বাংলাদেশ সরকারের প্রতি সংখ্যালঘুদের সুরক্ষার আহ্বান -মার্কিন কংগ্রেসে প্রস্তাব
সুরক্ষিত নয়—হিন্দুসহ এমন সব সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানবাধিকার রক্ষা এবং জঙ্গি গোষ্ঠীগুলোর উত্থান প্রতিহত করতে বাংলাদেশ সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেস সদস্যরা। দেশটির পার্লামেন্টে সরকার ও বিরোধী, উভয়দলীয় এক প্রস্তাবে এই আহ্বান জানানো হয়েছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার বার্তা সংস্থা পিটিআইয়ের এক প্রতিবেদনে এ খবর জানানো হয়। এতে আরও বলা হয়, মার্কিন কংগ্রেসের প্রতিনিধি পরিষদে গত বুধবার উত্থাপন করা হয় ওই প্রস্তাব। এটি উত্থাপন করেন কংগ্রেসের একমাত্র হিন্দু সদস্য তুলসি গ্যাবার্ড।
প্রস্তাবে বাংলাদেশকে একটি অশান্ত দেশ হিসেবে আখ্যা দিয়ে গ্যাবার্ড বলেন, দেশটির স্থিতিশীলতা নিয়ে বিশেষত, গত বছরের ত্রুটিপূর্ণ নির্বাচন এবং এর ধারাবাহিকতায় সংঘটিত রাজনৈতিক সহিংসতার পর থেকে নানা উদ্বেগ রয়েছে।
প্রতিনিধি পরিষদে গ্যাবার্ড বলেন, ‘বাংলাদেশে ধর্মীয় স্বাধীনতার ইস্যুতে বিশেষভাবে উদ্বিগ্ন আমি। নির্দিষ্ট করে বললে সংখ্যালঘু হিন্দু, খ্রিষ্টান, বৌদ্ধ ও অন্যদের ওপর হামলার ঘটনায় এই উদ্বেগ। সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে অপরাধ সংঘটনকারী দুষ্কৃতকারীরা প্রায়ই শাস্তির বাইরে থাকছে।’
এ কংগ্রেস সদস্য বলেন, ‘সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে সহিংসতার উসকানিদাতা, এর সংঘটনকারীদের থামাতে ব্যবস্থা নেওয়া এবং সংখ্যালঘুদের অধিকার রক্ষার দায়িত্ব বাংলাদেশ সরকারের।’
তুলসি গ্যাবার্ড আরও বলেন, ‘(এ প্রস্তাব) বাংলাদেশ সরকারের প্রতি দেশের সব মানুষের বিশেষত, অরক্ষিত সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের অধিকার রক্ষা, গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলো শক্তিশালী করা ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা এবং জঙ্গি গোষ্ঠীগুলোর উত্থান ঠেকানোর আহ্বান জানাচ্ছে।’
কংগ্রেস সদস্য ম্যাট স্যামন বলেন, এ প্রস্তাবের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশকে অহিংস পন্থায় গণতান্ত্রিক চর্চা ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় এবং রাজনৈতিক সহিংসতা ও ধর্মীয় চরমপন্থা ঠেকাতে উৎসাহিত করা হচ্ছে।
স্যামন বলেন, ‘আমরা আশা করি, বাংলাদেশ মানুষের মর্যাদাকে সম্মান এবং বাক্ ও ধর্মীয় স্বাধীনতার প্রতিশ্রুতির প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শন করবে। ধর্ম বা কারও রাজনৈতিক কিংবা ধর্মীয় মতাদর্শ বিবেচনা না করে সব নাগরিকের মানবাধিকার রক্ষা করবে। এসব নীতির পক্ষে এ প্রস্তাব আমাদের অবস্থানকেই পুনর্ব্যক্ত করছে।’
