নিখোঁজ বাংলাদেশী হাজিরা মৃত না জীবিত?
মিনায়
পদদলিত হয়ে সাতশোর বেশি হাজি নিহত হওয়ার পর যে বাংলাদেশিরা নিখোঁজ
রয়েছেন, পরিবারের সদস্যরা এখন হন্যে হয়ে তাদের হদিস খুঁজে বের করার
চেষ্টা করছেন।
সৌদি আরবে বাংলাদেশ দূতাবাস বলছে, এ পর্যন্ত তারা ৯৮ জনের নিখোঁজ বাংলাদেশির একটি তালিকা করেছেন বিভিন্ন সূত্র থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে। কিন্তু এদের মধ্যে কতজন আসলে হতাহত হয়েছেন সে বিষয়ে নিশ্চিত তথ্য এখনো তাদের কাছে নেই।
দিনাজপুরের ষাটোর্ধ্ব কেরামত আলী মিনার দুর্ঘটনার সময় ঘটনাস্থলেই মারা গেছেন বলে তার সাথে থাকা হাজীরা পরিবারের সদস্যদের জানিয়েছেন।
তার ছেলে কামাল হোসেন বলছেন, মিনা থেকেই তার বাবার মৃতদেহ পুলিশ নিয়ে যায়। এরপর থেকে আর কোন খবর তারা পাননি।
“আমরা শুনেছি উনি পদদলিত হয়ে ওখানে মারা গেছেন। উনার সঙ্গে যারা ছিলেন, তাদের কাছ থেকে খবরটা পেয়েছি।“
মিনার ওই দুর্ঘটনায় সাত শতাধিক হাজী মারা গেলেও তাদের বেশিরভাগকেই এখনো সনাক্ত করা সম্ভব হয়নি। টেলিফোন, সামাজিক মাধ্যমে আরো অনেকে তাদের স্বজনদের নিখোজ থাকার তথ্য জানিয়েছেন।
অনেকে বলছেন, তাদের চোখের সামনেই মারা যাওয়ার পর মৃতদেহ পুলিশ নিয়ে গেছে, কিন্তু তারপরে কি হয়েছে, তা তাদের জানা নেই।
নিখোঁজদের বিষয়ে তথ্য জানাতে, বাংলাদেশ দূতাবাস যে দুটি হটলাইন চালু করেছে, সেখানে ফোন করে কোন সাড়া মেলেনি। তবে বাংলাদেশের কর্মকর্তারা বলছেন, নিহতদের বিষয়ে সৌদি কর্তৃপক্ষ ঘোষণা না দেয়া পর্যন্ত তারা কিছু বলতে পারছেন না।
শুক্রবার রাতে নিহত সাত শতাধিক মানুষের মধ্যে মাত্র ৮২জনের ছবি টাঙ্গিয়ে, তাদের বিষয়ে তথ্য জানাতে হজ মিশনগুলোকে অনুরোধ করে সৌদি কর্তৃপক্ষ।
বাংলাদেশের কর্মকর্তারাও সেই ছবিগুলো মিলিয়ে দেখেছেন, কিন্তু এখনো তাদের কাছে থাকা নিখোঁজদের তথ্যের সঙ্গে মিল পাওয়া যায়নি।
সূত্র : বিবিসি
সৌদি আরবে বাংলাদেশ দূতাবাস বলছে, এ পর্যন্ত তারা ৯৮ জনের নিখোঁজ বাংলাদেশির একটি তালিকা করেছেন বিভিন্ন সূত্র থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে। কিন্তু এদের মধ্যে কতজন আসলে হতাহত হয়েছেন সে বিষয়ে নিশ্চিত তথ্য এখনো তাদের কাছে নেই।
দিনাজপুরের ষাটোর্ধ্ব কেরামত আলী মিনার দুর্ঘটনার সময় ঘটনাস্থলেই মারা গেছেন বলে তার সাথে থাকা হাজীরা পরিবারের সদস্যদের জানিয়েছেন।
তার ছেলে কামাল হোসেন বলছেন, মিনা থেকেই তার বাবার মৃতদেহ পুলিশ নিয়ে যায়। এরপর থেকে আর কোন খবর তারা পাননি।
“আমরা শুনেছি উনি পদদলিত হয়ে ওখানে মারা গেছেন। উনার সঙ্গে যারা ছিলেন, তাদের কাছ থেকে খবরটা পেয়েছি।“
মিনার ওই দুর্ঘটনায় সাত শতাধিক হাজী মারা গেলেও তাদের বেশিরভাগকেই এখনো সনাক্ত করা সম্ভব হয়নি। টেলিফোন, সামাজিক মাধ্যমে আরো অনেকে তাদের স্বজনদের নিখোজ থাকার তথ্য জানিয়েছেন।
অনেকে বলছেন, তাদের চোখের সামনেই মারা যাওয়ার পর মৃতদেহ পুলিশ নিয়ে গেছে, কিন্তু তারপরে কি হয়েছে, তা তাদের জানা নেই।
নিখোঁজদের বিষয়ে তথ্য জানাতে, বাংলাদেশ দূতাবাস যে দুটি হটলাইন চালু করেছে, সেখানে ফোন করে কোন সাড়া মেলেনি। তবে বাংলাদেশের কর্মকর্তারা বলছেন, নিহতদের বিষয়ে সৌদি কর্তৃপক্ষ ঘোষণা না দেয়া পর্যন্ত তারা কিছু বলতে পারছেন না।
শুক্রবার রাতে নিহত সাত শতাধিক মানুষের মধ্যে মাত্র ৮২জনের ছবি টাঙ্গিয়ে, তাদের বিষয়ে তথ্য জানাতে হজ মিশনগুলোকে অনুরোধ করে সৌদি কর্তৃপক্ষ।
বাংলাদেশের কর্মকর্তারাও সেই ছবিগুলো মিলিয়ে দেখেছেন, কিন্তু এখনো তাদের কাছে থাকা নিখোঁজদের তথ্যের সঙ্গে মিল পাওয়া যায়নি।
সূত্র : বিবিসি
No comments