সংসদে যাচ্ছি, সুস্থ হলেই শপথ নেবো -মানবজমিনকে সুলতান মনসুর
মৌলভীবাজার-২
আসন থেকে ঐক্যফ্রন্টের হয়ে নির্বাচিত সুলতান মোহাম্মদ মনসুর আহমেদ
জানিয়েছেন, তিনি একাদশ সংসদের সদস্য হিসেবে শপথ নিচ্ছেন। সুস্থ হলেই শপথ
নিতে যাবেন। তবে এ বিষয়ে কারও সঙ্গে তিনি সাংঘর্ষিক অবস্থানে নেই জানিয়ে
ডাকসুর সাবেক এ ভিপি মানবজমিনকে বলেন, স্রেফ এলাকার ভোটার ও
শুভাকাঙ্ক্ষীদের দাবির মুখে তিনি সংসদে যাচ্ছেন। নির্বাচনী এলাকার জনগণ এবং
দেশের মানুষের পক্ষে তিনি সংসদে কথা বলবেন।
গণফোরাম ও জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট বিজয়ী প্রার্থীদের শপথ না নেয়ার সিদ্ধান্ত দিলেও কেন সংসদে যাচ্ছেন এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, শত প্রতিকূলতার মধ্যেও আমার নির্বাচনী এলাকার মানুষ আমাকে বিজয়ী করেছে। বলতে গেলে একটা যুদ্ধের মাধ্যমে তারা আমার বিজয় নিশ্চিত করেছে। যারা আমাকে ভোট দিয়েছেন তাদের দাবি আমি যেন সংসদে গিয়ে তাদের কথা বলি। এলাকার দল-মত নির্বিশেষে সবার এই দাবির প্রতি সম্মান দেখিয়ে আমি শপথ নেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।
এছাড়া আমার সামনে আর কোনো বিকল্প নেই। গণফোরাম ও ঐক্যফ্রন্টের সিদ্ধান্তের বাইরে সংসদে যোগ দেয়ার ক্ষেত্রে কোনো জটিলতা আছে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, না- এ ধরনের কোনো জটিলতা নেই। জটিলতা হবে না। সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ বা সমঝোতা করেছেন কিনা এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, আমি এমপি হিসেবে শপথ নিচ্ছি। এ ধরনের প্রশ্ন বা আলোচনা আসবে কেন?
সংসদে কেমন ভূমিকা থাকবে এ প্রশ্নে সুলতান মনসুর বলেন, আমি এলাকার মানুষের পক্ষে কথা বলতে যাচ্ছি। তাদের উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে চাই। পাশাপাশি দেশের মানুষের পক্ষে কথা বলবো। একজন সংসদ সদস্য হিসেবে যতটুকু ভূমিকা রাখা যায় তা রাখার চেষ্টা করবো।
উল্লেখ্য, একাদশ সংসদ নির্বাচনে প্রধান বিরোধী জোট জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের ৮ জন প্রার্থী বিজয়ী হয়েছেন। তাদের মধ্যে সুলতান মনসুর ও মোকাব্বের খান গণফোরাম থেকে নির্বাচন করেন। প্রেসিডিয়াম সদস্য মোকাব্বের খান দলীয় প্রতীক উদীয়মান সূর্য প্রতীকে নির্বাচন করলেও সুলতান মনসুর নির্বাচন করেন ধানের শীষ প্রতীকে। গণফোরাম বিবৃতি দিয়ে জানিয়েছে, দলের নির্বাচিতদের শপথ না নেয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত রয়েছে। সর্বশেষ বৃহস্পতিবার জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের স্টিয়ারিং কমিটির বৈঠকেও বিজয়ীদের শপথ না নেয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়।
গণফোরাম ও জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট বিজয়ী প্রার্থীদের শপথ না নেয়ার সিদ্ধান্ত দিলেও কেন সংসদে যাচ্ছেন এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, শত প্রতিকূলতার মধ্যেও আমার নির্বাচনী এলাকার মানুষ আমাকে বিজয়ী করেছে। বলতে গেলে একটা যুদ্ধের মাধ্যমে তারা আমার বিজয় নিশ্চিত করেছে। যারা আমাকে ভোট দিয়েছেন তাদের দাবি আমি যেন সংসদে গিয়ে তাদের কথা বলি। এলাকার দল-মত নির্বিশেষে সবার এই দাবির প্রতি সম্মান দেখিয়ে আমি শপথ নেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।
এছাড়া আমার সামনে আর কোনো বিকল্প নেই। গণফোরাম ও ঐক্যফ্রন্টের সিদ্ধান্তের বাইরে সংসদে যোগ দেয়ার ক্ষেত্রে কোনো জটিলতা আছে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, না- এ ধরনের কোনো জটিলতা নেই। জটিলতা হবে না। সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ বা সমঝোতা করেছেন কিনা এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, আমি এমপি হিসেবে শপথ নিচ্ছি। এ ধরনের প্রশ্ন বা আলোচনা আসবে কেন?
সংসদে কেমন ভূমিকা থাকবে এ প্রশ্নে সুলতান মনসুর বলেন, আমি এলাকার মানুষের পক্ষে কথা বলতে যাচ্ছি। তাদের উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে চাই। পাশাপাশি দেশের মানুষের পক্ষে কথা বলবো। একজন সংসদ সদস্য হিসেবে যতটুকু ভূমিকা রাখা যায় তা রাখার চেষ্টা করবো।
উল্লেখ্য, একাদশ সংসদ নির্বাচনে প্রধান বিরোধী জোট জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের ৮ জন প্রার্থী বিজয়ী হয়েছেন। তাদের মধ্যে সুলতান মনসুর ও মোকাব্বের খান গণফোরাম থেকে নির্বাচন করেন। প্রেসিডিয়াম সদস্য মোকাব্বের খান দলীয় প্রতীক উদীয়মান সূর্য প্রতীকে নির্বাচন করলেও সুলতান মনসুর নির্বাচন করেন ধানের শীষ প্রতীকে। গণফোরাম বিবৃতি দিয়ে জানিয়েছে, দলের নির্বাচিতদের শপথ না নেয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত রয়েছে। সর্বশেষ বৃহস্পতিবার জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের স্টিয়ারিং কমিটির বৈঠকেও বিজয়ীদের শপথ না নেয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়।
No comments