শারীরিক সম্পর্কের বিনিময়ে ফ্রিতে বাসা ভাড়া!
বৃটেনের বিভিন্ন স্থানে অদ্ভুত এক বিজ্ঞাপন সেঁটে দেয়া হচ্ছে। এতে অসহায় নারীদের আবাসনের বিনিময়ে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপনের আহ্বান জানানো হচ্ছে। বিজ্ঞাপনের ভাষায় পরিষ্কার করে বলা হচ্ছে, যে নারী আবাসন সুবিধা নিতে চান তাকে অবশ্যই সিঙ্গেল হতে হবে। বিনময়ে মিটাতে হবে শারীরিক চাহিদা। এমন বাড়িওয়ালার সংখ্যা বাড়ছে। এ নিয়ে লন্ডনের অনলাইন ডেইলি মেইল একটি রিপোর্ট করেছে। এতে বলা হয়েছে, বিভিন্ন স্থানে সেঁটে দেয়া এসব বিজ্ঞাপনে ব্যবহার করা হচ্ছে আপত্তিকর শব্দ। বার্মিংহামে একটি বিজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, যৌন সুবিধা দেয়ার বিনিময়ে বিনামূল্যে থাকার রুম বা ফ্লাট দেয়া হবে। এর বিনিময়ে কোনো বিল দিতে হবে না। আসবাবপত্রে সজ্জিত। এখনই উঠতে পারেন। শুধু সিঙ্গেল নারীরাই। বিনিময়ে আমি চাই অন্তরঙ্গ সম্পর্ক। জেনুইন জেন্ট।
এর রহস্য খুঁজেতে বিচ্ছেদপ্রাপ্তা হিসেবে ট্রেসি নাম ধারণ করেন একজন সাংবাদিক। তিনি যোগাযোগ করেন ওই জেনুইন জেন্টের সঙ্গে। যোগাযোগের পর তিনি নিজেকে স্টিভ বলে পরিচয় দেন। আলাপচারিতায় যখন শারীরিক সম্পর্কের বিষয়টি উঠে আসে তখন স্টিভ বলে, এটা তোমার ওপর নির্ভর করছে। তুমি চাইলে তোমাকে আমি খাবার খাওয়াতে নিয়ে যেতে পারি। দামও দিতে পারি। তবে এখন সেই সুযোগ চলে গেছে। আমি এরই মধ্যে একজনকে পেয়েছি। তবে আমার বাড়তি একটি কক্ষ রয়েছে। আমি সবেমাত্র বিচ্ছেদপ্রাপ্ত। আমার সঙ্গ প্রয়োজন। আরও কিছু...। এরপর যখন সরাসরি একজন রিপোর্টার হিসেবে তার সামনে হাজির হন সাংবাদিক তখন তিনি এসবই অস্বীকার করেন। বলেন, কই কোথায় বিজ্ঞাপন দিয়েছি। আমি তো কিছুই জানি না। আমি শুধু নিঃসঙ্গ। তবে তিনি পরক্ষণেই তার কথা পাল্টে ফেলেন। বলেন, দিনশেষে কেউ আমাকে ফোন করলো না। এখানেই আমার কাহিনী শেষ হয়ে গেল।
আরেকটি বিজ্ঞাপন সেঁটে দেয়া হয় ওয়ালসালে একটি ক্রেইগসলিস্টে। তাতে লেখা হয়, যথার্থ যুবতীর জন্য দুই রুমের বাসা বিনামূল্যে দেয়া হবে। তাতে বিজ্ঞাপনদাতা আরো লিখেছেন, আমি লন্ডনে কাজ করি। প্রচুর সফর করতে হয়। তাই এই বাড়িতে আমি খুব কম সময় থাকি। চাইলে আপনিও জায়গা করে নিতে পারেন। বিনিময়ে আমি আশা করি আপনি জায়গাটা পরিষ্কার রাখবেন। আর আমাকে জড়িয়ে ধরবেন। আলিঙ্গন করবেন। সপ্তাহে এক বা দু’বার। আমি ৩০ বছর বয়সী একজন পুরুষ। তাই খুঁজছি ৩৫ বছরের নিচের কোনো যুবতী ফ্লাটমেটকে। এটা কোনো ভুয়া খবর নয়। এটা খাটি একটি বিজ্ঞাপন।
