সংলাপ নিয়ে কাদের এইচ টি ইমাম যা বললেন
প্রধানমন্ত্রী
শেখ হাসিনার সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর সংলাপ হবে নাকি শুভেচ্ছা বিনিময় হবে
তা নিয়ে দুই ধরনের বক্তব্য দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক উপদেষ্টা এইচ
টি ইমাম ও দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। গতকাল আওয়ামী লীগের নির্বাচন
পরিচালনা কমিটির কো-চেয়ারম্যান এইচ টি ইমাম সাংবাদিকদের বলেন ,
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সবার সহায়তা চান, সে কারণেই তিনি আবার একটি সংলাপ
করবেন। অন্যদিকে দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, নির্বাচন নিয়ে
সংলাপের কোনো প্রয়োজন নেই। আমি তো সংলাপ শব্দটি উচ্চারণ করিনি। বলা হয়েছে
গণভবনে নেত্রী আমন্ত্রণ জানাবেন, শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন। একটু আপ্যায়নের
ব্যবস্থাও থাকবে। নতুন মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টার দায়িত্ব পাওয়া
পাঁচজন গতকাল ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে গিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা
নিবেদনের জন্য। শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে এইচ টি ইমাম সাংবাদিকদের বলেন,
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সবার সহায়তা চান।
সে কারণেই তিনি আবার একটি সংলাপ করবেন।
প্রধানমন্ত্রী সকলের প্রধানমন্ত্রী। কাজেই অন্যান্য দল, তারা যদি মেনে নেন, আমার মনে হয়, নিশ্চয়ই মেনে নেবেন যে প্রধানমন্ত্রীকে সহায়তা তাদের করতে হবে। এ কারণে প্রধানমন্ত্রী আবার বলেছেন, উনি আরেকটি সংলাপ করবেন। সেই সংলাপে সকল পার্টি যারা এর আগের সংলাপে অংশগ্রহণ করেছিলেন, তাদেরকেও উনি আমন্ত্রণ করেছেন। তবে বিএনপি পুনঃনির্বাচনের যে দাবি তুলেছে, তাকে ‘অত্যন্ত অবাস্তব এবং হাস্যকর’ বলে উড়িয়ে দেন প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা। তিনি বলেন, বিএনপির তরফ থেকে যেটি বলা হচ্ছে, যে নতুন নির্বাচন, এটি তো সম্ভব না। পাঁচ বছর পরেই নির্বাচন হবে। অতএব এখন মেনে নিয়ে, বাস্তবতা মেনে নিয়ে সকলে যদি সহায়তা করেন, আমাদের দিক থেকে বলতে পারি, আমরা পাঁচজন অথবা আমাদের মন্ত্রিপরিষদের সদস্য, অথবা সরকারে যারা আছেন, আমরা সকলে সকলের সহায়তা চাইব। প্রধানমন্ত্রী বললে আমরা অন্যদের সঙ্গে (বিরোধী রাজনৈতিক দল) কথাও বলব- আপনারা আসুন, সহায়তা করুন। বাংলাদেশ তো সকলের, দেশকে গড়ে তুলি।
অন্যদিকে গতকাল রাজধানীর ধানমন্ডিতে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ আয়োজিত বিজয় সমাবেশ উদযাপনের প্রস্তুতি সভা শেষে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, আমি কখনো বলিনি সংলাপ হবে। কেউ যদি মনগড়া খবর পরিবেশন করেন তাহলে তো কিছু করার নেই। আমি যে বক্তব্য রেখেছি তার অডিও-ভিডিও ক্লিপ রয়েছে, সেখানে সংলাপের কোনো বিষয় নেই।
