাচিসন। তার অর্থ আর প্রায় দেড় বছর পরে তিনি প্যারোলে মুক্তি পেতে পারেন।
এ জন্য তিনি সাবেক ওই স্বামীকে তার বাড়িতে ডেকে নেন। তারপর এলোপাতাড়ি ঘুষি মারতে থাকেন তাকে। ‘এক্সিট মল্ড’ নামে একটি স্প্রে ছড়িয়ে দেন তার চোখে।
বাঁধেন পিঠমোড়া করে। ব্যবহার করেন বৈদ্যুতিক শক। তারপর তার প্রেমিক তাকে একটি গাড়ির বুটে প্রবেশ করান এবং সে অবস্থায় বিভিন্ন স্থানে চালিয়ে নিয়ে বেড়ান। এক পর্যায়ে নির্জন একটি স্থানে ফেলে দেন ওই মৃতদেহ। পরের দিন ওই মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়।
এ নিয়ে তদন্ত শুরু হয়। জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় র্যাকুয়েল গায়েলে হাচিসনকে। তিনি এক পর্যায়ে হত্যায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেন। তবে নিজেকে নির্ােষ দাবি করেন। তিনি বলেন, ওই সময় তিনি মানসিকভাবে অসুস্থ ছিলেন। তিনি তার সাবেক ওই স্বামীর কাছ থেকে শিশু নির্যাতনের স্বীকারোক্তি আদায়ের জন্য তাকে নির্যাতন করেছেন।
আদালতে যেসব প্রমাণ হাজির করা হয় তাতে বলা হয়েছে র্যাকুয়েল গায়েলে হাচিসন নিজেই একজন ‘শ্বেত জাদুকরী’। এর বিচারে এনএসডব্লিউ সুপ্রিম কোর্টের বিচারক পিটার হ্যামিল বলেছেন, হত্যাকান্ডের বিস্তারিত বর্ণনা শরীরকে হিম করে দেয়। যে নৃশংসতা ঘটানো হয়েছে তা অসহনীয়। আর এ অপরাধ ঘটানো হয়েছে একটি শিশুর সামনে। সেই শিশুটি পুরো হত্যাকান্ড প্রত্যক্ষ করেছে।
এ ঘটনায় এরই মধ্যে চার বছর জেল খেটেছেন র্যাকুয়েল গায়েলে হাচিসন। তার অর্থ আর প্রায় দেড় বছর পরে তিনি প্যারোলে মুক্তি পেতে পারেন।
No comments