প্রাকৃতিক পদ্ধতিতে ওজন কমান
বাড়তি ওজন স্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। ওজন কমানোর কিছু প্রাকৃতিক নিয়ম আছে।
* তাজা ফলমূল ও সবুজ শাকসবজি হল কম ক্যালরিযুক্ত খাদ্য, তাই যাদের ওজন বেশি তাদের বেশি করে এগুলো খাওয়া উচিত।
* অতিরিক্ত লবণ খাওয়া পরিহার করতে হবে। কারণ, লবণ শরীরের ওজন বাড়াতে সাহায্য করে।
* দুধযুক্ত খাবার, যেমন- পনির, মাখন পরিহার করতে হবে। এগুলো উচ্চ চর্বিযুক্ত। মাংস ও আমিষ জাতীয় খাবারও নির্দিষ্ট পরিমাণে খেতে হবে।
* উচ্চ শর্করাসমৃদ্ধ খাদ্য, যেমন- চাল, আলু নিয়ন্ত্রিত মাত্রায় খেতে হবে, গম (আটা) খাওয়ার অভ্যাস করতে হবে।
* অতিরিক্ত স্বাদযুক্ত সবজি ও করলা কার্যকর।
* মসলা জাতীয় খাবার, যেমন- আদা, দারচিনি, কালো মরিচ এগুলো প্রতিদিনের খাবারে রাখতে হবে। মসলা জাতীয় খাবার হল ওজন কমানোর কার্যকর ঘরোয়া পদ্ধতি।
* ঘরোয়া পদ্ধতিতে ওজন কমানোর আরেকটি ভালো উপায় হল মধু খাওয়া। মধু দেহের অতিরিক্ত জমানো চর্বিকে রক্ত চলাচলে পাঠিয়ে শক্তি উৎপাদন করে, যা ব্যবহৃত হয় দেহের স্বাভাবিক কার্যকলাপে। মধু খাওয়া প্রথমে শুরু করতে পারেন অল্প পরিমাণে, যেমন- এক চামচ বা ১০০ গ্রাম, যা হালকা গরম পানিতে মিশিয়ে এর সঙ্গে এক চামচ লেবুর রস দিয়ে খেতে পারেন।
* যারা পথ্য নিয়ন্ত্রণের নিয়ম মেনে চলেন বা দিনের পর দিন উপবাস করেন ওজন কমানোর জন্য, তাদের জন্য মধু ও লেবুর রস উপকারি। এ ধরনের চিকিৎসায় এক চামচ টাটকা মধুর সঙ্গে আধা চামচ কাঁচা লেবুর রস আধা গ্লাস হালকা গরম পানিতে মিশিয়ে নির্দিষ্ট বিরতি দিয়ে প্রতিদিন কয়েকবার খেতে হবে।
লেখক : হারবাল গবেষক ও চিকিৎসক, মডার্ন হারবাল গ্রুপ
* তাজা ফলমূল ও সবুজ শাকসবজি হল কম ক্যালরিযুক্ত খাদ্য, তাই যাদের ওজন বেশি তাদের বেশি করে এগুলো খাওয়া উচিত।
* অতিরিক্ত লবণ খাওয়া পরিহার করতে হবে। কারণ, লবণ শরীরের ওজন বাড়াতে সাহায্য করে।
* দুধযুক্ত খাবার, যেমন- পনির, মাখন পরিহার করতে হবে। এগুলো উচ্চ চর্বিযুক্ত। মাংস ও আমিষ জাতীয় খাবারও নির্দিষ্ট পরিমাণে খেতে হবে।
* উচ্চ শর্করাসমৃদ্ধ খাদ্য, যেমন- চাল, আলু নিয়ন্ত্রিত মাত্রায় খেতে হবে, গম (আটা) খাওয়ার অভ্যাস করতে হবে।
* অতিরিক্ত স্বাদযুক্ত সবজি ও করলা কার্যকর।
* মসলা জাতীয় খাবার, যেমন- আদা, দারচিনি, কালো মরিচ এগুলো প্রতিদিনের খাবারে রাখতে হবে। মসলা জাতীয় খাবার হল ওজন কমানোর কার্যকর ঘরোয়া পদ্ধতি।
* ঘরোয়া পদ্ধতিতে ওজন কমানোর আরেকটি ভালো উপায় হল মধু খাওয়া। মধু দেহের অতিরিক্ত জমানো চর্বিকে রক্ত চলাচলে পাঠিয়ে শক্তি উৎপাদন করে, যা ব্যবহৃত হয় দেহের স্বাভাবিক কার্যকলাপে। মধু খাওয়া প্রথমে শুরু করতে পারেন অল্প পরিমাণে, যেমন- এক চামচ বা ১০০ গ্রাম, যা হালকা গরম পানিতে মিশিয়ে এর সঙ্গে এক চামচ লেবুর রস দিয়ে খেতে পারেন।
* যারা পথ্য নিয়ন্ত্রণের নিয়ম মেনে চলেন বা দিনের পর দিন উপবাস করেন ওজন কমানোর জন্য, তাদের জন্য মধু ও লেবুর রস উপকারি। এ ধরনের চিকিৎসায় এক চামচ টাটকা মধুর সঙ্গে আধা চামচ কাঁচা লেবুর রস আধা গ্লাস হালকা গরম পানিতে মিশিয়ে নির্দিষ্ট বিরতি দিয়ে প্রতিদিন কয়েকবার খেতে হবে।
লেখক : হারবাল গবেষক ও চিকিৎসক, মডার্ন হারবাল গ্রুপ
No comments