নানা উদ্যোগে ডিএসইর মূল্যসূচক ইতিবাচক
নানামুখী উদ্যোগে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মূল্যসূচকে ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক প্রায় তিন পয়েন্ট বেড়েছে।
আগের দিন বুধবার বড় ধরনের দরপতনের পর নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি) বিক্রির চাপ কমাতে তালিকাভুক্ত কোম্পানির উদ্যোক্তা ও পরিচালকদের শেয়ার বিক্রির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। একই সঙ্গে সাধারণ শেয়ারধারীদের হাতে যদি কোনো কোম্পানির ৫ শতাংশ বা এর বেশি শেয়ার থাকে, তাও বিক্রি নিষিদ্ধ করে এসইসি।
এ ছাড়া বাজারকে সহায়তা দিতে বুধবার তালিকাভুক্ত নিজ কোম্পানির শেয়ার কেনার ঘোষণা দেন বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব পাবলিকলি লিস্টেড কোম্পানিজের (বিএপিএলসি) সভাপতি সালমান এফ রহমান।
এসব উদ্যোগের কারণে বিনিয়োগকারীদের প্রত্যাশা অনুযায়ী গতকাল লেনদেনের শুরুতেই বাজারে ইতিবাচক প্রভাব দেখা যায়। লেনদেন শুরুর প্রথম ১০ মিনিটের মধ্যেই ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে প্রায় ৭৯ পয়েন্ট বেড়ে যায়। এরপর শুরু হয় পতন। বেলা দেড়টা পর্যন্ত মূল্যসূচকের একটানা পতন ঘটে। এই সময়ের মধ্যে ডিএসইর সাধারণ সূচক আগের দিনের চেয়ে ৭০ পয়েন্ট নিচে নেমে আসে। এরপর আবারও সূচক বাড়তে থাকে। দিনশেষে ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক প্রায় তিন পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে পাঁচ হাজার ৬৫২ পয়েন্টে।
এদিকে বিএনপির ডাকা হরতাল শেয়ারবাজারের স্বাভাবিক লেনদেনে কোনো প্রভাব ফেলেনি।
ডিএসইর নিয়ম অনুযায়ী, হরতালে লেনদেন চালু রাখতে হলে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সংখ্যাগরিষ্ঠ ব্রোকারেজ হাউসের কোরাম পূর্ণ করতে হয়। ডিএসইতে স্বাভাবিক লেনদেন চালু রাখতে হলে সর্বনিম্ন ৭২টি ব্রোকারেজ হাউসের অংশগ্রহণেই কোরাম পূর্ণ হয়। কিন্তু গতকাল বেলা ১১টায় লেনদেন শুরুর আগেই ২১৩টি ব্রোকারেজ হাউস ডিএসইর ট্রেড সার্ভারে লগইনের মাধ্যমে লেনদেনে অংশ নেওয়ার সম্মতি জানায়। ফলে হরতালের দিনেও লেনদেন চালু রাখতে সংস্থাটিকে কোনো ধরনের বেগ পেতে হয়নি।
অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) কোরাম পূর্ণ করার কোনো বাধ্যবাধকতা নেই। এ ক্ষেত্রে ঢাকার বাজারে লেনদেন সচল থাকলে চট্টগ্রামের বাজারে সেটিকে অনুসরণ করা হয়।
ঢাকার বাজারে বৃহস্পতিবার ২৫৮ কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়। এর মধ্যে ১৪২টিরই দাম কমেছে, বেড়েছে ১০৬টির আর অপরিবর্তিত ছিল ১০টি কোম্পানির দাম। দিনশেষে ডিএসইতে প্রায় ২৯৮ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের দিনের চেয়ে ৩৫ কোটি টাকা কম।
সিএসইর সার্বিক মূল্যসূচক প্রায় ১৩ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১৫ হাজার ৯৬৯ পয়েন্টে। চট্টগ্রামের বাজারে লেনদেন হওয়া ১৭৪ কোম্পানির মধ্যে ১০০টিরই দাম কমেছে, বেড়েছে ৬৮টির আর অপরিবর্তিত ছিল ছয়টি কোম্পানির দাম। দিনশেষে সিএসইতে প্রায় ৪৬ কোটি টাকার লেনদেন হয়, যা আগের দিনের প্রায় সমান।
