জ্বালানির মূল্যে ছাড় চেয়েছে এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন
ক্যাপটিভ জেনারেটর ও বয়লার-চালিত রপ্তানিমুখী শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলোকে জ্বালানির মূল্যের ওপর বিশেষ ছাড় দেওয়ার দাবি জানিয়েছে এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ইএবি)।
সংগঠনের পক্ষে আবদুস সালাম মুর্শেদী এক বিবৃতিতে জানিয়েছেন, সম্প্রতি সরকার জ্বালানি তেল ও গ্যাসের দাম বৃদ্ধি করেছে। কেরোসিন, পেট্রল, অকটেন লিটারপ্রতি পাঁচ টাকা, ফার্নেস অয়েল প্রতি লিটার আট টাকা এবং সিএনজি প্রতি ঘনমিটার পাঁচ টাকা বাড়িয়েছে।
এর ফলে দেশের অর্থনীতিতে ব্যাপকভাবে বিরূপ প্রভাব পড়বে। তা ছাড়া এই মূল্য বৃদ্ধিতে দেশের রপ্তানিমুখী শিল্পপ্রতিষ্ঠান সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
বিবৃতিতে তিনি আরও বলেছেন, বিদ্যুৎ ও গ্যাসের স্বাভাবিক সরবরাহ না থাকায় রপ্তানিমুখী শিল্পকে ক্যাপটিভ জেনারেটরের মাধ্যমে বিদ্যুৎ উৎপাদন করে কারখানার পণ্য উৎপাদন অব্যাহত রাখতে হয়।
আর ক্যাপটিভ জেনারেটর পরিচালনা করতে জ্বালানি হিসেবে ডিজেল ব্যবহার করা হয়। কিন্তু ডিজেলের মূল্য বাড়ানোয় রপ্তানিমুখী শিল্পের উৎপাদন খরচ বৃদ্ধি পাবে।
তিনি আরও জানিয়েছেন, বিশ্ববাজারে অধিকাংশ রপ্তানিপণ্যের দর কমেছে। কিন্তু অভ্যন্তরীণভাবে জ্বালানির মূল্য বাড়ায় রপ্তানিপণ্যের উৎপাদনের খরচ বেড়ে যাবে। যার কারণে প্রতিযোগিতামূলক আন্তর্জাতিক বাজারে রপ্তানিকারকদের সক্ষমতা কমে যাবে। ফলে রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন সম্ভব হবে না, বরং অনেক রপ্তানিপণ্যের রপ্তানি আয়ও আশঙ্কাজনকভাবে কমে যাবে।
বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, রপ্তানি বাণিজ্য দেশের অর্থনীতির মেরুদণ্ড। ২০১০-১১ অর্থবছরে দুই হাজার ৪০০ কোটি ডলার বা এক লাখ ৮০ হাজার টাকা রপ্তানি খাত থেকে বৈদেশিক মুদ্রায় আয় হয়েছে। দেশের পোশাক রপ্তানি খাতেই ৪০ লাখের অধিক শ্রমিকের কর্মসংস্থান হয়েছে, যার ৮৫ ভাগ মহিলা। অর্থনীতির গুরুত্বপূর্ণ শ্রমঘন পোশাকশিল্প খাতকে প্রতিযোগিতামূলক আন্তর্জাতিক বাজারে টিকে থাকার জন্য রপ্তানিকারকদের সক্ষমতা বাড়ানো অপরিহার্য।
সংগঠনের পক্ষে আবদুস সালাম মুর্শেদী এক বিবৃতিতে জানিয়েছেন, সম্প্রতি সরকার জ্বালানি তেল ও গ্যাসের দাম বৃদ্ধি করেছে। কেরোসিন, পেট্রল, অকটেন লিটারপ্রতি পাঁচ টাকা, ফার্নেস অয়েল প্রতি লিটার আট টাকা এবং সিএনজি প্রতি ঘনমিটার পাঁচ টাকা বাড়িয়েছে।
এর ফলে দেশের অর্থনীতিতে ব্যাপকভাবে বিরূপ প্রভাব পড়বে। তা ছাড়া এই মূল্য বৃদ্ধিতে দেশের রপ্তানিমুখী শিল্পপ্রতিষ্ঠান সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
বিবৃতিতে তিনি আরও বলেছেন, বিদ্যুৎ ও গ্যাসের স্বাভাবিক সরবরাহ না থাকায় রপ্তানিমুখী শিল্পকে ক্যাপটিভ জেনারেটরের মাধ্যমে বিদ্যুৎ উৎপাদন করে কারখানার পণ্য উৎপাদন অব্যাহত রাখতে হয়।
আর ক্যাপটিভ জেনারেটর পরিচালনা করতে জ্বালানি হিসেবে ডিজেল ব্যবহার করা হয়। কিন্তু ডিজেলের মূল্য বাড়ানোয় রপ্তানিমুখী শিল্পের উৎপাদন খরচ বৃদ্ধি পাবে।
তিনি আরও জানিয়েছেন, বিশ্ববাজারে অধিকাংশ রপ্তানিপণ্যের দর কমেছে। কিন্তু অভ্যন্তরীণভাবে জ্বালানির মূল্য বাড়ায় রপ্তানিপণ্যের উৎপাদনের খরচ বেড়ে যাবে। যার কারণে প্রতিযোগিতামূলক আন্তর্জাতিক বাজারে রপ্তানিকারকদের সক্ষমতা কমে যাবে। ফলে রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন সম্ভব হবে না, বরং অনেক রপ্তানিপণ্যের রপ্তানি আয়ও আশঙ্কাজনকভাবে কমে যাবে।
বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, রপ্তানি বাণিজ্য দেশের অর্থনীতির মেরুদণ্ড। ২০১০-১১ অর্থবছরে দুই হাজার ৪০০ কোটি ডলার বা এক লাখ ৮০ হাজার টাকা রপ্তানি খাত থেকে বৈদেশিক মুদ্রায় আয় হয়েছে। দেশের পোশাক রপ্তানি খাতেই ৪০ লাখের অধিক শ্রমিকের কর্মসংস্থান হয়েছে, যার ৮৫ ভাগ মহিলা। অর্থনীতির গুরুত্বপূর্ণ শ্রমঘন পোশাকশিল্প খাতকে প্রতিযোগিতামূলক আন্তর্জাতিক বাজারে টিকে থাকার জন্য রপ্তানিকারকদের সক্ষমতা বাড়ানো অপরিহার্য।
বৈদেশিক মুদ্রায় রপ্তানি খাতের দুই হাজার ৪০০ কোটি ডলার আয় এবং এক বিশাল জনগোষ্ঠীর কর্মসংস্থানের বিষয় বিবেচনায় নিয়ে ক্যাপটিভ জেনারেটর ও বয়লার-চালিত রপ্তানিমুখী শিল্পগুলোকে জ্বালানি মূল্যে বিশেষ ছাড় দেওয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য সরকারের কাছে এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন জানিয়েছে।
No comments