পুলিশ ও ব্যবসায়ীকে মারধর, যুবলীগ নেতা কারাগারে
কুষ্টিয়ার মিরপুরে যুবলীগের এক নেতা পুলিশের এক সদস্য ও ফলের ব্যবসায়ীকে মারধর করেছেন। এ অভিযোগে করা মামলায় ওই নেতাকে কুষ্টিয়া কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত।
মিরপুর সদরের বাজারে গত বুধবার রাত সাড়ে আটটার দিকে এ ঘটনা ঘটে। মিরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী জালাল উদ্দীন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
ওই যুবলীগ নেতার নাম হিরক জোয়ার্দ্দার (২৬)। তিনি মিরপুর পৌর যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক। তাঁর বড় ভাই আবুল কাশেম জোয়ার্দ্দার মিরপুর উপজেলা যুবলীগের সভাপতি।
থানা-পুলিশ ও দুজন প্রত্যক্ষদর্শী জানান, বুধবার রাত আটটার দিকে আবুল কাশেম আনারস কিনতে যান। তখন দোকানে থাকা মীর ইফতেখার কাশেমকে বলেন এ আনারস ভালো মানের না। তারপরও কাশেম আনারস কেনেন। পরে আনারস পচা হলে পুনরায় দোকানে গিয়ে কাশেম ইফতেখারকে মারধর করেন। এ সময় কাশেমের ভাই হিরকও তাঁর অনুসারীদের নিয়ে ঘটনাস্থলে যান। ইফতেখারের চাচা ও আওয়ামী লীগের কর্মী মজিবর রহমান ইফতেখারকে বাঁচানোর চেষ্টা করলে তাঁকেও মারধর করা হয়।
ওসি কাজী জালাল উদ্দীন বলেন, ঘটনার সময় বাজারে টহলরত মিরপুর থানার উপপরিদর্শক আবদুল হালিম সেখানে গেলে তাঁকেও মারধর করেন হিরক জোয়ার্দ্দার ও অন্যরা। খবর পেয়ে তিনি গিয়ে ওই রাতেই হিরককে আটক করে থানায় নিয়ে আসেন। বাকিরা পালিয়ে যায়। আহত ইফতেখারকে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
ওসি আরও জানান, রাতেই উপপরিদর্শক ওসমান বাদী হয়ে একটি মামলা করেন। মামলায় হিরক, কাশেম ও অজ্ঞাতনামা ৮-১০ জনকে আসামি করা হয়েছে। আবুল কাশেম পলাতক।
মিরপুর সদরের বাজারে গত বুধবার রাত সাড়ে আটটার দিকে এ ঘটনা ঘটে। মিরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী জালাল উদ্দীন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
ওই যুবলীগ নেতার নাম হিরক জোয়ার্দ্দার (২৬)। তিনি মিরপুর পৌর যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক। তাঁর বড় ভাই আবুল কাশেম জোয়ার্দ্দার মিরপুর উপজেলা যুবলীগের সভাপতি।
থানা-পুলিশ ও দুজন প্রত্যক্ষদর্শী জানান, বুধবার রাত আটটার দিকে আবুল কাশেম আনারস কিনতে যান। তখন দোকানে থাকা মীর ইফতেখার কাশেমকে বলেন এ আনারস ভালো মানের না। তারপরও কাশেম আনারস কেনেন। পরে আনারস পচা হলে পুনরায় দোকানে গিয়ে কাশেম ইফতেখারকে মারধর করেন। এ সময় কাশেমের ভাই হিরকও তাঁর অনুসারীদের নিয়ে ঘটনাস্থলে যান। ইফতেখারের চাচা ও আওয়ামী লীগের কর্মী মজিবর রহমান ইফতেখারকে বাঁচানোর চেষ্টা করলে তাঁকেও মারধর করা হয়।
ওসি কাজী জালাল উদ্দীন বলেন, ঘটনার সময় বাজারে টহলরত মিরপুর থানার উপপরিদর্শক আবদুল হালিম সেখানে গেলে তাঁকেও মারধর করেন হিরক জোয়ার্দ্দার ও অন্যরা। খবর পেয়ে তিনি গিয়ে ওই রাতেই হিরককে আটক করে থানায় নিয়ে আসেন। বাকিরা পালিয়ে যায়। আহত ইফতেখারকে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
ওসি আরও জানান, রাতেই উপপরিদর্শক ওসমান বাদী হয়ে একটি মামলা করেন। মামলায় হিরক, কাশেম ও অজ্ঞাতনামা ৮-১০ জনকে আসামি করা হয়েছে। আবুল কাশেম পলাতক।
No comments