রাজশাহীতে হঠাৎ বৃষ্টি!
দিনভর
প্রচণ্ড রোদ। গরমে রাস্তায় বের হওয়া যাচ্ছিল না। এরই মধ্যে মেঘের
আবির্ভাব, সঙ্গে সঙ্গে তুমুল বৃষ্টি। মুহূর্তেই ডুবে গেল পথঘাট। কোনো কোনো
এলাকায় রিকশার চাকার অর্ধেক চলে যায় পানির নিচে। আজ বৃহস্পতিবার উত্তরের
জনপদ রাজশাহীতে হঠাৎ এমন বৃষ্টিতে হতভম্ব নগরবাসী।
রাজশাহীর আবহাওয়া অফিস সূত্রে জানা গেছে, আজ ওই নগরীতে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৩৬ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বিকেল তিন টার দিকে তাপমাত্রা ছিল ৩৪ দশমিক ৯ ডিগ্রি। প্রচণ্ড এ গরমের মধ্যেই বিকেলে সোয়া ৪টার দিকে হঠাৎ করে শুরু হয় বাতাস। যা ঝড়ে রূপ নেয় মুহূর্তের মধ্যেই। এর মধ্যেই বিকেল ৪টা ২৩ মিনিটের দিকে শুরু হয় বৃষ্টি। একটানা ঝরে সোয়া ৫টা পর্যন্ত। এ সময়ে ৩৯ দশমিক ২ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করে আবহাওয়া অফিস।
বৃষ্টির পরে রাস্তার বের হয়ে বিপাকে পড়েন নগরবাসী। নগরীর সাহেব বাজার, জিরোপয়েন্ট, শহীদ এএইচএম কামারুজ্জামান চত্বর ও বোয়ালিয়া থানার মোড়সহ বিভিন্ন এলাকায় হাঁটু পানি জমে যায়। এতে সাধারণ যাত্রীরা দুর্ভোগের শিকার হন। এ নগরে বৃষ্টির পানি বেশিক্ষণ দাঁড়ায় না। তারপরও পানি জমে যায় কয়েকটি রাস্তায়।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে নগরের ইউসেপ স্কুলের শিক্ষক মাসুদ রানা প্রথম আলোকে বলেন, তিনি একটি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে ছিলেন। প্রচণ্ড গরমে ভেতরে কষ্ট হচ্ছিল। হঠাৎ বৃষ্টিতে ভালোই লাগছিল। তবে বাসায় ফেরার সময় রিকশার চাকা ডুবে যাচ্ছিল। আর কাপড় ভিজে যাচ্ছিল বৃষ্টিতে।
রাজশাহী সিটি করপোরেশনের প্রধান প্রকৌশলী আশরাফুল হক বলেন, যেকোনো আদর্শ শহরে দুই ঘণ্টা বৃষ্টির পানি জমে থাকতেই পারে। এর পরও পানি না নেমে গেলে তা জনদুর্ভোগই বটে!
রাজশাহীর আবহাওয়া অফিস সূত্রে জানা গেছে, আজ ওই নগরীতে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৩৬ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বিকেল তিন টার দিকে তাপমাত্রা ছিল ৩৪ দশমিক ৯ ডিগ্রি। প্রচণ্ড এ গরমের মধ্যেই বিকেলে সোয়া ৪টার দিকে হঠাৎ করে শুরু হয় বাতাস। যা ঝড়ে রূপ নেয় মুহূর্তের মধ্যেই। এর মধ্যেই বিকেল ৪টা ২৩ মিনিটের দিকে শুরু হয় বৃষ্টি। একটানা ঝরে সোয়া ৫টা পর্যন্ত। এ সময়ে ৩৯ দশমিক ২ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করে আবহাওয়া অফিস।
বৃষ্টির পরে রাস্তার বের হয়ে বিপাকে পড়েন নগরবাসী। নগরীর সাহেব বাজার, জিরোপয়েন্ট, শহীদ এএইচএম কামারুজ্জামান চত্বর ও বোয়ালিয়া থানার মোড়সহ বিভিন্ন এলাকায় হাঁটু পানি জমে যায়। এতে সাধারণ যাত্রীরা দুর্ভোগের শিকার হন। এ নগরে বৃষ্টির পানি বেশিক্ষণ দাঁড়ায় না। তারপরও পানি জমে যায় কয়েকটি রাস্তায়।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে নগরের ইউসেপ স্কুলের শিক্ষক মাসুদ রানা প্রথম আলোকে বলেন, তিনি একটি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে ছিলেন। প্রচণ্ড গরমে ভেতরে কষ্ট হচ্ছিল। হঠাৎ বৃষ্টিতে ভালোই লাগছিল। তবে বাসায় ফেরার সময় রিকশার চাকা ডুবে যাচ্ছিল। আর কাপড় ভিজে যাচ্ছিল বৃষ্টিতে।
রাজশাহী সিটি করপোরেশনের প্রধান প্রকৌশলী আশরাফুল হক বলেন, যেকোনো আদর্শ শহরে দুই ঘণ্টা বৃষ্টির পানি জমে থাকতেই পারে। এর পরও পানি না নেমে গেলে তা জনদুর্ভোগই বটে!
No comments