আগামী ১৯শে জানুয়ারি রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে এই জনসভা অনুষ্ঠিত হবে। এ সময় ওবায়দুল কাদের বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একাদশ জাতীয় নির্বাচনের আগে ঐক্যফ্রন্ট, যুক্তফ্রন্ট, বিএনপি, বাম গণতান্ত্রিক জোট, ইসলামী জোট সব মিলিয়ে মোট ৭৫টি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সংলাপ করেছিলেন। সেই দলগুলোর নেতৃবৃন্দকে আমাদের নেত্রী আবারো গণভবনে আমন্ত্রণ জানাতে চান, শুভেচ্ছা বিনিময়ের জন্য। সংলাপ হবে না দাবি করে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, নির্বাচন নিয়ে সংলাপের কোনো প্রয়োজন নেই।
এখানে সংলাপ নিয়ে ধূম্রজাল কোথা থেকে এলো? আমি তো সংলাপ শব্দটি উচ্চারণ করিনি। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী একবারও সংলাপের কথা বলেননি। আমি বলেছি তিনি আমন্ত্রণ জানাবেন। যে নির্বাচন দেশে-বিদেশে প্রশংসিত সেখানে সংলাপের প্রশ্ন আসে কিভাবে? জাতিসংঘ বলেছে শেখ হাসিনার সঙ্গে কাজ করতে তারা রাজি। এই নির্বাচনে আমাদের নেত্রী শেখ হাসিনার বিপুল জয় হয়েছে। নির্বাচন নিয়ে সংলাপ হাস্যকর। তিনি বলেন, আমাদের নেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমাদের দল অনেক ঐক্যবদ্ধ। ’৭৫ পরবর্তী সময়ে আমাদের সবচেয়ে কমসংখ্যক বিদ্রোহী প্রার্থী ছিল। শেষ পর্যন্ত আপনারা দেখেছেন মাত্র দু’জন বিদ্রোহী ছিল। এটা আওয়ামী লীগের বৃহত্তর ঐক্যের ফসল। ওবায়দুল কাদের বলেন, যারা দলে কোনো পদে নেই তাদের যোগ্যতা অনুযায়ী পদায়ন করা হবে। বঞ্চিত নেতারা যেন হতাশাগ্রস্ত না হয়ে যান সে ব্যাপারে আমাদের খেয়াল রাখতে হবে। হতাশা যেন তাদের গ্রাস না করতে পারে। তাদের খোঁজ-খবর আপনাদের রাখতে হবে।
কেউ অসুস্থ হলে চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে হবে। বিজয় উদযাপন সমাবেশ সম্পর্কে দলীয় নেতাকর্মীদের প্রতি নির্দেশনা দিয়ে তিনি বলেন, সমাবেশে আপনারা যাবেন, আপনাদের সবার দায়িত্ব আছে। সমাবেশে আমাদের প্রমাণ করতে হবে আমরা সুশৃঙ্খল একটি দল। উৎসবমুখরভাবে সমাবেশে উপস্থিত হবেন সমাবেশের সরঞ্জাম নিয়ে। তবে সমাবেশস্থলে ঢোকার আগে ফেস্টুন-ব্যানার বাইরে রাখতে হবে। গেটের সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে। নারীদের জন্য আলাদা গেটের ব্যবস্থা থাকবে। বেলা ২টার মধ্যে সমাবেশস্থলে পৌঁছাতে হবে। সমাবেশ শেষ না হওয়া বা প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ শেষ না হওয়া পর্যন্ত সমাবেশস্থল ত্যাগ করবেন না। তিনি বলেন, রাস্তায় যখন মিছিল করবেন পুরো রাস্তা দখল করবেন না। এক সাইড ফাঁকা রাখবেন। রাস্তা দিয়ে চলতে গিয়ে মহাবিজয়ের মহাদাপট দেখাচ্ছে এমন যেন না হয়। সহিষ্ণু হতে হবে, বড় বিজয়ের সঙ্গে বড় দায়িত্ব।
উপজেলা নির্বাচন জোটগতভাবে হবে না
এদিকে উপজেলা নির্বাচন জোটগতভাবে হবে না বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। তিনি বলেন, আমরা দলীয়ভাবে উপজেলা নির্বাচন করবো। নৌকার টিকিটে আমাদের প্রার্থীরা উপজেলা নির্বাচনে অংশ নেবেন। কোনো শরিক দলের প্রার্থীকে নৌকা দেয়া হবে না উল্লেখ করে তিনি বলেন, আমাদের যারা শরিক আছে তাদের প্রতি আহ্বান থাকবে তারা যেন প্রত্যেকে যার যার মতো করে উপজেলা নির্বাচনে অংশ নেয়। ওবায়দুল কাদের বলেন, আমরা স্থানীয় নির্বাচন সব