সালাহউদ্দিনের শারীরিক অবস্থার উন্নতি হয়নি, সিঙ্গাপুর যেতে চান by দীন ইসলাম
ভারতের
মেঘালয়ের সিভিল হাসপাতালের প্রিজন সেলে চিকিৎসাধীন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব
সালাহউদ্দিন আহমেদের শারীরিক অবস্থার উন্নতি হয়নি। শনিবার সালাহউদ্দিন
আহমেদকে দেখে এসে বিএনপি নেতা আব্দুল লতিফ জনি জানান, সালাহউদ্দিন আহমেদের
শারীরিক অবস্থা ভালো না। তিনি অসুস্থ বোধ করছেন। তার কিডনি এবং হার্টে
সমস্যা রয়েছে। এদিকে, দুই/তিন দিন ধরে সালাহউদ্দিনের সঙ্গে তার কয়েকজন
আত্মীয় দেখা করার সুযোগ পেলেও আজ তাদের পুলিশের বাধার মুখে পড়তে হয়েছে।
তাদেরকে বলা হয়েছে, কোন কিছু দেয়ার প্রয়োজন হলে পুলিশের কাছে দিতে। পুলিশই
তা সালাহউদ্দিনের কাছে পৌঁছে দিবে।
এদিকে, আজও চিকিৎসকরা সালাহউদ্দিন আহমেদের স্বাস্থ্যের পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেছেন। তাকে দেখে এসে ডা. জি. গোস্বামী বলেন, আমরা তার সর্বোচ্চ চিকিৎসা নিশ্চিত করার চেষ্টা করছি। সালাহউদ্দিনের ওজন কমে যাওয়ার ব্যাপারে তিনি বলেন, আগে তার ওজন কত ছিল তা আমরা জানি না। তাই এ ব্যাপারে আমরা নিশ্চিত করে কিছু বলতে পারছি না।
ওদিকে, বিবিসি বাংলার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সালাউদ্দিন আহমেদ তাঁর দলীয় নেতা আব্দুল লতিফের কাছে শারীরিক অসুস্থতার অভিযোগ করেছেন। তিনি সিঙ্গাপুরের মতো চিকিৎসা পাচ্ছেন না, সেটাও গোয়েন্দাদের জানিয়েছেন মি. আহমেদ। তবে শিলং হাসপাতালের চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন তিনি মোটের ওপর সুস্থই আছেন, বড় কোনও সমস্যা নেই। এই পরিস্থিতিতে মি .আহমেদের স্ত্রী ভিসা যোগাড় করে ভারতে পৌঁছনোর পরে তাঁর পরিবার সিদ্ধান্ত নেবে কীভাবে ভারত থেকে বের কওে কোথায় নিয়ে যাওয়া যেতে পারে।
শুক্রবার বিকেলে সালাউদ্দিন আহমেদ তাঁর সঙ্গে দেখা করতে আসা বি এন পি নেতা আব্দুল লতিফ জনিকে নিজের স্বাস্থ্যের ব্যাপারে আর চিকিৎসার ব্যাপারে বেশ কিছু অভিযোগ করেছেন। মি. আহমেদ বলেছেন যে হার্ট আর কিডনির সমস্যা হচ্ছে, রাতে ঘুমোতে পারছেন না। দীর্ঘদিন ধরেই সিঙ্গাপুরে হৃদরোগের চিকিৎসা করান মি. আহমেদ। শিলং হাসপাতালে সব আধুনিক ব্যবস্থা নেই স্বাভাবিকভাবেই এখানে যে চিকিৎসা ঠিকমতো হচ্ছে না সেটা সালাউদ্দিন আহমেদকে উদ্ধৃত কওে জানিয়েছেন আব্দুল লতিফ। চিকিৎসকদের বক্তব্য আর সালাউদ্দিন আহমেদের নিজের বক্তব্যের মধ্যে একটা ফারাক তৈরি হয়েছে আর বারে বারে সিঙ্গাপুরের চিকিৎসার সঙ্গে তুলনা করা হচ্ছে। তাহলে কি সিঙ্গাপুরে চিকিৎসা করানোর জন্য নিয়ে যাওয়ার ভাবনা চিন্তা করা হচ্ছে তাঁর পরিবারের তরফে? এই ধারণা তৈরি হওয়ার পেছনে রয়েছে বেশ কয়েকটি তথ্য। আব্দুল লতিফের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল তাঁরা সালাউদ্দিন আহমেদকে বাংলাদেশে ডিপোর্টেশনের দাবী জানাবেন বা আবেদন করবেন কি না। তনি জবাব দেন, এটা সালাউদ্দিন আহমেদের স্ত্রী ভারতে আসার পরে তাঁদের পরিবারই সিদ্ধান্ত নেবেন। মামলা কীভাবে পরিচালনা করা হবে আর কীভাবে ভারত থেকে মি. আহমেদকে বের করে নেয়া যায় আর কোথায় নেয়া যায়। এই, কোথায় নিয়ে যাওয়া যায়- কথার ওপর বাড়তি জোর দেন আব্দুল লতিফ। পুলিশের কয়েকটি সূত্র বলছে, গোয়েন্দা অফিসারদের সঙ্গে কথা বলার সময়েও সালাউদ্দিন আহমেদ সিঙ্গাপুরের কথা উল্লেখ করেছেন আর সেখানে চিকিৎসা করাতে যাওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন।
