পুরুষরা যৌন সম্পর্ক স্থাপন করতে চান -একজন এসকর্টের বয়ান
মিশেলে
স্মিথ। ৩৩ বছর বয়সী সিঙ্গেল মা। তার বসবাস পূর্ব লন্ডনে। তিনি একজন
প্রশাসনিক সহকারী। তবে তার আরো একটি বড় পরিচয় আছে। তিনি একজন এসকর্ট।
অর্থাৎ অর্থের বিনিময়ে অন্য পুরুষের সঙ্গ দিতে যান। তার দাবি অর্থের
বিনিময়ে ১৮ থেকে ৭৫ বছর বয়সী পুরুষের সঙ্গে ‘আউটে’ গেলেও তাদের সঙ্গে কোনো
যৌন সম্পর্ক স্থাপন করেন নি তিনি।
কিন্তু চাকরি করা একজন সিঙ্গেল নারী কেন এ পথ বেছে নিলেন? এর জবাব তিনি নিজেই দিয়েছেন। তার কাছে ছিল ক্রেডিট কার্ড। সেই কার্ডে তার ঋণ বা ডেবিট হয়ে গিয়েছিল ২৫০০০ পাউন্ড। এই অর্থ তিনি কোনোভাবেই যোগাড় করতে পারছিলেন না। তাই এসকর্ট হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেন। ফলে তিনি যেসব পুরুষের সঙ্গ দেয়া শুরু করলেন, তারা তাকে নগদ অর্থ ও নানা রকম উপহার দেয়া শুরু করলেন। এসব থেকে ৫ বছরে তিনি ডেবিট বা দেনা শোধ করেছেন ২০০০০ পাউন্ড। এ বিষয়ে তিনি নিজেই বলেছেন, টিনেজ বয়সে আমি ক্রেডিট কার্ডে ২৫০০০ পাউন্ড খরচ করেছি। এটা দেখতে পেলাম অনেকটা পরে। মাথা খারাপ হয়ে গেল। বুঝতে পারলাম না কি করবো। চিন্তায় চিন্তার অসুস্থ হয়ে গেলাম। রাতে ঘুম নেই চোখে। একটি অফিসে তখন সর্বনিন্ম বেতনে চাকরি করতাম। বাড়ি ভাড়া ছিল। বিল দিতে হতো। ফলে ওই ডেবিট বা অর্থ শোধ করার কোনো পথ ছিল না আমার। এক রাতে একজন বন্ধুকে বললাম এসব। সে আমাকে সহজে টাকা বানানোর পথ দেখালো। বললো- এসকর্ট হলে এটা সম্ভব। সে নিজেও জানালো নিজে এটা করছে। তা শুনে আমি বেপরোয়া হয়ে পড়লাম। ওই বান্ধবী আমাকে একটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিজ্ঞাপন দিতে বললো। আমি ছবি দিলাম। বললাম, ডেটিং দেয়ার জন্য আমার পর্যন্ত সময় আছে। খুব বেশি দেরি হলো না। বন্যার পানির মতো ক্লায়েন্ট আসতে লাগলো। এক রাতে একজন নারী এলেন। তিনি শুধু সঙ্গ চান। বাইরে যাবেন।
মিশেলে স্মিথ আরো বলেন, ক্লায়েন্টরা অনেক সময় নগদ অর্থ পরিশোধ করে না। তারা আমাকে উপহার দেন। বেশির ভাগ মানুষই আমাকে এক রাতের জন্য ১৫০ থেকে ২৫০ পাউন্ড পরিশোধ করেন। তবে এটা তাদের নিজেদের পছন্দের বিষয়। আমি সব কিছু পাই। স্বর্ণালঙ্কার থেকে শুরু করে পোশাক, শ্যাম্পেন সব। একজন পুরুষতো আমাকে একবার জেসিকা র্যাবিটের ডিজাইনের খুব দামী একটি ড্রেস দিয়েছিল। আমার সঙ্গে যেসব পুরুষ যোগাযোগ করে বা এসকর্ট হিসেবে আমাকে ভাড়া করেন তাদের বয়স ১৮ থেকে ৭৫ বছরের মধ্যে। একজন প্রায় ৭০ বছর বয়সী একজন পুরুষের স্ত্রী মারা যান সম্প্রতি। তিনি একটি সুন্দরী মুখ চান। যাকে বগলদাবা করে তিনি কিছু নিয়ে গল্প করতে পারেন। তিনি আমাকে অনেক কিছু উপহার দিয়েছেন।
মিশেলে স্মিথ বলেন, আমি ইয়াং। দেখতে খারাপ নই। আমার শরীরের গঠনও আকর্ষণীয়, যা পুরুষদের খুব পছন্দ। এ জন্য অনেকেই আমাকে পছন্দ করেন। আমাকে ১০০০ পাউন্ড দামে ডায়মন্ড উপহার দেয়া হয়েছে। পেয়েছি ৮০০ পাউন্ড দামের ড্রেস। ক্লায়েন্টরা আমাকে নিয়ে গিয়েছেন বা যান লন্ডনের দামি দামি রেস্তোরাঁয়। একবার এক রাতের জন্য একজন সুন্দর যুবক আমাকে ৫০০ পাউন্ডের বেশি দিয়েছিল। অনেক পুরুষ আছেন, যারা যৌন সম্পর্ক স্থাপন করতে চান। তারা অতিরিক্ত অর্থ দিতে চান। কিন্তু আমি সে প্রস্তাবে সায় দিই না। বড়দিনের সময়টাতে আমার খুব ব্যস্ত সময় যায়। তখন উপহার পাই বৃষ্টির মতো। আসে কানের দুল, ব্রেসলেট, গলার হার। নগদ অর্থ। ডিসেম্বরে আমি ২৫০০ পাউন্ডের বেশি। ব্যবসায়ীরা তো সুন্দরী নারীদের খোঁজেন। তাদেরকে তারা নিজের বাহুবন্ধনে আটকে রাখতে চান।
