শিক্ষককে মারলেন ছাত্রলীগ নেতারা
টার্ম পেপারের ভুল সংশোধন করতে বলায় খুলনার সরকারি ব্রজলাল (বিএল) কলেজের এক শিক্ষককে মারধর করেছেন ছাত্রলীগের নেতারা। তাঁরা বিভাগে ভাঙচুরও করেছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে এসব ঘটনা ঘটে।
ভুক্তভোগী শিক্ষক রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের সহকারী অধ্যাপক হারুন-অর-রশীদ অভিযোগ করেন, মারধরের আগে মুঠোফোনে তাঁকে অকথ্য ভাষায় গালাগাল করেন নগর ছাত্রলীগের সহসভাপতি ও কলেজ শাখার যুগ্ম আহ্বায়ক উজ্জ্বল দাস। ঘটনার পরপরই এক জরুরি সভায় বসেন কলেজের শিক্ষকেরা। সভা থেকে তাঁরা ছাত্রলীগ নেতা উজ্জ্বলকে তিন দিনের মধ্যে গ্রেপ্তার না করলে অনির্দিষ্টকালের জন্য ক্লাস বর্জন কর্মসূচির ঘোষণা দিয়েছেন।
শিক্ষক হারুন-অর-রশীদ বলেন, তাঁর বিভাগের চতুর্থ বর্ষের ছাত্র দীপংকর টার্ম পেপারে তত্ত্বাবধায়ক শিক্ষকের নাম ভুল লিখেছেন। দীপংকরকে গতকাল বেলা ১১টার দিকে ফোন করে বিভাগে এসে সেই ভুল সংশোধন করে যেতে বলা হয়। কিন্তু দীপংকর বিভাগে না এসে উজ্জ্বল নামের একজনকে দিয়ে ফোন করান। এ সময় উজ্জ্বলসহ দীপংকরকে বিভাগে এসে কথা বলতে বললে উজ্জ্বল ক্ষিপ্ত হয়ে তাঁকে গালাগাল করেন। এর কিছু সময় পর তাঁরা একদল ছেলেকে নিয়ে বিভাগে এসে তাঁকে মারধর শুরু করেন। তিনি তখন দৌড়ে বিভাগীয় প্রধানের কক্ষে গিয়ে আশ্রয় নেন। সেখান থেকেও তাঁকে টেনেহিঁচড়ে নিয়ে আসার চেষ্টা করা হয়। তখন অন্য শিক্ষকদের হস্তক্ষেপে তিনি রক্ষা পান। কলেজের উপাধ্যক্ষ অধ্যাপক দর্প নারায়ণ সাহা ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
ভুক্তভোগী শিক্ষক রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের সহকারী অধ্যাপক হারুন-অর-রশীদ অভিযোগ করেন, মারধরের আগে মুঠোফোনে তাঁকে অকথ্য ভাষায় গালাগাল করেন নগর ছাত্রলীগের সহসভাপতি ও কলেজ শাখার যুগ্ম আহ্বায়ক উজ্জ্বল দাস। ঘটনার পরপরই এক জরুরি সভায় বসেন কলেজের শিক্ষকেরা। সভা থেকে তাঁরা ছাত্রলীগ নেতা উজ্জ্বলকে তিন দিনের মধ্যে গ্রেপ্তার না করলে অনির্দিষ্টকালের জন্য ক্লাস বর্জন কর্মসূচির ঘোষণা দিয়েছেন।
শিক্ষক হারুন-অর-রশীদ বলেন, তাঁর বিভাগের চতুর্থ বর্ষের ছাত্র দীপংকর টার্ম পেপারে তত্ত্বাবধায়ক শিক্ষকের নাম ভুল লিখেছেন। দীপংকরকে গতকাল বেলা ১১টার দিকে ফোন করে বিভাগে এসে সেই ভুল সংশোধন করে যেতে বলা হয়। কিন্তু দীপংকর বিভাগে না এসে উজ্জ্বল নামের একজনকে দিয়ে ফোন করান। এ সময় উজ্জ্বলসহ দীপংকরকে বিভাগে এসে কথা বলতে বললে উজ্জ্বল ক্ষিপ্ত হয়ে তাঁকে গালাগাল করেন। এর কিছু সময় পর তাঁরা একদল ছেলেকে নিয়ে বিভাগে এসে তাঁকে মারধর শুরু করেন। তিনি তখন দৌড়ে বিভাগীয় প্রধানের কক্ষে গিয়ে আশ্রয় নেন। সেখান থেকেও তাঁকে টেনেহিঁচড়ে নিয়ে আসার চেষ্টা করা হয়। তখন অন্য শিক্ষকদের হস্তক্ষেপে তিনি রক্ষা পান। কলেজের উপাধ্যক্ষ অধ্যাপক দর্প নারায়ণ সাহা ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
No comments