ভোলায় শীতে ৩ জনের মৃত্যু : সাতক্ষীরায় ৫০ শিশু অসুস্থ
ভোলায় শীতে ৩ জনের মৃত্যু
ভোলা সংবাদদাতা জানান, ভোলার মনপুরায় তীব্র শীতে ৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। এছাড়াও শীতজনিত রোগে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ৪টি শিশু। শনিবার ভোরে উপজেলার হাজিরহাট ইউনিয়নের চরফয়েজ উদ্দিন মনপুরা ইউনিয়নে এদের মৃত্যু হয়। নিহতরা হলেন, সেরাজুল হক (৮৫), নুরুল হক (৭০) ও অভিনাশ নন্দি (৮৮)।
হাজিরহাট ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) চেয়ারম্যান শাহরিয়ার চৌধুরী দ্বীপক জানান, গত কয়েকদিন ধরে উপজেলাজুড়ে তীব্র শীত বইছে। শনিবার ভোরে হাজিরহাট ও মনপুরা ইউনিয়নে ৩ জন বৃদ্ধ মারা যায়।
এ ব্যাপারে মনপুরা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এরশাদ হোসেন খান বলেন, সকাল থেকে বিকাল পর্যন্ত শীতজনিত রোগে আক্রান্ত হয়ে ৪জন শিশু মনপুরা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি হয়েছে। তবে তিনজন মারা যাবার কারণ তিনি জানাতে পারেন নি।
এদিকে আবহাওয়া অফিস জানায়, গত দুই দিন ধরে জেলায় সর্বনিন্ম তাপমাত্রা ১৬ ডিগ্রী সেলিসিয়াসে উঠা-নামা করছে। শীতের প্রকোপ আরো বাড়তে পারে।
সাতক্ষীরায় ৫০ শিশু অসুস্থ
মুহাঃ জিললুর রহমান, সাতক্ষীরা থেকে জানান, গত বুধবারের হঠাৎ গুড়ি গুড়ি বৃষ্টির পর সাতক্ষীরায় শীত জেঁকে বসেছে। বৃষ্টির পর শুরু হয়েছে মৃদ শৈতপ্রবাহ। হালকা বাতাসে শীতের কনকনে ঠান্ডায় জন জীবন বিপর্যস্থ হয়ে পড়েছে। গত তিনদিনের প্রচন্ড ঠান্ডায় জেলায় নিউমনিয়া ও ডায়েরীয়াসহ ঠান্ডাজনিত রোগের প্রকোপ বৃদ্ধি পেয়েছে। এসব রোগে বিশেষ করে শিশু ও বৃদ্ধরা আক্রান্ত হচ্ছে বেশী। গত তিন দিনে ডায়েরীয়া ও নিউমনিয়ায় আক্রান্ত হয়ে ৫০ জন শিশু সদর হাসপাতাল ও শিশু হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে।
সন্ধ্যা নামার সাথে সাথে শীতের দাপট বাড়তে থাকে। সন্ধ্যার পর পরই শহরে লোক চলাচল কমে যাচ্ছে। দ্রুত বন্ধ হয়ে যাচ্ছে হাঁট-বাজার। হঠাৎ প্রচন্ড শীতে শ্রমজীবি মানুষের ভোগান্তি আরো বেড়ে গেছে। কনকনে শীতে তারা ঠিকমত কাজ করতে পারছে না। শীতে বস্তির হত দরিদ্রদের দূর্ভোগ বেড়ে গেছে।
গত বৃহস্পতিবার থেকে আজ শনিবার বিকাল পর্যন্ত ডায়েরীয়ায় আক্রান্ত হয়ে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালের শিশু ওয়ার্ডে ভর্তি হয়েছে ৩৩ জন শিশু। এর মধ্যে ২১ জানুয়ারী ১০ জন, ২২ জানুয়ারী ১২ জন ও গতকাল দুপুর পর্যন্ত ভর্তি হয়েছে ১১জন শিশু। অরপদিকে ডায়েরীয়া ও নিউমনিয়া আক্রান্ত হয়ে ১৭ শিশু সাতক্ষীরা শিশু হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। এদের মধ্যে ১২ জন ডায়েরীয়ায় ও ৫ জন শিশু নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়েছে।
সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালের শিশু বিশেষজ্ঞ ডাঃ সামছুর রহমান জানান, আবহাওয়া পরিবর্তন জনিত কারনে শীত বেশী পড়লে শিশু ও বয়ষ্করা শীত জনিত বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হতে পারে। বিশেষ করে ঠান্ডাজনিত কারণে শিশুদের ডায়েরীয়া ও নিউমোনিয়া হতে পারে। এজন্য শীতে গরম কাপড় ব্যবহারের পাশাপাশি শিশুদের প্রতি বিশেষ খেয়াল রাখতে হবে।
