বিজিবির জন্য হেলিকপ্টার কেনা হবে : প্রধানমন্ত্রী
দুর্গম এলাকায় দ্রুত যেতে বিজিবির জন্য হেলিকপ্টার কেনা হবে। জানালেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
বুধবার সকালে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) দিবস উপলক্ষে পিলখানায় কুচকাওয়াজ পরিদর্শন শেষে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী এ তথ্য জানান।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতীয় নির্বাচনে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) বিরাট ভূমিকা রয়েছে। তাছাড়া প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও মানুষ সৃষ্টি দুর্যোগে বিজিবি জনগণের যান-মাল রক্ষায় ভূমিকা রাখছে। বিজিবি কর্মকর্তা ও সদস্যরা পারস্পরিক আস্থা, শ্রদ্ধা, শৃঙ্খলা মেনে চলবে, দেশের জন্য কাজ করবে।
তিনি আরো বলেন, দেশ যখনই উন্নতির পথে হাঁটে তখনই স্বাধীনতা বিরোধীরা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়।
এসময় প্রধানমন্ত্রী বিজিবিতে বীরত্বপূর্ণ ও কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের জন্য ৫১ কর্মকর্তা ও সদস্যদের পদক প্রদান করেন।
এর আগে সকাল ১০টায় প্রধানমন্ত্রী বীর উত্তম আনোয়ার হোসেন প্যারেড গ্রাউন্ডে পৌঁছলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মো. আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল ও বিজিবির মহাপরিচালক মেজর জেনারেল আবুল হোসেন তাকে স্বাগত জানান। পরে বিজিবি সদস্যরা প্রধানমন্ত্রীকে গার্ড অব অনার দেন।
বিজিবি দিবসের কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানে মন্ত্রিপরিষদের সদস্য, উপদেষ্টাবৃন্দ, উচ্চপদস্থ সামরিক ও বেসামরিক কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে সকাল ৮টায় বাহিনীর রেজিমেন্টাল পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে দিবসের কর্মসূচির সূচনা করেন বিজিবির মহাপরিচালক। দিবসটি উপলক্ষে রাজধানীর পিলখানা বিজিবির সদরদপ্তর এবং সব রিজিওন, বর্ডার গার্ড ট্রেনিং সেন্টার অ্যান্ড কলেজ, সেক্টর ও ব্যাটালিয়ন পর্যায়ে ব্যাপক কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক বাণী দিয়েছেন।
ভারত ও মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সঙ্গে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের অব্যাহত বন্ধুত্বপূর্ণ সুসম্পর্ক ও পারস্পরিক সহযোগিতা উন্নয়নের নিদর্শন স্বরূপ প্রথমবারের মতো এবার ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বর্ডার সিকিউরিটি ফোর্সের (বিএসএফ) মহাপরিচালক কৃষান কুমার শর্মার নেতৃত্বে ১৫ সদস্যের প্রতিনিধিদল এবং মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বর্ডার গার্ড পুলিশের (বিজিপি) কমান্ডার পুলিশ ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মায়ইন্ট তোয়ের নেতৃত্বে ৬ সদস্যের প্রতিনিধিদল বিজিবি দিবসের কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
বুধবার সকালে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) দিবস উপলক্ষে পিলখানায় কুচকাওয়াজ পরিদর্শন শেষে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী এ তথ্য জানান।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতীয় নির্বাচনে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) বিরাট ভূমিকা রয়েছে। তাছাড়া প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও মানুষ সৃষ্টি দুর্যোগে বিজিবি জনগণের যান-মাল রক্ষায় ভূমিকা রাখছে। বিজিবি কর্মকর্তা ও সদস্যরা পারস্পরিক আস্থা, শ্রদ্ধা, শৃঙ্খলা মেনে চলবে, দেশের জন্য কাজ করবে।
তিনি আরো বলেন, দেশ যখনই উন্নতির পথে হাঁটে তখনই স্বাধীনতা বিরোধীরা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়।
এসময় প্রধানমন্ত্রী বিজিবিতে বীরত্বপূর্ণ ও কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের জন্য ৫১ কর্মকর্তা ও সদস্যদের পদক প্রদান করেন।
এর আগে সকাল ১০টায় প্রধানমন্ত্রী বীর উত্তম আনোয়ার হোসেন প্যারেড গ্রাউন্ডে পৌঁছলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মো. আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল ও বিজিবির মহাপরিচালক মেজর জেনারেল আবুল হোসেন তাকে স্বাগত জানান। পরে বিজিবি সদস্যরা প্রধানমন্ত্রীকে গার্ড অব অনার দেন।
বিজিবি দিবসের কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানে মন্ত্রিপরিষদের সদস্য, উপদেষ্টাবৃন্দ, উচ্চপদস্থ সামরিক ও বেসামরিক কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে সকাল ৮টায় বাহিনীর রেজিমেন্টাল পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে দিবসের কর্মসূচির সূচনা করেন বিজিবির মহাপরিচালক। দিবসটি উপলক্ষে রাজধানীর পিলখানা বিজিবির সদরদপ্তর এবং সব রিজিওন, বর্ডার গার্ড ট্রেনিং সেন্টার অ্যান্ড কলেজ, সেক্টর ও ব্যাটালিয়ন পর্যায়ে ব্যাপক কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক বাণী দিয়েছেন।
ভারত ও মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সঙ্গে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের অব্যাহত বন্ধুত্বপূর্ণ সুসম্পর্ক ও পারস্পরিক সহযোগিতা উন্নয়নের নিদর্শন স্বরূপ প্রথমবারের মতো এবার ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বর্ডার সিকিউরিটি ফোর্সের (বিএসএফ) মহাপরিচালক কৃষান কুমার শর্মার নেতৃত্বে ১৫ সদস্যের প্রতিনিধিদল এবং মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বর্ডার গার্ড পুলিশের (বিজিপি) কমান্ডার পুলিশ ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মায়ইন্ট তোয়ের নেতৃত্বে ৬ সদস্যের প্রতিনিধিদল বিজিবি দিবসের কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
No comments