মিনা দুর্ঘটনায় ৯৮ বাংলাদেশি নিখোঁজ
সৌদি
আরবের মিনায় গত ২৪ সেপ্টেম্বর পদদলিত হয়ে হতাহতের ঘটনায় ৯৮ জন বাংলাদেশি
হাজি নিখোঁজ আছেন। সৌদি আরবে বাংলাদেশ দূতাবাস নিখোঁজ হাজিদের বিষয়ে
খোঁজ-খবর নিচ্ছেন।
দূতাবাসের হজ কর্মকর্তা মো. আসাদুজ্জামান বলেন, ঘটনার পরই বিভিন্ন উৎস, হটলাইনে করা ফোন ও পরিবারের স্বজনদের কাছ থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে ৯৮ জনের এ তালিকা করা হয়েছে।
এদিকে সৌদি কর্তৃপক্ষ নিহত কোনো হাজির পরিচয় নিশ্চিত করেনি। তবে লাশ শনাক্তের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে সৌদি কর্মকর্তরা জানিয়েছেন।
তবে জামালপুরের ফিরোজা খানমের মৃত্যুর ব্যাপারে তার পরিবার নিশ্চিত করেছেন। এ ছাড়া আরও আটজন হাজির মৃত্যু হয়েছে বলে তাদের পরিবার থেকে দাবি করা হয়েছে। এরা হলেন- সুনামগঞ্জের জুলিয়া হুদা, মুন্সিগঞ্জের জাহানারা, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার গোলাম মোস্তফা, দিনাজপুরের কুরমত আলী, ফেনীর তাহেরা বেগম ও নুরনবী, শরিয়তপুরের রাজ্জাক ও হাসিনা আক্তার।
আসাদুজ্জামান জানান, সৌদি কর্তৃপক্ষ তালিকা প্রকাশ না করা পর্যন্ত হতাহতের তালিকায় কত জন বাংলাদেশি আছেন সে ব্যাপারে কিছু বলা যাবে না।
সৌদি আরবে নিযুক্ত বাংলাদেশর রাষ্ট্রদূত গোলাম মসিহ বলেন, দূতাবাসের কর্মকর্তারা নিখোঁজ হাজিদের ব্যাপারে খোঁজ-খবর নিচ্ছেন। সৌদি কর্তৃপক্ষ পর্যায়ক্রমে সব নিহত ও আহতদের তালিকা প্রকাশ করবে।
হজের সময় গত বৃহস্পতিবার শয়তানকে পাথর নিক্ষেপের প্রতীকী আনুষ্ঠানিকতা পালনের সময় মিনার ২০৪ নম্বর সড়কে পদদলিত হয়ে ৭১৭ জন নিহত ও আট শতাধিক আহত হন।
এদিকে, ঘটনার দুদিন পরও নিহত হাজিদের পরিচয় শনাক্ত না হওয়ায় তাদের স্বজনরা উদ্বেগের মধ্যে রয়েছেন। তারা বিভিন্নভাবে নিজেদের স্বজনদের অবস্থা জানার চেষ্টা করছেন। এবছর বাংলাদেশ থেকে লক্ষাধিক ব্যক্তি হজ করতে গেছেন।
দূতাবাসের হজ কর্মকর্তা মো. আসাদুজ্জামান বলেন, ঘটনার পরই বিভিন্ন উৎস, হটলাইনে করা ফোন ও পরিবারের স্বজনদের কাছ থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে ৯৮ জনের এ তালিকা করা হয়েছে।
এদিকে সৌদি কর্তৃপক্ষ নিহত কোনো হাজির পরিচয় নিশ্চিত করেনি। তবে লাশ শনাক্তের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে সৌদি কর্মকর্তরা জানিয়েছেন।
তবে জামালপুরের ফিরোজা খানমের মৃত্যুর ব্যাপারে তার পরিবার নিশ্চিত করেছেন। এ ছাড়া আরও আটজন হাজির মৃত্যু হয়েছে বলে তাদের পরিবার থেকে দাবি করা হয়েছে। এরা হলেন- সুনামগঞ্জের জুলিয়া হুদা, মুন্সিগঞ্জের জাহানারা, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার গোলাম মোস্তফা, দিনাজপুরের কুরমত আলী, ফেনীর তাহেরা বেগম ও নুরনবী, শরিয়তপুরের রাজ্জাক ও হাসিনা আক্তার।
আসাদুজ্জামান জানান, সৌদি কর্তৃপক্ষ তালিকা প্রকাশ না করা পর্যন্ত হতাহতের তালিকায় কত জন বাংলাদেশি আছেন সে ব্যাপারে কিছু বলা যাবে না।
সৌদি আরবে নিযুক্ত বাংলাদেশর রাষ্ট্রদূত গোলাম মসিহ বলেন, দূতাবাসের কর্মকর্তারা নিখোঁজ হাজিদের ব্যাপারে খোঁজ-খবর নিচ্ছেন। সৌদি কর্তৃপক্ষ পর্যায়ক্রমে সব নিহত ও আহতদের তালিকা প্রকাশ করবে।
হজের সময় গত বৃহস্পতিবার শয়তানকে পাথর নিক্ষেপের প্রতীকী আনুষ্ঠানিকতা পালনের সময় মিনার ২০৪ নম্বর সড়কে পদদলিত হয়ে ৭১৭ জন নিহত ও আট শতাধিক আহত হন।
এদিকে, ঘটনার দুদিন পরও নিহত হাজিদের পরিচয় শনাক্ত না হওয়ায় তাদের স্বজনরা উদ্বেগের মধ্যে রয়েছেন। তারা বিভিন্নভাবে নিজেদের স্বজনদের অবস্থা জানার চেষ্টা করছেন। এবছর বাংলাদেশ থেকে লক্ষাধিক ব্যক্তি হজ করতে গেছেন।
No comments