নিউ ইয়র্ক টাইমসের প্রতিবেদন প্রকাশকদের ওপর হামলার দায় স্বীকার আল কায়েদার
শনিবার
আল কায়েদার আঞ্চলিক শাখার এক বিবৃতিতে বাংলাদেশে দুই প্রকাশকের ওপর হামলার
দায় স্বীকার করে নেয়া হয়েছে। এ তথ্য দিয়েছে উগ্রপন্থীদের অনলাইন কার্যকলাপ
পর্যবেক্ষনকারী সংস্থা সাইট ইন্টিলিজেন্স গ্রুপ। এ খবর দিয়েছে নিউ ইয়র্ক
টাইমস। খবরে বলা হয়েছে, নিহত ওই দুই প্রকাশক ইসলামী উগ্রপন্থীদের সমালোচনা
করে লেখা বই প্রকাশ করেছিলেন। তাদের দুইজনকেই ছাপাতি দিয়ে আঘাত করা হয়। এর
আট মাস আগেই বাংলাদেশী-আমেরিকান অভিজিৎ রায়, যিনি ধর্মীয় উগ্রপন্থার
বিরুদ্ধে লেখালেখির জন্য পরিচিত ছিলেন, তাকে হত্যা করা হয়। সর্বশেষ আঘাতের
শিকার হওয়া ওই ২ ব্যক্তির প্রকাশনী সংস্থাও অভিজিৎ রায়ের বই ছাপিয়েছিল।
এদের একজন ফয়সাল আরেফিন দীপন সঙ্গে সঙ্গে মারা যান বলে জানিয়েছে পুলিশ।
অপরজন অর্থাৎ আহমেদ রহিম টুটুলের অবস্থা আশঙ্কাজনক। শনিবার টুইটারে আল
কায়েদার স্থানীয় শাখা (আল কায়েদা ইন দ্য ইন্ডিয়ান সাবকন্টিনেন্ট) হামলার
দায় স্বীকার করে কয়েকটি বিবৃতি দেয়। একটিতে বলা হয়েছে, ওই ২ প্রকাশক
বইগুলোর লেখকদের চেয়েও খারাপ। কেননা, তারা ওই বই দু’টি প্রচারে সাহায্য
করেছে। ধর্মাবননাকারী লেখকদের ওই লেখার জন্য মোটা অঙ্কের টাকাও দিয়েছে।
দ্বিতীয় আরেকটি বিবৃতির শিরোনাম ছিল, ‘এর পরে কে?’ সেখানে পরবর্তি
‘টার্গেটদের’ ধরণ কী হবে তা বর্ণনা করা হয়। তালিকায় রয়েছে লেখক, কবি,
বুদ্ধিজীবী, পত্রিকা ও ম্যাগাজিনের স¤পাদক, সাংবাদিক ও অভিনেতা পেশার নাম।
এ বিবৃতিগুলোর ফলে বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদী গোষ্ঠীগুলোর সাংগঠনিক উপস্থিতি আছে কিনা, সে বিতর্ক বৃদ্ধি পাবে। এর আগে আরও তিনটি একই ধরণের বিবৃতিতে দুই বিদেশী ও শিয়া মুসলিমদের ওপর হামলার দায় স্বীকার করে জঙ্গিগোষ্ঠী আইএস।
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রথম থেকেই অনড় যে, উদ্দেশ্যমূলক এ সহিংসতার উত্থাণ বাংলাদেশের বিরোধী রাজনৈতিক ব্যাক্তিদের দ্বারাই ঘটছে। পুলিশও দুই প্রধান বিরোধী দল বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল ও জামায়াতে ইসলামির সঙ্গে স¤পর্কিত সন্দেহভাজনদের নাম প্রকাশ বা গ্রেপ্তার করেছে। কর্মকর্তারা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দায় স্বীকার করে দেয়া বিবৃতি ভূয়া বলে উড়িয়ে দিয়েছেন। শনিবারও একই ঘটনা ঘটেছে।
গতকাল হামলার শিকার হওয়া দুই প্রকাশকের একজন আহমেদ টুটুল অভিজিতের বই প্রকাশের জেরে ফোনে হত্যার হুমকি পেয়েছিলেন। এ তথ্য জানান অ্যাকাডেমিক অ্যান্ড ক্রিয়েটিভ পাবলিশার্স অ্যাসোসিয়েশনের প্রচার স¤পাদক মিজানুর রহমান।
