মহিউদ্দিনের নামে ফাউন্ডেশন করবে পরিবার
নগর আওয়ামী লীগের প্রয়াত সভাপতি এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরীর নামে ফাউন্ডেশন গঠন করে দাতব্য কার্যক্রম পরিচালনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে তার পরিবার।
মহিউদ্দিন চৌধুরীর বড় ছেলে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল এ তথ্য জানিয়েছেন।
মঙ্গলবার দুপুরে মহিউদ্দিনের চশমা হিলের বাসায় গিয়ে দেখা যায় টিনশেডের সেই ঘরটিতে নগর আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা বসে আছেন।
সোমবার মহিউদ্দিনের কুলখানির মেজবানে পদদলনে নিহতদের শেষকৃত্যসহ বিভিন্ন বিষয়ে সেখানে আলোচনা হচ্ছিল।
সোমবার রীমা কমিউনিটি সেন্টারে ওই মর্মান্তিক ঘটনায় ১০ জনের মৃত্যু হয়।
মহিউদ্দিন চৌধুরীর পরিবারের পক্ষ থেকে নিহত প্রত্যেকের পরিবারকে এক লাখ টাকা এবং শেষকৃত্যের জন্য পাঁচ হাজার টাকা দেওয়ার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। এছাড়া আহতদের চিকিৎসা ব্যয়ও পরিবারের পক্ষ থেকে দেওয়ার কথা।
নওফেল বলেন, “নিহতদের পরিবারের সাথে কথা বলেছি। তাদের বিস্তারিত তথ্য আমরা নিয়েছি।
“তাদের সন্তানদের পড়াশোনার খরচ ভবিষ্যতে আমরা বহন করব বলে আশ্বাস দিয়েছি। সবাইকে বলব ধৈর্য্য ধারণ করতে। যারা আহত হয়ে চিকিৎসা নিচ্ছেন তাদের সব ব্যয় নির্বাহ করা হবে।”
নওফেল বলেন, নিহতদের জন্য প্রাথমিকভাবে এক লাখ টাকার অঙ্ক বলা হয়েছে। এরপরও আলোচনা সাপেক্ষে পরিবারগুলোর পরিস্থিতি বিবেচনা করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
তিনি বলেন, “পারিবারিকভাবে আব্বার নামে ফাউন্ডেশন গঠনের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। সেখান থেকে দাতব্য কার্য্যক্রম পরিচালনা করা হবে।
“গতকালের ঘটনার পর তারা (নিহতদের পরিবার) আমাদের পরিবারের অংশ হয়ে গেছেন। তাদের পরিবারের জন্য যে ধরনের সহায়তা প্রয়োজন সেটা এই দাতব্য সংস্থা থেকে করা হবে।”
এরপর নওফেল চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আহতদের দেখতে যান।
মঙ্গলবার দুপুরে মহিউদ্দিনের চশমা হিলের বাসায় গিয়ে দেখা যায় টিনশেডের সেই ঘরটিতে নগর আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা বসে আছেন।
সোমবার মহিউদ্দিনের কুলখানির মেজবানে পদদলনে নিহতদের শেষকৃত্যসহ বিভিন্ন বিষয়ে সেখানে আলোচনা হচ্ছিল।
সোমবার রীমা কমিউনিটি সেন্টারে ওই মর্মান্তিক ঘটনায় ১০ জনের মৃত্যু হয়।
মহিউদ্দিন চৌধুরীর পরিবারের পক্ষ থেকে নিহত প্রত্যেকের পরিবারকে এক লাখ টাকা এবং শেষকৃত্যের জন্য পাঁচ হাজার টাকা দেওয়ার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। এছাড়া আহতদের চিকিৎসা ব্যয়ও পরিবারের পক্ষ থেকে দেওয়ার কথা।
নওফেল বলেন, “নিহতদের পরিবারের সাথে কথা বলেছি। তাদের বিস্তারিত তথ্য আমরা নিয়েছি।
“তাদের সন্তানদের পড়াশোনার খরচ ভবিষ্যতে আমরা বহন করব বলে আশ্বাস দিয়েছি। সবাইকে বলব ধৈর্য্য ধারণ করতে। যারা আহত হয়ে চিকিৎসা নিচ্ছেন তাদের সব ব্যয় নির্বাহ করা হবে।”
নওফেল বলেন, নিহতদের জন্য প্রাথমিকভাবে এক লাখ টাকার অঙ্ক বলা হয়েছে। এরপরও আলোচনা সাপেক্ষে পরিবারগুলোর পরিস্থিতি বিবেচনা করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
তিনি বলেন, “পারিবারিকভাবে আব্বার নামে ফাউন্ডেশন গঠনের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। সেখান থেকে দাতব্য কার্য্যক্রম পরিচালনা করা হবে।
“গতকালের ঘটনার পর তারা (নিহতদের পরিবার) আমাদের পরিবারের অংশ হয়ে গেছেন। তাদের পরিবারের জন্য যে ধরনের সহায়তা প্রয়োজন সেটা এই দাতব্য সংস্থা থেকে করা হবে।”
এরপর নওফেল চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আহতদের দেখতে যান।
No comments