মদ পান করে দিশাহারা এক চিকিৎসক
ভাবুন
তো একজন ডাক্তারের হাতে মদের বোতল। তা থেকে মদ পান করে তিনি মদ্যপ। কোনটা
পুলিশ স্টেশন, আর কোনটা হোটেল তিনি চিনতে পারছেন না। হোটেল মনে করে সোজা
পুলিশ স্টেশনে গিয়ে হাজির হলেন তিনি। চাইলেন রুমে প্রবেশের চাবি। তাকে নিয়ে
বিব্রতকর এক অবস্থায় পড়ে গেলো পুলিশ।
হ্যাঁ, এমনটা শুধু কল্পগল্পই নয়। এমন একটি ঘটনা বাস্তবে ঘটেছে ভারতে।
সেখানকার শ্রীনগর গাড়োয়াল মেডিকেল কলেজের একজন ডাক্তার ঠিক এই কাজটিই করেছেন। সম্প্রতি তিনি মদ পান করে মাতাল হয়ে পড়েন। কিছুই ঠাহর করতে পারছিলেন না। তাই হোটেল মনে করে তিনি গিয়ে সোজা প্রবেশ করলেন একটি পুলিশ স্টেশনে। ফলে সেখানে একটি বিব্রতকর অবস্থার সৃষ্টি হলো। পুলিশ বলেছে, ওই ডাক্তার পুলিশ স্টেশনে গিয়ে শুরু করেন নানা নাটকীয় ঘটনা। তিনি মদ্যপ অবস্থায় পুলিশ সদস্যদের ওপর নির্যাতন ও অশোভন আচরণ শুরু করেন। বাধ্য হয়ে তার বিরুদ্ধে একটি মামলা করে পুলিশ। জব্দ করে তার এসইউভি প্রাইভেট কার। কিন্তু ওই গাড়ি ছাড়া ওই চিকিৎসক থানা থেকে বেরিয়ে যেতে রাজি হলেন না। তিনি ঘাড় বাঁকিয়ে বসলেন। বললেন, গাড়ি দাও। না হলে ফিরে যাবো না।
শ্রীনগর কোতোয়ালি পুলিশের স্টেশন হাউজ অফিসার এনএস বিস্ত বলেন, ওই চিকিৎসক পুলিশ স্টেশনের ভিতর প্রবেশ করেন। তার রুম কোনটা তা খোঁজা শুরু করেন। যখন তাকে বলা হলো যে, এটা হোটেল নয়, এটা একটা পুলিশ স্টেশন, অমনি তিনি আমাদের সদস্যদের ওপর নির্যাতন ও অশোভন ব্যবহার শুরু করেন। এক পর্যায়ে তার বিরুদ্ধে আমরা একটি মামলা করলাম। জব্দ করলাম তার গাড়ি। ফলে তিনি ওই অবস্থায় পুরো রাত তার গাড়ির দাবিতে অবস্থান করলেন পুলিশ স্টেশনে। তিনি দাবি করলেন, কোনো আইনগত ব্যবস্থা না নিয়ে ছেড়ে দিতে হবে গাড়ি।
ওই মেডিকেল কলেজের প্রিন্সিপাল ডা. চন্দ্র মোহন রাওয়াত ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেছেন, ওই চিকিৎসক শহরে ফেরার পর তার বিরুদ্ধে যথাযথ আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে। তার আগে আমরা একটি তদন্ত কমিটি গঠন করবো। তাতে ওই চিকিৎসককে দোষী পাওয়া গেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবো।
এখানে উল্লেখ্য, ওই একই চিকিৎসক গত বছরও মদ্যপ অবস্থায় গাড়ি চালানোর দায়ে ধরা পড়েছিলেন।
হ্যাঁ, এমনটা শুধু কল্পগল্পই নয়। এমন একটি ঘটনা বাস্তবে ঘটেছে ভারতে।
সেখানকার শ্রীনগর গাড়োয়াল মেডিকেল কলেজের একজন ডাক্তার ঠিক এই কাজটিই করেছেন। সম্প্রতি তিনি মদ পান করে মাতাল হয়ে পড়েন। কিছুই ঠাহর করতে পারছিলেন না। তাই হোটেল মনে করে তিনি গিয়ে সোজা প্রবেশ করলেন একটি পুলিশ স্টেশনে। ফলে সেখানে একটি বিব্রতকর অবস্থার সৃষ্টি হলো। পুলিশ বলেছে, ওই ডাক্তার পুলিশ স্টেশনে গিয়ে শুরু করেন নানা নাটকীয় ঘটনা। তিনি মদ্যপ অবস্থায় পুলিশ সদস্যদের ওপর নির্যাতন ও অশোভন আচরণ শুরু করেন। বাধ্য হয়ে তার বিরুদ্ধে একটি মামলা করে পুলিশ। জব্দ করে তার এসইউভি প্রাইভেট কার। কিন্তু ওই গাড়ি ছাড়া ওই চিকিৎসক থানা থেকে বেরিয়ে যেতে রাজি হলেন না। তিনি ঘাড় বাঁকিয়ে বসলেন। বললেন, গাড়ি দাও। না হলে ফিরে যাবো না।
শ্রীনগর কোতোয়ালি পুলিশের স্টেশন হাউজ অফিসার এনএস বিস্ত বলেন, ওই চিকিৎসক পুলিশ স্টেশনের ভিতর প্রবেশ করেন। তার রুম কোনটা তা খোঁজা শুরু করেন। যখন তাকে বলা হলো যে, এটা হোটেল নয়, এটা একটা পুলিশ স্টেশন, অমনি তিনি আমাদের সদস্যদের ওপর নির্যাতন ও অশোভন ব্যবহার শুরু করেন। এক পর্যায়ে তার বিরুদ্ধে আমরা একটি মামলা করলাম। জব্দ করলাম তার গাড়ি। ফলে তিনি ওই অবস্থায় পুরো রাত তার গাড়ির দাবিতে অবস্থান করলেন পুলিশ স্টেশনে। তিনি দাবি করলেন, কোনো আইনগত ব্যবস্থা না নিয়ে ছেড়ে দিতে হবে গাড়ি।
ওই মেডিকেল কলেজের প্রিন্সিপাল ডা. চন্দ্র মোহন রাওয়াত ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেছেন, ওই চিকিৎসক শহরে ফেরার পর তার বিরুদ্ধে যথাযথ আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে। তার আগে আমরা একটি তদন্ত কমিটি গঠন করবো। তাতে ওই চিকিৎসককে দোষী পাওয়া গেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবো।
এখানে উল্লেখ্য, ওই একই চিকিৎসক গত বছরও মদ্যপ অবস্থায় গাড়ি চালানোর দায়ে ধরা পড়েছিলেন।
No comments