এ বছর বাংলাদেশ উগ্রপন্থী সহিংসতার উত্থাণের মধ্যেই সর্বশেষ হামলা দু’টি ঘটলো। ফেব্রুয়ারিতে অভিজিৎ রায়ের হত্যাকা-ের আগেও উগ্রপন্থী ইসলামের সমালোচনাকারী তিন ব্লগার ও বুদ্ধিজীবীকে প্রায় একই কায়দায় হত্যার ঘটনা ঘটেছিল। মে মাসে আল কায়েদা ইন ইন্ডিয়ান সাবকন্টিনেন্টের নেতা এক ভিডিও’তে অভিজিৎ রায় ও আরেক লেখককে হত্যার দায় স্বীকার করে। ওই নেতা নিহত দুই লেখককে ধর্মাবননাকারী হিসেবে আখ্যা দেয়। অভিজিৎ রায়ের পিতা অজয় রায় জানান, তিনি বিশ্বাস করেন যে তার ছেলের বই প্রকাশের কারণেই টার্গেট করা হয় টুটুলকে। ইন্টারনেটে প্রায়ই ভেসে উঠছে ধর্ম-নিরপেক্ষ ব্লগারদের হিটলিস্ট। ফলে উগ্রবাদীদের নজরে পড়ে যেতে পারে আশঙ্কায় অনেক লেখক ও সাংবাদিক লেখা প্রকাশে সংশয়ে ভুগছেন। জীবন নিয়ে ঝুঁকি বাড়ায় পশ্চিমা দেশগুলোতে আশ্রয়ের আবেদন করা অ্যাক্টিভিস্টদের সংখ্যা বাড়ছে।
ঢাকার ডেপুটি পুলিশ কমিশনার বিপ্লব কুমার সরকার বলেন, শনিবার বিকেল তিনটার দিকে একদল লোক শুদ্ধস্বর প্রকাশনা সংস্থার দোকানে প্রবেশ করে। তারা জানায়, তারা বই কিনতে চায়। দোকানে প্রবেশ করেই দুই ব্যাক্তিকে অস্ত্রের মুখে ভেতরে নিয়ে যায়। অন্য হামলাকারীরা প্রকাশক টুটুল ও তার কার্যালয়ে থাকা দুই ব্যক্তিকে আঘাত করে। বাইরে থেকে এরপর দরজায় তালা মেরে ঘটনাস্থল ত্যাগ করে দুর্বৃত্তরা। পুলিশ জানায়, তালা ভেঙে ভেতরে প্রবেশের পর তিন জনকেই মারাত্মক আহত অবস্থায় মেঝেতে পড়ে থাকতে দেখা যায়।
আহতদের একজনের নাম সুদিপ কুমার বর্মন, যিনি রণদীপম বসু নামে ব্লগিং করেন। মৃত্যুর আগে অভিজিত রায়ের প্রতিষ্ঠা করা ওয়েবসাইটে তার বিভিন্ন লেখা প্রকাশিত হয়েছে। প্রায় একই সময়ে তিন লোক জাগৃতি প্রকাশনীর কার্যালয়ে প্রবেশ করে। সেখানেই পাওয়া যায় দীপনকে (৪৩)। তার ঘাড়ে মারাত্মক আঘাত করে চলে যায় হামলাকারীরা। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হলে দীপনকে মৃত ঘোষণা করে ডাক্তাররা। দীপনের প্রতিষ্ঠান জাগৃতি প্রকাশনী ‘দ্য ভাইরাস অব ফেইথ’ নামে অভিজিৎ রায়ের বই প্রকাশ করেছিল। ওই বইয়ের কারণেই অভিজিৎ জঙ্গিগোষ্ঠীর ক্রোধের মুখে পড়েন। দীপনের বাবা আবুল কাশেম ফজলুল হক প্রথম প্রকাশকের ওপর হামলা খবর শুনে নিজের ছেলেকে নিয়ে উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েন। সঙ্গে সঙ্গে ছেলেকে তিনি ফোন দিলেও তাকে পাচ্ছিলেন না। তিনি সঙ্গে সঙ্গে দীপনের প্রকাশনা সংস্থার কার্যালয়ে যান। এরপর কর্তৃপক্ষ যখন তালা ভেঙ্গে প্রবেশ করে, তখন দীপন তার চেয়ারে বসা ছিলেন না। ফজলুল হক বলেন, আমি দেখেছি তার ঘাড় কেটে দেয়া হয়েছে। পুরো মেঝে জুড়ে পুরু রক্তে ভরা। সেখানে এক মুহুর্তও দাঁড়াতে পারিনি আমি। সঙ্গে সঙ্গে বেরিয়ে যাই।