এদিকে, আজও চিকিৎসকরা সালাহউদ্দিন আহমেদের স্বাস্থ্যের পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেছেন। তাকে দেখে এসে ডা. জি. গোস্বামী বলেন, আমরা তার সর্বোচ্চ চিকিৎসা নিশ্চিত করার চেষ্টা করছি। সালাহউদ্দিনের ওজন কমে যাওয়ার ব্যাপারে তিনি বলেন, আগে তার ওজন কত ছিল তা আমরা জানি না। তাই এ ব্যাপারে আমরা নিশ্চিত করে কিছু বলতে পারছি না।
ওদিকে, বিবিসি বাংলার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সালাউদ্দিন আহমেদ তাঁর দলীয় নেতা আব্দুল লতিফের কাছে শারীরিক অসুস্থতার অভিযোগ করেছেন। তিনি সিঙ্গাপুরের মতো চিকিৎসা পাচ্ছেন না, সেটাও গোয়েন্দাদের জানিয়েছেন মি. আহমেদ। তবে শিলং হাসপাতালের চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন তিনি মোটের ওপর সুস্থই আছেন, বড় কোনও সমস্যা নেই। এই পরিস্থিতিতে মি .আহমেদের স্ত্রী ভিসা যোগাড় করে ভারতে পৌঁছনোর পরে তাঁর পরিবার সিদ্ধান্ত নেবে কীভাবে ভারত থেকে বের কওে কোথায় নিয়ে যাওয়া যেতে পারে।
শুক্রবার বিকেলে সালাউদ্দিন আহমেদ তাঁর সঙ্গে দেখা করতে আসা বি এন পি নেতা আব্দুল লতিফ জনিকে নিজের স্বাস্থ্যের ব্যাপারে আর চিকিৎসার ব্যাপারে বেশ কিছু অভিযোগ করেছেন। মি. আহমেদ বলেছেন যে হার্ট আর কিডনির সমস্যা হচ্ছে, রাতে ঘুমোতে পারছেন না। দীর্ঘদিন ধরেই সিঙ্গাপুরে হৃদরোগের চিকিৎসা করান মি. আহমেদ। শিলং হাসপাতালে সব আধুনিক ব্যবস্থা নেই স্বাভাবিকভাবেই এখানে যে চিকিৎসা ঠিকমতো হচ্ছে না সেটা সালাউদ্দিন আহমেদকে উদ্ধৃত কওে জানিয়েছেন আব্দুল লতিফ। চিকিৎসকদের বক্তব্য আর সালাউদ্দিন আহমেদের নিজের বক্তব্যের মধ্যে একটা ফারাক তৈরি হয়েছে আর বারে বারে সিঙ্গাপুরের চিকিৎসার সঙ্গে তুলনা করা হচ্ছে। তাহলে কি সিঙ্গাপুরে চিকিৎসা করানোর জন্য নিয়ে যাওয়ার ভাবনা চিন্তা করা হচ্ছে তাঁর পরিবারের তরফে? এই ধারণা তৈরি হওয়ার পেছনে রয়েছে বেশ কয়েকটি তথ্য। আব্দুল লতিফের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল তাঁরা সালাউদ্দিন আহমেদকে বাংলাদেশে ডিপোর্টেশনের দাবী জানাবেন বা আবেদন করবেন কি না। তনি জবাব দেন, এটা সালাউদ্দিন আহমেদের স্ত্রী ভারতে আসার পরে তাঁদের পরিবারই সিদ্ধান্ত নেবেন। মামলা কীভাবে পরিচালনা করা হবে আর কীভাবে ভারত থেকে মি. আহমেদকে বের করে নেয়া যায় আর কোথায় নেয়া যায়। এই, কোথায় নিয়ে যাওয়া যায়- কথার ওপর বাড়তি জোর দেন আব্দুল লতিফ। পুলিশের কয়েকটি সূত্র বলছে, গোয়েন্দা অফিসারদের সঙ্গে কথা বলার সময়েও সালাউদ্দিন আহমেদ সিঙ্গাপুরের কথা উল্লেখ করেছেন আর সেখানে চিকিৎসা করাতে যাওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন।
No comments