এলিয়েন খুঁজতে বৃহস্পতির চাঁদে
বৃহস্পতির চাঁদে এলিয়েন খোঁজার উদ্যোগ নিচ্ছেন গবেষকেরা |
প্লুটোর
সফল অভিযান শেষে এবারে গবেষকেদের চোখ পড়েছে বৃহস্পতি ও শনি গ্রহের চাঁদের
দিকে। এলিয়েন বা ভিনগ্রহবাসীর খোঁজে শনি ও বৃহস্পতির বরফাচ্ছাদিত চাঁদে
নভোযান পাঠানোর প্রস্তুতি নিচ্ছেন ইউরোপিয়ান স্পেস এজেন্সির (ইএসএ)
গবেষকেরা। খবর আইএএনএসের।
ইএসএর গবেষকেরা সম্প্রতি মহাকাশযান নির্মাতা এয়ারবাসের সঙ্গে চুক্তির কথা জানিয়েছেন। ইএসএ ও এয়ারবাস যৌথভাবে ২০২২ সাল নাগাদ এলিয়েন খুঁজতে টাইটান, ইউরোপা, গ্যানিমিড ও ক্যালিস্টোতে নভোযান পাঠাবে। এ মিশনে ব্যবহৃত নভোযানের নাম হবে জুপিটার আইস মুনস এক্সপ্লোরার বা জুস। শনিবার যুক্তরাজ্যের টেলিগ্রাফ পত্রিকার এক খবরে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
নটিংহ্যাম ট্রেন্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক ড্যানিয়েল ব্রাউন বলেন, আমাদের এখনকার রোমাঞ্চকর মহাকাশ মিশনগুলো অধিকাংশ আমাদের সৌরজগতে প্রাণের উৎপত্তি বোঝার কিংবা পৃথিবী সদৃশ গ্রহ খোঁজার জন্য পরিচালিত হচ্ছে।
কিন্তু প্রাণের উদ্ভব যে শুধু পৃথিবী সদৃশ গ্রহগুলোতে হবে তা ঠিক নয়। বৃহস্পতি গ্রহের মতো গ্যাসীয় বিশাল গ্রহের বরফাচ্ছাদিত চাঁদের সমুদ্রেও তো প্রাণের উদ্ভব ঘটতে পারে। ক্ষুদ্র ব্যাকটেরিয়া থেকে শুরু করে মাছের মতো কোনো প্রাণীর উদ্ভব সেখানে সম্ভব। শনির চাঁদ টাইটান ছাড়াও বৃহস্পতির তিনটি চাঁদে যাবে জুস। এসব চাঁদের ভূপৃষ্ঠের নিচে বিশাল সাগর রয়েছে বলে মনে করেন গবেষকেরা।
ইএসএর গবেষকেরা সম্প্রতি মহাকাশযান নির্মাতা এয়ারবাসের সঙ্গে চুক্তির কথা জানিয়েছেন। ইএসএ ও এয়ারবাস যৌথভাবে ২০২২ সাল নাগাদ এলিয়েন খুঁজতে টাইটান, ইউরোপা, গ্যানিমিড ও ক্যালিস্টোতে নভোযান পাঠাবে। এ মিশনে ব্যবহৃত নভোযানের নাম হবে জুপিটার আইস মুনস এক্সপ্লোরার বা জুস। শনিবার যুক্তরাজ্যের টেলিগ্রাফ পত্রিকার এক খবরে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
নটিংহ্যাম ট্রেন্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক ড্যানিয়েল ব্রাউন বলেন, আমাদের এখনকার রোমাঞ্চকর মহাকাশ মিশনগুলো অধিকাংশ আমাদের সৌরজগতে প্রাণের উৎপত্তি বোঝার কিংবা পৃথিবী সদৃশ গ্রহ খোঁজার জন্য পরিচালিত হচ্ছে।
কিন্তু প্রাণের উদ্ভব যে শুধু পৃথিবী সদৃশ গ্রহগুলোতে হবে তা ঠিক নয়। বৃহস্পতি গ্রহের মতো গ্যাসীয় বিশাল গ্রহের বরফাচ্ছাদিত চাঁদের সমুদ্রেও তো প্রাণের উদ্ভব ঘটতে পারে। ক্ষুদ্র ব্যাকটেরিয়া থেকে শুরু করে মাছের মতো কোনো প্রাণীর উদ্ভব সেখানে সম্ভব। শনির চাঁদ টাইটান ছাড়াও বৃহস্পতির তিনটি চাঁদে যাবে জুস। এসব চাঁদের ভূপৃষ্ঠের নিচে বিশাল সাগর রয়েছে বলে মনে করেন গবেষকেরা।
No comments