ভোলা সংবাদদাতা জানান, ভোলার মনপুরায় তীব্র শীতে ৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। এছাড়াও শীতজনিত রোগে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ৪টি শিশু। শনিবার ভোরে উপজেলার হাজিরহাট ইউনিয়নের চরফয়েজ উদ্দিন মনপুরা ইউনিয়নে এদের মৃত্যু হয়। নিহতরা হলেন, সেরাজুল হক (৮৫), নুরুল হক (৭০) ও অভিনাশ নন্দি (৮৮)।
হাজিরহাট ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) চেয়ারম্যান শাহরিয়ার চৌধুরী দ্বীপক জানান, গত কয়েকদিন ধরে উপজেলাজুড়ে তীব্র শীত বইছে। শনিবার ভোরে হাজিরহাট ও মনপুরা ইউনিয়নে ৩ জন বৃদ্ধ মারা যায়।
এ ব্যাপারে মনপুরা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এরশাদ হোসেন খান বলেন, সকাল থেকে বিকাল পর্যন্ত শীতজনিত রোগে আক্রান্ত হয়ে ৪জন শিশু মনপুরা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি হয়েছে। তবে তিনজন মারা যাবার কারণ তিনি জানাতে পারেন নি।
এদিকে আবহাওয়া অফিস জানায়, গত দুই দিন ধরে জেলায় সর্বনিন্ম তাপমাত্রা ১৬ ডিগ্রী সেলিসিয়াসে উঠা-নামা করছে। শীতের প্রকোপ আরো বাড়তে পারে।
সাতক্ষীরায় ৫০ শিশু অসুস্থ
মুহাঃ জিললুর রহমান, সাতক্ষীরা থেকে জানান, গত বুধবারের হঠাৎ গুড়ি গুড়ি বৃষ্টির পর সাতক্ষীরায় শীত জেঁকে বসেছে। বৃষ্টির পর শুরু হয়েছে মৃদ শৈতপ্রবাহ। হালকা বাতাসে শীতের কনকনে ঠান্ডায় জন জীবন বিপর্যস্থ হয়ে পড়েছে। গত তিনদিনের প্রচন্ড ঠান্ডায় জেলায় নিউমনিয়া ও ডায়েরীয়াসহ ঠান্ডাজনিত রোগের প্রকোপ বৃদ্ধি পেয়েছে। এসব রোগে বিশেষ করে শিশু ও বৃদ্ধরা আক্রান্ত হচ্ছে বেশী। গত তিন দিনে ডায়েরীয়া ও নিউমনিয়ায় আক্রান্ত হয়ে ৫০ জন শিশু সদর হাসপাতাল ও শিশু হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে।
সন্ধ্যা নামার সাথে সাথে শীতের দাপট বাড়তে থাকে। সন্ধ্যার পর পরই শহরে লোক চলাচল কমে যাচ্ছে। দ্রুত বন্ধ হয়ে যাচ্ছে হাঁট-বাজার। হঠাৎ প্রচন্ড শীতে শ্রমজীবি মানুষের ভোগান্তি আরো বেড়ে গেছে। কনকনে শীতে তারা ঠিকমত কাজ করতে পারছে না। শীতে বস্তির হত দরিদ্রদের দূর্ভোগ বেড়ে গেছে।
গত বৃহস্পতিবার থেকে আজ শনিবার বিকাল পর্যন্ত ডায়েরীয়ায় আক্রান্ত হয়ে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালের শিশু ওয়ার্ডে ভর্তি হয়েছে ৩৩ জন শিশু। এর মধ্যে ২১ জানুয়ারী ১০ জন, ২২ জানুয়ারী ১২ জন ও গতকাল দুপুর পর্যন্ত ভর্তি হয়েছে ১১জন শিশু। অরপদিকে ডায়েরীয়া ও নিউমনিয়া আক্রান্ত হয়ে ১৭ শিশু সাতক্ষীরা শিশু হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। এদের মধ্যে ১২ জন ডায়েরীয়ায় ও ৫ জন শিশু নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়েছে।
সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালের শিশু বিশেষজ্ঞ ডাঃ সামছুর রহমান জানান, আবহাওয়া পরিবর্তন জনিত কারনে শীত বেশী পড়লে শিশু ও বয়ষ্করা শীত জনিত বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হতে পারে। বিশেষ করে ঠান্ডাজনিত কারণে শিশুদের ডায়েরীয়া ও নিউমোনিয়া হতে পারে। এজন্য শীতে গরম কাপড় ব্যবহারের পাশাপাশি শিশুদের প্রতি বিশেষ খেয়াল রাখতে হবে।
No comments