আগের দিন বুধবার বড় ধরনের দরপতনের পর নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি) বিক্রির চাপ কমাতে তালিকাভুক্ত কোম্পানির উদ্যোক্তা ও পরিচালকদের শেয়ার বিক্রির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। একই সঙ্গে সাধারণ শেয়ারধারীদের হাতে যদি কোনো কোম্পানির ৫ শতাংশ বা এর বেশি শেয়ার থাকে, তাও বিক্রি নিষিদ্ধ করে এসইসি।
এ ছাড়া বাজারকে সহায়তা দিতে বুধবার তালিকাভুক্ত নিজ কোম্পানির শেয়ার কেনার ঘোষণা দেন বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব পাবলিকলি লিস্টেড কোম্পানিজের (বিএপিএলসি) সভাপতি সালমান এফ রহমান।
এসব উদ্যোগের কারণে বিনিয়োগকারীদের প্রত্যাশা অনুযায়ী গতকাল লেনদেনের শুরুতেই বাজারে ইতিবাচক প্রভাব দেখা যায়। লেনদেন শুরুর প্রথম ১০ মিনিটের মধ্যেই ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে প্রায় ৭৯ পয়েন্ট বেড়ে যায়। এরপর শুরু হয় পতন। বেলা দেড়টা পর্যন্ত মূল্যসূচকের একটানা পতন ঘটে। এই সময়ের মধ্যে ডিএসইর সাধারণ সূচক আগের দিনের চেয়ে ৭০ পয়েন্ট নিচে নেমে আসে। এরপর আবারও সূচক বাড়তে থাকে। দিনশেষে ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক প্রায় তিন পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে পাঁচ হাজার ৬৫২ পয়েন্টে।
এদিকে বিএনপির ডাকা হরতাল শেয়ারবাজারের স্বাভাবিক লেনদেনে কোনো প্রভাব ফেলেনি।
ডিএসইর নিয়ম অনুযায়ী, হরতালে লেনদেন চালু রাখতে হলে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সংখ্যাগরিষ্ঠ ব্রোকারেজ হাউসের কোরাম পূর্ণ করতে হয়। ডিএসইতে স্বাভাবিক লেনদেন চালু রাখতে হলে সর্বনিম্ন ৭২টি ব্রোকারেজ হাউসের অংশগ্রহণেই কোরাম পূর্ণ হয়। কিন্তু গতকাল বেলা ১১টায় লেনদেন শুরুর আগেই ২১৩টি ব্রোকারেজ হাউস ডিএসইর ট্রেড সার্ভারে লগইনের মাধ্যমে লেনদেনে অংশ নেওয়ার সম্মতি জানায়। ফলে হরতালের দিনেও লেনদেন চালু রাখতে সংস্থাটিকে কোনো ধরনের বেগ পেতে হয়নি।
অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) কোরাম পূর্ণ করার কোনো বাধ্যবাধকতা নেই। এ ক্ষেত্রে ঢাকার বাজারে লেনদেন সচল থাকলে চট্টগ্রামের বাজারে সেটিকে অনুসরণ করা হয়।
ঢাকার বাজারে বৃহস্পতিবার ২৫৮ কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়। এর মধ্যে ১৪২টিরই দাম কমেছে, বেড়েছে ১০৬টির আর অপরিবর্তিত ছিল ১০টি কোম্পানির দাম। দিনশেষে ডিএসইতে প্রায় ২৯৮ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের দিনের চেয়ে ৩৫ কোটি টাকা কম।
সিএসইর সার্বিক মূল্যসূচক প্রায় ১৩ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১৫ হাজার ৯৬৯ পয়েন্টে। চট্টগ্রামের বাজারে লেনদেন হওয়া ১৭৪ কোম্পানির মধ্যে ১০০টিরই দাম কমেছে, বেড়েছে ৬৮টির আর অপরিবর্তিত ছিল ছয়টি কোম্পানির দাম। দিনশেষে সিএসইতে প্রায় ৪৬ কোটি টাকার লেনদেন হয়, যা আগের দিনের প্রায় সমান।
No comments