মানুষের মর্যাদা রক্ষার ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্রকে বিশ্বের বৃহত্তম শক্তি দাবি করে আরেক কংগ্রেস সদস্য বব ডলড্ বলেন, তাঁর দেশ দ্ব্যর্থহীনভাবে এই বার্তা পাঠাতে বাধ্য, সব নাগরিক বিশেষত সংখ্যালঘুদের মৌলিক অধিকার রক্ষায় ব্যর্থ দেশগুলোকে তাঁরা সহ্য করবেন না।
গতকাল বৃহস্পতিবার বার্তা সংস্থা পিটিআইয়ের এক প্রতিবেদনে এ খবর জানানো হয়। এতে আরও বলা হয়, মার্কিন কংগ্রেসের প্রতিনিধি পরিষদে গত বুধবার উত্থাপন করা হয় ওই প্রস্তাব। এটি উত্থাপন করেন কংগ্রেসের একমাত্র হিন্দু সদস্য তুলসি গ্যাবার্ড।
প্রস্তাবে বাংলাদেশকে একটি অশান্ত দেশ হিসেবে আখ্যা দিয়ে গ্যাবার্ড বলেন, দেশটির স্থিতিশীলতা নিয়ে বিশেষত, গত বছরের ত্রুটিপূর্ণ নির্বাচন এবং এর ধারাবাহিকতায় সংঘটিত রাজনৈতিক সহিংসতার পর থেকে নানা উদ্বেগ রয়েছে।
প্রতিনিধি পরিষদে গ্যাবার্ড বলেন, ‘বাংলাদেশে ধর্মীয় স্বাধীনতার ইস্যুতে বিশেষভাবে উদ্বিগ্ন আমি। নির্দিষ্ট করে বললে সংখ্যালঘু হিন্দু, খ্রিষ্টান, বৌদ্ধ ও অন্যদের ওপর হামলার ঘটনায় এই উদ্বেগ। সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে অপরাধ সংঘটনকারী দুষ্কৃতকারীরা প্রায়ই শাস্তির বাইরে থাকছে।’
এ কংগ্রেস সদস্য বলেন, ‘সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে সহিংসতার উসকানিদাতা, এর সংঘটনকারীদের থামাতে ব্যবস্থা নেওয়া এবং সংখ্যালঘুদের অধিকার রক্ষার দায়িত্ব বাংলাদেশ সরকারের।’
তুলসি গ্যাবার্ড আরও বলেন, ‘(এ প্রস্তাব) বাংলাদেশ সরকারের প্রতি দেশের সব মানুষের বিশেষত, অরক্ষিত সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের অধিকার রক্ষা, গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলো শক্তিশালী করা ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা এবং জঙ্গি গোষ্ঠীগুলোর উত্থান ঠেকানোর আহ্বান জানাচ্ছে।’
কংগ্রেস সদস্য ম্যাট স্যামন বলেন, এ প্রস্তাবের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশকে অহিংস পন্থায় গণতান্ত্রিক চর্চা ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় এবং রাজনৈতিক সহিংসতা ও ধর্মীয় চরমপন্থা ঠেকাতে উৎসাহিত করা হচ্ছে।
স্যামন বলেন, ‘আমরা আশা করি, বাংলাদেশ মানুষের মর্যাদাকে সম্মান এবং বাক্ ও ধর্মীয় স্বাধীনতার প্রতিশ্রুতির প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শন করবে। ধর্ম বা কারও রাজনৈতিক কিংবা ধর্মীয় মতাদর্শ বিবেচনা না করে সব নাগরিকের মানবাধিকার রক্ষা করবে। এসব নীতির পক্ষে এ প্রস্তাব আমাদের অবস্থানকেই পুনর্ব্যক্ত করছে।’
মানুষের মর্যাদা রক্ষার ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্রকে বিশ্বের বৃহত্তম শক্তি দাবি করে আরেক কংগ্রেস সদস্য বব ডলড্ বলেন, তাঁর দেশ দ্ব্যর্থহীনভাবে এই বার্তা পাঠাতে বাধ্য, সব নাগরিক বিশেষত সংখ্যালঘুদের মৌলিক অধিকার রক্ষায় ব্যর্থ দেশগুলোকে তাঁরা সহ্য করবেন না।
No comments