যানজট-রাস্তাঘাট নিয়ে মন্ত্রী সন্তুষ্ট, খুশি নন
কয়েকটি দুর্ঘটনাকে ঢাকা-টাঙ্গাইল
মহাসড়কে যানজটের কারণ উল্লেখ করে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, যানজট ও রাস্তাঘাট নিয়ে আমি মোটামুটি সন্তুষ্ট। আমি
পুরোপুরি খুশি হতে পেরেছি, এ কথা বলার কোনো উপায় নেই। তবে ঘরমুখো মানুষের
দুভোর্গের জন্য মন্ত্রী আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করে তাদের কাছে ক্ষমাও
চেয়েছেন।
আজ শনিবার দুপুরে গাজীপুরের চান্দনা চৌরাস্তা এলাকায় ঈদ ও পূজা উপলক্ষে মহাসড়কে যানজট ও রাস্তাঘাটের অবস্থা পরিদর্শনে এসে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন ওবায়দুল কাদের।
সেতুমন্ত্রী বলেন, সার্বিক পরিস্থিতি ভালো। পবিত্র ঈদুল আজহা ও দুর্গাপূজা একসঙ্গে হওয়ায় আমাদের এনফোর্সমেন্টের একটা ভাগ চলে গেছে পূজায়, একটি ভাগ কোরবানির পশুর হাটে ও আরেকটি ভাগ রয়েছে রাস্তায়। তার পরও যে সমস্যা হওয়ার কথা ছিল, তা হয়নি।
সড়ক পরিবহনমন্ত্রী বলেন, ‘এবারই প্রথম রাস্তায় গরুর হাট একেবারেই কম বসেছে। এবার প্রশাসন সতর্ক থাকায় রাস্তায় গরুর হাটের যে বিড়ম্বনা, তা হয়নি। এবার দু–তিনটি বিষয় যুক্ত হওয়ায় আমাদের জন্য খুবই চ্যালেঞ্জিং ছিল। এ চ্যালেঞ্জ মোটামুটি অতিক্রম করেছি। তবে বেশির ভাগ জায়গায় মানুষ স্বস্তি পেয়েছে। শুধু চন্দ্রা থেকে টাঙ্গাইলের মির্জাপুর অংশে কয়েকটি দুর্ঘটনা হওয়ায় ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের এ অংশে অনেক মানুষ বেশ কিছু সময় দুর্ভোগের কবলে পড়েছে। সে জন্য আমি আন্তরিকভাবে দুঃখিত ও ক্ষমাপ্রার্থী। তবে অন্যান্য মহাসড়ক যেমন ঢাকা-চট্টগ্রাম, ঢাকা-ময়মনসিংহ, সিলেট, যশোর, খুলনা, ফরিদপুরের মহাসড়কগুলো যানজট মুক্ত রয়েছ। এসব স্থানের মহাসড়কে কোথাও কোন দুর্ভোগের কারণ হয়নি।’
ওবায়দুল কাদের আরও বলেন, শনিবার দুপুরে বাসে যাত্রীদের তেমন চাপ নেই আর রাস্তায় যানবাহনের সংখ্যাও কম। ঈদ ও পূজা উপলক্ষে যারা বাড়িতে যাবে তাদের বেশির ভাগ মানুষই চলে গেছে।
গাড়িতে বেশি ভাড়া নেওয়া প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর এই সদস্য বলেন, ‘ঈদের সময় এমন ঘটনা হয়। শনিবার সকালে মহাখালী বাস টার্মিনাল পরিদর্শনে গেলে একটা গাড়িতে বেশি ভাড়া নেওয়ার অভিযোগ ওঠে। সঙ্গে সঙ্গে দাঁড়িয়ে থেকে ভাড়ার চেয়ে নেওয়া বেশি টাকা ফেরৎ দেওয়ার ব্যবস্থা করেছি। রাতারাতি পুরানো এ অভ্যাস পরিবর্তন করতে পারব না। তবে এসব আস্তে আস্তে সহনীয় হয়ে আসছে। আমাদের মূল সমস্যা হচ্ছে এওয়ারনেস সমস্যা।’
এ সময় মন্ত্রীর সঙ্গে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক চার লেন প্রকল্পের উপপরিচালক লে. ক. আনোয়ার হোসেন, সওজের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী আফতাব উদ্দিন খান, গাজীপুরের পুলিশ সুপার হারুন অর রশীদ, গাজীপুর সওজের নির্বাহী প্রকৌশলী মহিবুল হক, মানিকগঞ্জের সওজের নির্বাহী প্রকৌশলী সবুজ উদ্দিন খানসহ সড়ক ও জনপথ বিভাগের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