একই এলাকায় আরেকটি বিজ্ঞাপন। তাতে লেখাÑ যৌন সুবিধা দেয়ার বিনিময়ে রুম বা ফ্লাট বিনামূল্যে ভাড়া দেয়া হবে।
এতে হগ হিলের ব্রুমফোর্ড লেনে যাওয়ার মানচিত্রও দিয়ে দেয়া হয়েছে। এ রকম অনেক বিজ্ঞাপন দেখা যাচ্ছে ইদানীং।
এর রহস্য খুঁজেতে বিচ্ছেদপ্রাপ্তা হিসেবে ট্রেসি নাম ধারণ করেন একজন সাংবাদিক। তিনি যোগাযোগ করেন ওই জেনুইন জেন্টের সঙ্গে। যোগাযোগের পর তিনি নিজেকে স্টিভ বলে পরিচয় দেন। আলাপচারিতায় যখন শারীরিক সম্পর্কের বিষয়টি উঠে আসে তখন স্টিভ বলে, এটা তোমার ওপর নির্ভর করছে। তুমি চাইলে তোমাকে আমি খাবার খাওয়াতে নিয়ে যেতে পারি। দামও দিতে পারি। তবে এখন সেই সুযোগ চলে গেছে। আমি এরই মধ্যে একজনকে পেয়েছি। তবে আমার বাড়তি একটি কক্ষ রয়েছে। আমি সবেমাত্র বিচ্ছেদপ্রাপ্ত। আমার সঙ্গ প্রয়োজন। আরও কিছু...। এরপর যখন সরাসরি একজন রিপোর্টার হিসেবে তার সামনে হাজির হন সাংবাদিক তখন তিনি এসবই অস্বীকার করেন। বলেন, কই কোথায় বিজ্ঞাপন দিয়েছি। আমি তো কিছুই জানি না। আমি শুধু নিঃসঙ্গ। তবে তিনি পরক্ষণেই তার কথা পাল্টে ফেলেন। বলেন, দিনশেষে কেউ আমাকে ফোন করলো না। এখানেই আমার কাহিনী শেষ হয়ে গেল।
আরেকটি বিজ্ঞাপন সেঁটে দেয়া হয় ওয়ালসালে একটি ক্রেইগসলিস্টে। তাতে লেখা হয়, যথার্থ যুবতীর জন্য দুই রুমের বাসা বিনামূল্যে দেয়া হবে। তাতে বিজ্ঞাপনদাতা আরো লিখেছেন, আমি লন্ডনে কাজ করি। প্রচুর সফর করতে হয়। তাই এই বাড়িতে আমি খুব কম সময় থাকি। চাইলে আপনিও জায়গা করে নিতে পারেন। বিনিময়ে আমি আশা করি আপনি জায়গাটা পরিষ্কার রাখবেন। আর আমাকে জড়িয়ে ধরবেন। আলিঙ্গন করবেন। সপ্তাহে এক বা দু’বার। আমি ৩০ বছর বয়সী একজন পুরুষ। তাই খুঁজছি ৩৫ বছরের নিচের কোনো যুবতী ফ্লাটমেটকে। এটা কোনো ভুয়া খবর নয়। এটা খাটি একটি বিজ্ঞাপন।
একই এলাকায় আরেকটি বিজ্ঞাপন। তাতে লেখাÑ যৌন সুবিধা দেয়ার বিনিময়ে রুম বা ফ্লাট বিনামূল্যে ভাড়া দেয়া হবে।
এতে হগ হিলের ব্রুমফোর্ড লেনে যাওয়ার মানচিত্রও দিয়ে দেয়া হয়েছে। এ রকম অনেক বিজ্ঞাপন দেখা যাচ্ছে ইদানীং।
No comments