কিন্তু চাকরি করা একজন সিঙ্গেল নারী কেন এ পথ বেছে নিলেন? এর জবাব তিনি নিজেই দিয়েছেন। তার কাছে ছিল ক্রেডিট কার্ড। সেই কার্ডে তার ঋণ বা ডেবিট হয়ে গিয়েছিল ২৫০০০ পাউন্ড। এই অর্থ তিনি কোনোভাবেই যোগাড় করতে পারছিলেন না। তাই এসকর্ট হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেন। ফলে তিনি যেসব পুরুষের সঙ্গ দেয়া শুরু করলেন, তারা তাকে নগদ অর্থ ও নানা রকম উপহার দেয়া শুরু করলেন। এসব থেকে ৫ বছরে তিনি ডেবিট বা দেনা শোধ করেছেন ২০০০০ পাউন্ড। এ বিষয়ে তিনি নিজেই বলেছেন, টিনেজ বয়সে আমি ক্রেডিট কার্ডে ২৫০০০ পাউন্ড খরচ করেছি। এটা দেখতে পেলাম অনেকটা পরে। মাথা খারাপ হয়ে গেল। বুঝতে পারলাম না কি করবো। চিন্তায় চিন্তার অসুস্থ হয়ে গেলাম। রাতে ঘুম নেই চোখে। একটি অফিসে তখন সর্বনিন্ম বেতনে চাকরি করতাম। বাড়ি ভাড়া ছিল। বিল দিতে হতো। ফলে ওই ডেবিট বা অর্থ শোধ করার কোনো পথ ছিল না আমার। এক রাতে একজন বন্ধুকে বললাম এসব। সে আমাকে সহজে টাকা বানানোর পথ দেখালো। বললো- এসকর্ট হলে এটা সম্ভব। সে নিজেও জানালো নিজে এটা করছে। তা শুনে আমি বেপরোয়া হয়ে পড়লাম। ওই বান্ধবী আমাকে একটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিজ্ঞাপন দিতে বললো। আমি ছবি দিলাম। বললাম, ডেটিং দেয়ার জন্য আমার পর্যন্ত সময় আছে। খুব বেশি দেরি হলো না। বন্যার পানির মতো ক্লায়েন্ট আসতে লাগলো। এক রাতে একজন নারী এলেন। তিনি শুধু সঙ্গ চান। বাইরে যাবেন।
মিশেলে স্মিথ আরো বলেন, ক্লায়েন্টরা অনেক সময় নগদ অর্থ পরিশোধ করে না। তারা আমাকে উপহার দেন। বেশির ভাগ মানুষই আমাকে এক রাতের জন্য ১৫০ থেকে ২৫০ পাউন্ড পরিশোধ করেন। তবে এটা তাদের নিজেদের পছন্দের বিষয়। আমি সব কিছু পাই। স্বর্ণালঙ্কার থেকে শুরু করে পোশাক, শ্যাম্পেন সব। একজন পুরুষতো আমাকে একবার জেসিকা র্যাবিটের ডিজাইনের খুব দামী একটি ড্রেস দিয়েছিল। আমার সঙ্গে যেসব পুরুষ যোগাযোগ করে বা এসকর্ট হিসেবে আমাকে ভাড়া করেন তাদের বয়স ১৮ থেকে ৭৫ বছরের মধ্যে। একজন প্রায় ৭০ বছর বয়সী একজন পুরুষের স্ত্রী মারা যান সম্প্রতি। তিনি একটি সুন্দরী মুখ চান। যাকে বগলদাবা করে তিনি কিছু নিয়ে গল্প করতে পারেন। তিনি আমাকে অনেক কিছু উপহার দিয়েছেন।
মিশেলে স্মিথ বলেন, আমি ইয়াং। দেখতে খারাপ নই। আমার শরীরের গঠনও আকর্ষণীয়, যা পুরুষদের খুব পছন্দ। এ জন্য অনেকেই আমাকে পছন্দ করেন। আমাকে ১০০০ পাউন্ড দামে ডায়মন্ড উপহার দেয়া হয়েছে। পেয়েছি ৮০০ পাউন্ড দামের ড্রেস। ক্লায়েন্টরা আমাকে নিয়ে গিয়েছেন বা যান লন্ডনের দামি দামি রেস্তোরাঁয়। একবার এক রাতের জন্য একজন সুন্দর যুবক আমাকে ৫০০ পাউন্ডের বেশি দিয়েছিল। অনেক পুরুষ আছেন, যারা যৌন সম্পর্ক স্থাপন করতে চান। তারা অতিরিক্ত অর্থ দিতে চান। কিন্তু আমি সে প্রস্তাবে সায় দিই না। বড়দিনের সময়টাতে আমার খুব ব্যস্ত সময় যায়। তখন উপহার পাই বৃষ্টির মতো। আসে কানের দুল, ব্রেসলেট, গলার হার। নগদ অর্থ। ডিসেম্বরে আমি ২৫০০ পাউন্ডের বেশি। ব্যবসায়ীরা তো সুন্দরী নারীদের খোঁজেন। তাদেরকে তারা নিজের বাহুবন্ধনে আটকে রাখতে চান।
No comments