বেশ কয়েক দশক ধরে ঘরোয়া জঙ্গিগোষ্ঠীর একটি নেটওয়ার্ককে ধরাশয়ী করতে লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। এ গোষ্ঠীগুলোর কয়েকটি আবার রাজনৈতিক বিরোধী গোষ্ঠীগুলোর সঙ্গে স¤পর্কিত। এ বছর তারা পুনরায় সংগঠিত হয়েছে। বেশ কয়েকটি হত্যাকা- সংঘটিত করেছে। যেগুলোর বেশিরভাগই দিনে-দুপুরে জনসমাগমের মাঝে হয়েছে। গত মাসে হামলা ও হুমকি বৃদ্ধি পেয়েছে। এক মাস আগে পশ্চিমা গোয়েন্দা সংস্থাগুলো বেশ কিছু তথ্য পায়। যেখানে ইঙ্গিত দেয়া হয় যে জঙ্গিগোষ্ঠী আইএস বাংলাদেশে নিজেদের কর্মকা- বৃদ্ধির পরিকল্পনা করেছে। এর পরপরই দুই বিদেশীকে গুলি করে হত্যা করা হয়। সোমবার ঘরোয়া সন্ত্রাসী গোষ্ঠী আনসারুল্লাহ বাংলা টিম বাংলাদেশের টেলিভিশন চ্যানেলগুলোতে একটি চিঠি পাঠিয়ে গণমাধ্যমের ওপর হামলা চালানোর হুমকি দেয়, যদি গণমাধ্যমে পর্দা ছাড়া নারীরা কাজ করা অব্যাহত থাকে। ২৪ই অক্টোবর ঢাকায় শিয়া মুসলিমদের একটি বিশাল অবস্থানে বোমা হামলা চালানো হয়। নিহত হয় এক কিশোর। দেশটির ইতিহাসে সেটিই ছিল প্রথম শিয়া সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর হামলার ঘটনা।
এ বিবৃতিগুলোর ফলে বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদী গোষ্ঠীগুলোর সাংগঠনিক উপস্থিতি আছে কিনা, সে বিতর্ক বৃদ্ধি পাবে। এর আগে আরও তিনটি একই ধরণের বিবৃতিতে দুই বিদেশী ও শিয়া মুসলিমদের ওপর হামলার দায় স্বীকার করে জঙ্গিগোষ্ঠী আইএস।
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রথম থেকেই অনড় যে, উদ্দেশ্যমূলক এ সহিংসতার উত্থাণ বাংলাদেশের বিরোধী রাজনৈতিক ব্যাক্তিদের দ্বারাই ঘটছে। পুলিশও দুই প্রধান বিরোধী দল বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল ও জামায়াতে ইসলামির সঙ্গে স¤পর্কিত সন্দেহভাজনদের নাম প্রকাশ বা গ্রেপ্তার করেছে। কর্মকর্তারা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দায় স্বীকার করে দেয়া বিবৃতি ভূয়া বলে উড়িয়ে দিয়েছেন। শনিবারও একই ঘটনা ঘটেছে।
গতকাল হামলার শিকার হওয়া দুই প্রকাশকের একজন আহমেদ টুটুল অভিজিতের বই প্রকাশের জেরে ফোনে হত্যার হুমকি পেয়েছিলেন। এ তথ্য জানান অ্যাকাডেমিক অ্যান্ড ক্রিয়েটিভ পাবলিশার্স অ্যাসোসিয়েশনের প্রচার স¤পাদক মিজানুর রহমান।
এ বছর বাংলাদেশ উগ্রপন্থী সহিংসতার উত্থাণের মধ্যেই সর্বশেষ হামলা দু’টি ঘটলো। ফেব্রুয়ারিতে অভিজিৎ রায়ের হত্যাকা-ের আগেও উগ্রপন্থী ইসলামের সমালোচনাকারী তিন ব্লগার ও বুদ্ধিজীবীকে প্রায় একই কায়দায় হত্যার ঘটনা ঘটেছিল। মে মাসে আল কায়েদা ইন ইন্ডিয়ান সাবকন্টিনেন্টের নেতা এক ভিডিও’তে অভিজিৎ রায় ও আরেক লেখককে হত্যার দায় স্বীকার করে। ওই নেতা নিহত দুই লেখককে ধর্মাবননাকারী হিসেবে আখ্যা দেয়। অভিজিৎ রায়ের পিতা অজয় রায় জানান, তিনি বিশ্বাস করেন যে তার ছেলের বই প্রকাশের কারণেই টার্গেট করা হয় টুটুলকে। ইন্টারনেটে প্রায়ই ভেসে উঠছে ধর্ম-নিরপেক্ষ ব্লগারদের হিটলিস্ট। ফলে উগ্রবাদীদের নজরে পড়ে যেতে পারে আশঙ্কায় অনেক লেখক ও সাংবাদিক লেখা প্রকাশে সংশয়ে ভুগছেন। জীবন নিয়ে ঝুঁকি বাড়ায় পশ্চিমা দেশগুলোতে আশ্রয়ের আবেদন করা অ্যাক্টিভিস্টদের সংখ্যা বাড়ছে।