আজ শনিবার দুপুরে গাজীপুরের চান্দনা চৌরাস্তা এলাকায় ঈদ ও পূজা উপলক্ষে মহাসড়কে যানজট ও রাস্তাঘাটের অবস্থা পরিদর্শনে এসে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন ওবায়দুল কাদের।
সেতুমন্ত্রী বলেন, সার্বিক পরিস্থিতি ভালো। পবিত্র ঈদুল আজহা ও দুর্গাপূজা একসঙ্গে হওয়ায় আমাদের এনফোর্সমেন্টের একটা ভাগ চলে গেছে পূজায়, একটি ভাগ কোরবানির পশুর হাটে ও আরেকটি ভাগ রয়েছে রাস্তায়। তার পরও যে সমস্যা হওয়ার কথা ছিল, তা হয়নি।
সড়ক পরিবহনমন্ত্রী বলেন, ‘এবারই প্রথম রাস্তায় গরুর হাট একেবারেই কম বসেছে। এবার প্রশাসন সতর্ক থাকায় রাস্তায় গরুর হাটের যে বিড়ম্বনা, তা হয়নি। এবার দু–তিনটি বিষয় যুক্ত হওয়ায় আমাদের জন্য খুবই চ্যালেঞ্জিং ছিল। এ চ্যালেঞ্জ মোটামুটি অতিক্রম করেছি। তবে বেশির ভাগ জায়গায় মানুষ স্বস্তি পেয়েছে। শুধু চন্দ্রা থেকে টাঙ্গাইলের মির্জাপুর অংশে কয়েকটি দুর্ঘটনা হওয়ায় ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের এ অংশে অনেক মানুষ বেশ কিছু সময় দুর্ভোগের কবলে পড়েছে। সে জন্য আমি আন্তরিকভাবে দুঃখিত ও ক্ষমাপ্রার্থী। তবে অন্যান্য মহাসড়ক যেমন ঢাকা-চট্টগ্রাম, ঢাকা-ময়মনসিংহ, সিলেট, যশোর, খুলনা, ফরিদপুরের মহাসড়কগুলো যানজট মুক্ত রয়েছ। এসব স্থানের মহাসড়কে কোথাও কোন দুর্ভোগের কারণ হয়নি।’
ওবায়দুল কাদের আরও বলেন, শনিবার দুপুরে বাসে যাত্রীদের তেমন চাপ নেই আর রাস্তায় যানবাহনের সংখ্যাও কম। ঈদ ও পূজা উপলক্ষে যারা বাড়িতে যাবে তাদের বেশির ভাগ মানুষই চলে গেছে।
গাড়িতে বেশি ভাড়া নেওয়া প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর এই সদস্য বলেন, ‘ঈদের সময় এমন ঘটনা হয়। শনিবার সকালে মহাখালী বাস টার্মিনাল পরিদর্শনে গেলে একটা গাড়িতে বেশি ভাড়া নেওয়ার অভিযোগ ওঠে। সঙ্গে সঙ্গে দাঁড়িয়ে থেকে ভাড়ার চেয়ে নেওয়া বেশি টাকা ফেরৎ দেওয়ার ব্যবস্থা করেছি। রাতারাতি পুরানো এ অভ্যাস পরিবর্তন করতে পারব না। তবে এসব আস্তে আস্তে সহনীয় হয়ে আসছে। আমাদের মূল সমস্যা হচ্ছে এওয়ারনেস সমস্যা।’
এ সময় মন্ত্রীর সঙ্গে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক চার লেন প্রকল্পের উপপরিচালক লে. ক. আনোয়ার হোসেন, সওজের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী আফতাব উদ্দিন খান, গাজীপুরের পুলিশ সুপার হারুন অর রশীদ, গাজীপুর সওজের নির্বাহী প্রকৌশলী মহিবুল হক, মানিকগঞ্জের সওজের নির্বাহী প্রকৌশলী সবুজ উদ্দিন খানসহ সড়ক ও জনপথ বিভাগের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
No comments