সময় দলীয়ভাবে করি। জোটগতভাবে করি না। এর আগে দলীয় প্রতীকে নির্বাচন হয়নি। তবে এবার শেখ হাসিনা ঘোষণা দিয়েছেন উপজেলা নির্বাচন আমরা দলীয় প্রতীকে করবো। যারা মনোনয়ন চাইবেন তাদের প্রথমে তৃণমূল পর্যায়ে রেকোমেন্ডেশন আনতে হবে। জেলা-উপজেলার সাধারণ সম্পাদক ও সভাপতি তিনজনের নাম আমাদের কাছে দেবে। সেখান থেকে জরিপের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যোগ্য প্রার্থীদের মনোনয়ন দেবেন। আগামী মার্চ থেকে ধাপে ধাপে উপজেলা নির্বাচন শুরু হচ্ছে। ফেব্রুয়ারি মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে এ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা শুরু হবে।
সে কারণেই তিনি আবার একটি সংলাপ করবেন।
প্রধানমন্ত্রী সকলের প্রধানমন্ত্রী। কাজেই অন্যান্য দল, তারা যদি মেনে নেন, আমার মনে হয়, নিশ্চয়ই মেনে নেবেন যে প্রধানমন্ত্রীকে সহায়তা তাদের করতে হবে। এ কারণে প্রধানমন্ত্রী আবার বলেছেন, উনি আরেকটি সংলাপ করবেন। সেই সংলাপে সকল পার্টি যারা এর আগের সংলাপে অংশগ্রহণ করেছিলেন, তাদেরকেও উনি আমন্ত্রণ করেছেন। তবে বিএনপি পুনঃনির্বাচনের যে দাবি তুলেছে, তাকে ‘অত্যন্ত অবাস্তব এবং হাস্যকর’ বলে উড়িয়ে দেন প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা। তিনি বলেন, বিএনপির তরফ থেকে যেটি বলা হচ্ছে, যে নতুন নির্বাচন, এটি তো সম্ভব না। পাঁচ বছর পরেই নির্বাচন হবে। অতএব এখন মেনে নিয়ে, বাস্তবতা মেনে নিয়ে সকলে যদি সহায়তা করেন, আমাদের দিক থেকে বলতে পারি, আমরা পাঁচজন অথবা আমাদের মন্ত্রিপরিষদের সদস্য, অথবা সরকারে যারা আছেন, আমরা সকলে সকলের সহায়তা চাইব। প্রধানমন্ত্রী বললে আমরা অন্যদের সঙ্গে (বিরোধী রাজনৈতিক দল) কথাও বলব- আপনারা আসুন, সহায়তা করুন। বাংলাদেশ তো সকলের, দেশকে গড়ে তুলি।
অন্যদিকে গতকাল রাজধানীর ধানমন্ডিতে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ আয়োজিত বিজয় সমাবেশ উদযাপনের প্রস্তুতি সভা শেষে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, আমি কখনো বলিনি সংলাপ হবে। কেউ যদি মনগড়া খবর পরিবেশন করেন তাহলে তো কিছু করার নেই। আমি যে বক্তব্য রেখেছি তার অডিও-ভিডিও ক্লিপ রয়েছে, সেখানে সংলাপের কোনো বিষয় নেই।
আগামী ১৯শে জানুয়ারি রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে এই জনসভা অনুষ্ঠিত হবে। এ সময় ওবায়দুল কাদের বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একাদশ জাতীয় নির্বাচনের আগে ঐক্যফ্রন্ট, যুক্তফ্রন্ট, বিএনপি, বাম গণতান্ত্রিক জোট, ইসলামী জোট সব মিলিয়ে মোট ৭৫টি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সংলাপ করেছিলেন। সেই দলগুলোর নেতৃবৃন্দকে আমাদের নেত্রী আবারো গণভবনে আমন্ত্রণ জানাতে চান, শুভেচ্ছা বিনিময়ের জন্য। সংলাপ হবে না দাবি করে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, নির্বাচন নিয়ে সংলাপের কোনো প্রয়োজন নেই।
