যে খাবার মন ভালো রাখে!
মাঝে মাঝে মনটা অনেক খারাপ হয়ে যায়। তখন কিছুতেই প্রাণ খুলে হাসা যায় না। মানসিকভাবে সুস্থ না থাকলে সাধারণত আমাদের মন ভালো থাকে না। আর মন ভালো না থাকলে মুখে হাসি ফুটবে কী করে বলুন! তাই তো মনকে চাঙ্গা রাখাটা খুব জরুরি। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা একাধিক পরিসংখ্যান ঘেঁটে দেখেছেন, গত কয়েক দশকে সাধারণ মানুষের ওপর মানসিক চাপের নেতিবাচক প্রভাব কয়েক গুণ বেড়ে গেছে। আর এ অবস্থা যে কেবল আমাদের দেশেই, তা নয়। সারা বিশ্বের অবস্থা প্রায় একই। তবে বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, এমন কিছু খাবার আছে, যা নিমেষে আপনার মন ভালো করে দিতে পারে। এখন নিশ্চয় প্রশ্ন করবেন খাবারের সঙ্গে মনের সম্পর্ক কী? আমাদের শরীরে ডেপোমিন অথবা সেরোটোনিন হরমোনের ঘাটতি দেখা দিলে মন খারাপ হতে শুরু করে। আর এ ঘটতি মেটাতে বিশেষ কিছু খাবার আপনাকে দারুন সাহায্য করে। তাহলে আসুন জেনে নেয়া যাক, কী কী খাবার আপনার মনকে চাঙ্গা রাখতে সহযোগিতা করে;
মাছ: এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা-থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড, যা ডোপেমিন হরমোনের ক্ষরণ বাড়িয়ে দিয়ে চোখের পলকে মনকে একেবারে চাঙ্গা করে তোলে।
তিসি বীজ: মাছের মতোই তিসি বীজেও রয়েছে ওমেগা-থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড। এ উপাদানটি ডোপেমিনের পাশপাশি সেরাটোনিনের উৎপাদনও বাড়িয়ে দেয়। ফলে মন খারাপ দূরে পালায়।
মাশরুম: এতে রয়েছে ভিটামিন বি-৬, যা ডিপ্রেশন দূর করতে বিশেষভাবে কাজে আসে। তাই এবার থেকে যখনই মন খারাপ হবে, তখনই মাশরুমের নানা পদ বানিয়ে নিজেও খাবেন, পরিবারের বাকি সদস্যদেরও খাওয়াবেন।
মসুর ডাল: শরীরে সেরোটোনিন হরমোনের ঘাটতি দূর করতে ফলিক অ্যাসিড বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। আর এই উপাদানটি প্রচুর মাত্রায় রয়েছে মসুর ডালে। তাই তো চটজলদি মন ভালো করতে এর কোনো বিকল্প নেই।
কাজুবাদাম: এ বাদামে বিপুল পরিমাণে জিঙ্ক রয়েছে। এ খনিজটি মন ভালো করতে নানাভাবে সাহায্য করে।
কলা: সেরোটনিন হরমোনের ক্ষরণ বাড়াতে পটাশিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম দারুন ভাবে সাহায্য করে। এ দুটি খনিজ রয়েছে কলায়। তাই তো মন ভালো করতে বেশি করে কলা খাওয়ার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা।
ছোলা: ছোলায় উপস্থিত প্রোটিন ব্রেন সেলের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি করে। ফলে নিমেষে মন চাঙ্গা হয়ে ওঠে। ডিপ্রেশন বা মানসিক অবসাদের চিকিৎসাতেও এই খাবারটি দারুন কাজে আসে। তাই এবার থেকে মন ভালো না থাকলেই উল্লেখিত খাবারগুলো খাবেন। দেখবেন অল্প সময়েই মনের কালো মেঘ কেটে যাবে।
মাছ: এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা-থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড, যা ডোপেমিন হরমোনের ক্ষরণ বাড়িয়ে দিয়ে চোখের পলকে মনকে একেবারে চাঙ্গা করে তোলে।
তিসি বীজ: মাছের মতোই তিসি বীজেও রয়েছে ওমেগা-থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড। এ উপাদানটি ডোপেমিনের পাশপাশি সেরাটোনিনের উৎপাদনও বাড়িয়ে দেয়। ফলে মন খারাপ দূরে পালায়।
মাশরুম: এতে রয়েছে ভিটামিন বি-৬, যা ডিপ্রেশন দূর করতে বিশেষভাবে কাজে আসে। তাই এবার থেকে যখনই মন খারাপ হবে, তখনই মাশরুমের নানা পদ বানিয়ে নিজেও খাবেন, পরিবারের বাকি সদস্যদেরও খাওয়াবেন।
মসুর ডাল: শরীরে সেরোটোনিন হরমোনের ঘাটতি দূর করতে ফলিক অ্যাসিড বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। আর এই উপাদানটি প্রচুর মাত্রায় রয়েছে মসুর ডালে। তাই তো চটজলদি মন ভালো করতে এর কোনো বিকল্প নেই।
কাজুবাদাম: এ বাদামে বিপুল পরিমাণে জিঙ্ক রয়েছে। এ খনিজটি মন ভালো করতে নানাভাবে সাহায্য করে।
কলা: সেরোটনিন হরমোনের ক্ষরণ বাড়াতে পটাশিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম দারুন ভাবে সাহায্য করে। এ দুটি খনিজ রয়েছে কলায়। তাই তো মন ভালো করতে বেশি করে কলা খাওয়ার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা।
ছোলা: ছোলায় উপস্থিত প্রোটিন ব্রেন সেলের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি করে। ফলে নিমেষে মন চাঙ্গা হয়ে ওঠে। ডিপ্রেশন বা মানসিক অবসাদের চিকিৎসাতেও এই খাবারটি দারুন কাজে আসে। তাই এবার থেকে মন ভালো না থাকলেই উল্লেখিত খাবারগুলো খাবেন। দেখবেন অল্প সময়েই মনের কালো মেঘ কেটে যাবে।
No comments