গ্রিসে ব্যয় হ্রাসের নীতির প্রতিবাদে ধর্মঘট পালিত
ঋণে জর্জরিত গ্রিস সরকারের ব্যয় হ্রাসের নীতির প্রতিবাদে গতকাল বৃহস্পতিবার দেশটিতে পরিবহন ধর্মঘট পালন করা হয়েছে। এ ছাড়া সরকারি বিভিন্ন খাতের কর্মীরা রাজধানী এথেন্সে গণবিক্ষোভের আয়োজন করেন।
গত বুধবার গ্রিস সরকার পেনশন ও সরকারি পদ কমানোর ঘোষণা দেয়। এতে বর্তমান মাসিক পেনশন এক হাজার ২০০ ইউরো থেকে ২০ শতাংশ কমানোর কথা বলা হয়। আর এই বছরের শেষ নাগাদ সরকারি পদ কমানোর কথা জানানো হয়। এর প্রতিবাদেই পরিবহন ধর্মঘট ও বিক্ষোভের ডাক দেওয়া হয়।
ঋণের বোঝা কমাতে ইউরোজোনের বিভিন্ন দেশ ও আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) থেকে সহায়তা প্যাকেজ হিসেবে ১৫ হাজার কোটি ডলার পাওয়ার কথা গ্রিসের। আর এ জন্য সরকারি ব্যয় সংকোচনসহ বিভিন্ন শর্ত মানতে হচ্ছে দেশটিকে, যা দেশটির জনগণকে ক্ষুব্ধ করে তোলে।
১৫ হাজার কোটি ডলার সহায়তা প্যাকেজের আওতায় এই দফায় ৬৯০ কোটি ডলার পাওয়ার কথা গ্রিসের। দেশটির সরকার বলছে, সহায়তার এবারের অংশটুকু খুব গুরুত্বপূর্ণ। সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়, আন্তর্জাতিক দাতাদের সমর্থন অব্যাহতভাবে পেতে এবং ঋণ শোধের চেষ্টার অংশ হিসেবে নানা কঠোর সিদ্ধান্ত নিতে হচ্ছে।
গ্রিসে গতকাল রেল, বাস, ট্যাক্সিসহ সব ধরনের পরিবহন বন্ধ ছিল। অনেক শিক্ষক ও সরকারি কর্মচারী ধর্মঘটের সমর্থনে কাজ বন্ধ রাখেন। বিমানকর্মীদেরও গতকালই তিন-চার ঘণ্টা কর্মবিরতি পালন করার কথা। এতে ফ্লাইট বাতিল ও নির্ধারিত সময়ের চেয়ে দেরিতে ছাড়ার আশঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
বৃহস্পতিবারের ধমর্ঘটের পর আগামী মাসে আরও প্রতিবাদ কর্মসূচি দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে দেশটির বেসরকারি খাতের কর্মীদের প্রধান সংগঠন জিএসইই। সংগঠনটির প্রেসিডেন্ট ইয়ান্নিস পানাগোপোলস বলেন, ‘সরকারের এ ধরনের সিদ্ধান্ত মেনে নেওয়া যায় না। আমরা এটা চাই না। এর প্রতিবাদে কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়া হবে।
গত বুধবার গ্রিস সরকার পেনশন ও সরকারি পদ কমানোর ঘোষণা দেয়। এতে বর্তমান মাসিক পেনশন এক হাজার ২০০ ইউরো থেকে ২০ শতাংশ কমানোর কথা বলা হয়। আর এই বছরের শেষ নাগাদ সরকারি পদ কমানোর কথা জানানো হয়। এর প্রতিবাদেই পরিবহন ধর্মঘট ও বিক্ষোভের ডাক দেওয়া হয়।
ঋণের বোঝা কমাতে ইউরোজোনের বিভিন্ন দেশ ও আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) থেকে সহায়তা প্যাকেজ হিসেবে ১৫ হাজার কোটি ডলার পাওয়ার কথা গ্রিসের। আর এ জন্য সরকারি ব্যয় সংকোচনসহ বিভিন্ন শর্ত মানতে হচ্ছে দেশটিকে, যা দেশটির জনগণকে ক্ষুব্ধ করে তোলে।
১৫ হাজার কোটি ডলার সহায়তা প্যাকেজের আওতায় এই দফায় ৬৯০ কোটি ডলার পাওয়ার কথা গ্রিসের। দেশটির সরকার বলছে, সহায়তার এবারের অংশটুকু খুব গুরুত্বপূর্ণ। সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়, আন্তর্জাতিক দাতাদের সমর্থন অব্যাহতভাবে পেতে এবং ঋণ শোধের চেষ্টার অংশ হিসেবে নানা কঠোর সিদ্ধান্ত নিতে হচ্ছে।
গ্রিসে গতকাল রেল, বাস, ট্যাক্সিসহ সব ধরনের পরিবহন বন্ধ ছিল। অনেক শিক্ষক ও সরকারি কর্মচারী ধর্মঘটের সমর্থনে কাজ বন্ধ রাখেন। বিমানকর্মীদেরও গতকালই তিন-চার ঘণ্টা কর্মবিরতি পালন করার কথা। এতে ফ্লাইট বাতিল ও নির্ধারিত সময়ের চেয়ে দেরিতে ছাড়ার আশঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
বৃহস্পতিবারের ধমর্ঘটের পর আগামী মাসে আরও প্রতিবাদ কর্মসূচি দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে দেশটির বেসরকারি খাতের কর্মীদের প্রধান সংগঠন জিএসইই। সংগঠনটির প্রেসিডেন্ট ইয়ান্নিস পানাগোপোলস বলেন, ‘সরকারের এ ধরনের সিদ্ধান্ত মেনে নেওয়া যায় না। আমরা এটা চাই না। এর প্রতিবাদে কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়া হবে।
No comments