এখানে সংলাপ নিয়ে ধূম্রজাল কোথা থেকে এলো? আমি তো সংলাপ শব্দটি উচ্চারণ করিনি। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী একবারও সংলাপের কথা বলেননি। আমি বলেছি তিনি আমন্ত্রণ জানাবেন। যে নির্বাচন দেশে-বিদেশে প্রশংসিত সেখানে সংলাপের প্রশ্ন আসে কিভাবে? জাতিসংঘ বলেছে শেখ হাসিনার সঙ্গে কাজ করতে তারা রাজি। এই নির্বাচনে আমাদের নেত্রী শেখ হাসিনার বিপুল জয় হয়েছে। নির্বাচন নিয়ে সংলাপ হাস্যকর। তিনি বলেন, আমাদের নেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমাদের দল অনেক ঐক্যবদ্ধ। ’৭৫ পরবর্তী সময়ে আমাদের সবচেয়ে কমসংখ্যক বিদ্রোহী প্রার্থী ছিল। শেষ পর্যন্ত আপনারা দেখেছেন মাত্র দু’জন বিদ্রোহী ছিল। এটা আওয়ামী লীগের বৃহত্তর ঐক্যের ফসল। ওবায়দুল কাদের বলেন, যারা দলে কোনো পদে নেই তাদের যোগ্যতা অনুযায়ী পদায়ন করা হবে। বঞ্চিত নেতারা যেন হতাশাগ্রস্ত না হয়ে যান সে ব্যাপারে আমাদের খেয়াল রাখতে হবে। হতাশা যেন তাদের গ্রাস না করতে পারে। তাদের খোঁজ-খবর আপনাদের রাখতে হবে।
কেউ অসুস্থ হলে চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে হবে। বিজয় উদযাপন সমাবেশ সম্পর্কে দলীয় নেতাকর্মীদের প্রতি নির্দেশনা দিয়ে তিনি বলেন, সমাবেশে আপনারা যাবেন, আপনাদের সবার দায়িত্ব আছে। সমাবেশে আমাদের প্রমাণ করতে হবে আমরা সুশৃঙ্খল একটি দল। উৎসবমুখরভাবে সমাবেশে উপস্থিত হবেন সমাবেশের সরঞ্জাম নিয়ে। তবে সমাবেশস্থলে ঢোকার আগে ফেস্টুন-ব্যানার বাইরে রাখতে হবে। গেটের সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে। নারীদের জন্য আলাদা গেটের ব্যবস্থা থাকবে। বেলা ২টার মধ্যে সমাবেশস্থলে পৌঁছাতে হবে। সমাবেশ শেষ না হওয়া বা প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ শেষ না হওয়া পর্যন্ত সমাবেশস্থল ত্যাগ করবেন না। তিনি বলেন, রাস্তায় যখন মিছিল করবেন পুরো রাস্তা দখল করবেন না। এক সাইড ফাঁকা রাখবেন। রাস্তা দিয়ে চলতে গিয়ে মহাবিজয়ের মহাদাপট দেখাচ্ছে এমন যেন না হয়। সহিষ্ণু হতে হবে, বড় বিজয়ের সঙ্গে বড় দায়িত্ব।
উপজেলা নির্বাচন জোটগতভাবে হবে না
এদিকে উপজেলা নির্বাচন জোটগতভাবে হবে না বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। তিনি বলেন, আমরা দলীয়ভাবে উপজেলা নির্বাচন করবো। নৌকার টিকিটে আমাদের প্রার্থীরা উপজেলা নির্বাচনে অংশ নেবেন। কোনো শরিক দলের প্রার্থীকে নৌকা দেয়া হবে না উল্লেখ করে তিনি বলেন, আমাদের যারা শরিক আছে তাদের প্রতি আহ্বান থাকবে তারা যেন প্রত্যেকে যার যার মতো করে উপজেলা নির্বাচনে অংশ নেয়। ওবায়দুল কাদের বলেন, আমরা স্থানীয় নির্বাচন সব সময় দলীয়ভাবে করি। জোটগতভাবে করি না। এর আগে দলীয় প্রতীকে নির্বাচন হয়নি। তবে এবার শেখ হাসিনা ঘোষণা দিয়েছেন উপজেলা নির্বাচন আমরা দলীয় প্রতীকে করবো। যারা মনোনয়ন চাইবেন তাদের প্রথমে তৃণমূল পর্যায়ে রেকোমেন্ডেশন আনতে হবে। জেলা-উপজেলার সাধারণ সম্পাদক ও সভাপতি তিনজনের নাম আমাদের কাছে দেবে। সেখান থেকে জরিপের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যোগ্য প্রার্থীদের মনোনয়ন দেবেন। আগামী মার্চ থেকে ধাপে ধাপে উপজেলা নির্বাচন শুরু হচ্ছে। ফেব্রুয়ারি মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে এ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা শুরু হবে।
No comments