ঢাকার ডেপুটি পুলিশ কমিশনার বিপ্লব কুমার সরকার বলেন, শনিবার বিকেল তিনটার দিকে একদল লোক শুদ্ধস্বর প্রকাশনা সংস্থার দোকানে প্রবেশ করে। তারা জানায়, তারা বই কিনতে চায়। দোকানে প্রবেশ করেই দুই ব্যাক্তিকে অস্ত্রের মুখে ভেতরে নিয়ে যায়। অন্য হামলাকারীরা প্রকাশক টুটুল ও তার কার্যালয়ে থাকা দুই ব্যক্তিকে আঘাত করে। বাইরে থেকে এরপর দরজায় তালা মেরে ঘটনাস্থল ত্যাগ করে দুর্বৃত্তরা। পুলিশ জানায়, তালা ভেঙে ভেতরে প্রবেশের পর তিন জনকেই মারাত্মক আহত অবস্থায় মেঝেতে পড়ে থাকতে দেখা যায়।
আহতদের একজনের নাম সুদিপ কুমার বর্মন, যিনি রণদীপম বসু নামে ব্লগিং করেন। মৃত্যুর আগে অভিজিত রায়ের প্রতিষ্ঠা করা ওয়েবসাইটে তার বিভিন্ন লেখা প্রকাশিত হয়েছে। প্রায় একই সময়ে তিন লোক জাগৃতি প্রকাশনীর কার্যালয়ে প্রবেশ করে। সেখানেই পাওয়া যায় দীপনকে (৪৩)। তার ঘাড়ে মারাত্মক আঘাত করে চলে যায় হামলাকারীরা। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হলে দীপনকে মৃত ঘোষণা করে ডাক্তাররা। দীপনের প্রতিষ্ঠান জাগৃতি প্রকাশনী ‘দ্য ভাইরাস অব ফেইথ’ নামে অভিজিৎ রায়ের বই প্রকাশ করেছিল। ওই বইয়ের কারণেই অভিজিৎ জঙ্গিগোষ্ঠীর ক্রোধের মুখে পড়েন। দীপনের বাবা আবুল কাশেম ফজলুল হক প্রথম প্রকাশকের ওপর হামলা খবর শুনে নিজের ছেলেকে নিয়ে উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েন। সঙ্গে সঙ্গে ছেলেকে তিনি ফোন দিলেও তাকে পাচ্ছিলেন না। তিনি সঙ্গে সঙ্গে দীপনের প্রকাশনা সংস্থার কার্যালয়ে যান। এরপর কর্তৃপক্ষ যখন তালা ভেঙ্গে প্রবেশ করে, তখন দীপন তার চেয়ারে বসা ছিলেন না। ফজলুল হক বলেন, আমি দেখেছি তার ঘাড় কেটে দেয়া হয়েছে। পুরো মেঝে জুড়ে পুরু রক্তে ভরা। সেখানে এক মুহুর্তও দাঁড়াতে পারিনি আমি। সঙ্গে সঙ্গে বেরিয়ে যাই।
বেশ কয়েক দশক ধরে ঘরোয়া জঙ্গিগোষ্ঠীর একটি নেটওয়ার্ককে ধরাশয়ী করতে লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। এ গোষ্ঠীগুলোর কয়েকটি আবার রাজনৈতিক বিরোধী গোষ্ঠীগুলোর সঙ্গে স¤পর্কিত। এ বছর তারা পুনরায় সংগঠিত হয়েছে। বেশ কয়েকটি হত্যাকা- সংঘটিত করেছে। যেগুলোর বেশিরভাগই দিনে-দুপুরে জনসমাগমের মাঝে হয়েছে। গত মাসে হামলা ও হুমকি বৃদ্ধি পেয়েছে। এক মাস আগে পশ্চিমা গোয়েন্দা সংস্থাগুলো বেশ কিছু তথ্য পায়। যেখানে ইঙ্গিত দেয়া হয় যে জঙ্গিগোষ্ঠী আইএস বাংলাদেশে নিজেদের কর্মকা- বৃদ্ধির পরিকল্পনা করেছে। এর পরপরই দুই বিদেশীকে গুলি করে হত্যা করা হয়। সোমবার ঘরোয়া সন্ত্রাসী গোষ্ঠী আনসারুল্লাহ বাংলা টিম বাংলাদেশের টেলিভিশন চ্যানেলগুলোতে একটি চিঠি পাঠিয়ে গণমাধ্যমের ওপর হামলা চালানোর হুমকি দেয়, যদি গণমাধ্যমে পর্দা ছাড়া নারীরা কাজ করা অব্যাহত থাকে। ২৪ই অক্টোবর ঢাকায় শিয়া মুসলিমদের একটি বিশাল অবস্থানে বোমা হামলা চালানো হয়। নিহত হয় এক কিশোর। দেশটির ইতিহাসে সেটিই ছিল প্রথম শিয়া সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর হামলার ঘটনা।
No comments