ওয়ানডে দলে নেই গেইল-সারওয়ান-ব্রাভো
বাংলাদেশের জন্য স্বস্তির খবর, সফরের প্রথম ভাগে অন্তত বাংলাদেশে থাকছেন না ক্রিস গেইল, রামনরেশ সারওয়ান ও ডোয়াইন ব্রাভো। বাংলাদেশের বিপক্ষে একমাত্র টি-টোয়েন্টি ও ওয়ানডে সিরিজের জন্য ঘোষিত দলে নেই এই তিন তারকা। ১৫ সদস্যের দলে একমাত্র নতুন মুখ কার্লোস ব্রাফেট। ২৩ বছর বয়সী বার্বাডিয়ান অলরাউন্ডার ঘরোয়া ক্রিকেটেও এখনো কোনো ওয়ানডে খেলেননি, টি-টোয়েন্টি খেলেছেন মাত্র একটি। তবে এ বছরই প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেটে অভিষেকে ৮ ম্যাচে করেছেন ২৬৫ রান, মিডিয়াম ফাস্ট বোলিংয়ে নিয়েছেন ২৬ উইকেট।
আজ ও আগামী পরশু ইংল্যান্ডের বিপক্ষে দুটি টি-টোয়েন্টি খেলবে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। তবে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর হয়ে চ্যাম্পিয়নস লিগ টি-টোয়েন্টিতে খেলতে গেইল এখন ভারতে। গত এপ্রিলে একটি রেডিও সাক্ষাৎকারে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট বোর্ড (ডব্লুআইসিবি) ও জাতীয় দলের কোচ ওটিস গিবসনকে তুলাধোনা করেছিলেন গেইল। বোর্ডের সঙ্গে ঝামেলার শুরু সেই সূত্রেই। জুনে সমস্যা সমাধানের সভায় আরও জটিল হয় সমস্যা। গত ২৫ জুন গেইল একা গিয়ে দেখা করেছেন ডব্লুআইসিবির প্রধান আর্নেস্ট হিলাইরের সঙ্গে। কিন্তু এতেও যে অগ্রগতি খুব বেশি হয়নি, প্রমাণ বাংলাদেশ সফরের দলই।
সারওয়ানের অবশ্য দলে থাকার কথা ছিল। কিন্তু পিঠের পুরোনো চোট মাথাচাড়া দেওয়ায় তাঁর জায়গায় নেওয়া হয়েছে ওপেনার কাইরান পাওয়েলকে। এই পিঠের চোটই বছর খানেক মাঠের বাইরে রেখেছিল সারওয়ানকে। ক্রিকেটে মনোযোগ ফিরিয়ে আনার জন্য ভারত সিরিজের মাঝখানে ‘সাময়িক বিরতি’ নিয়েছিলেন ‘বড়’ ব্রাভো। এ জন্যই বিবেচনা করা হয়নি তাঁকে। তবে প্রায় দেড় বছর পর দলে ফিরেছেন উইকেটরক্ষক দিনেশ রামদিন।
গেইল-ব্রাভোরা না থাকায় অভিজ্ঞতার ঘাটতি হয়তো কিছুটা থাকছে। তাই বলে বাংলাদেশের জন্য খুব সহজ হবে না সিরিজটা। স্যামুয়েলস-স্যামি-পোলার্ড-রাসেল-হায়াত—সীমিত ওভারের ক্রিকেটে কার্যকর অনেক অলরাউন্ডার আছেন ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলে। আছেন দুজন লেগ স্পিনার—আইসিসির বর্ষসেরা উঠতি ক্রিকেটার দেবেন্দ্র বিশু ও ‘কিপটে’ অ্যান্থনি মার্টিন।
বিশ্বকাপের পর ওয়ানডে দল থেকে বাদ পড়া শিবনারায়ণ চন্দরপল উপেক্ষিতই থেকে গেছেন। ভারতের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজে ১৯ উইকেট নেওয়া ফিদেল এডওয়ার্ডসকে ওয়ানডে দলে রাখা হয়নি চোট থেকে বাঁচাতে। তবে টেস্ট দলে নিশ্চিতভাবেই থাকবেন দুজন। গেইল-সারওয়ানরাও কি থাকবেন? উত্তর মিলবে সময়েই।
আজ ও আগামী পরশু ইংল্যান্ডের বিপক্ষে দুটি টি-টোয়েন্টি খেলবে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। তবে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর হয়ে চ্যাম্পিয়নস লিগ টি-টোয়েন্টিতে খেলতে গেইল এখন ভারতে। গত এপ্রিলে একটি রেডিও সাক্ষাৎকারে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট বোর্ড (ডব্লুআইসিবি) ও জাতীয় দলের কোচ ওটিস গিবসনকে তুলাধোনা করেছিলেন গেইল। বোর্ডের সঙ্গে ঝামেলার শুরু সেই সূত্রেই। জুনে সমস্যা সমাধানের সভায় আরও জটিল হয় সমস্যা। গত ২৫ জুন গেইল একা গিয়ে দেখা করেছেন ডব্লুআইসিবির প্রধান আর্নেস্ট হিলাইরের সঙ্গে। কিন্তু এতেও যে অগ্রগতি খুব বেশি হয়নি, প্রমাণ বাংলাদেশ সফরের দলই।
সারওয়ানের অবশ্য দলে থাকার কথা ছিল। কিন্তু পিঠের পুরোনো চোট মাথাচাড়া দেওয়ায় তাঁর জায়গায় নেওয়া হয়েছে ওপেনার কাইরান পাওয়েলকে। এই পিঠের চোটই বছর খানেক মাঠের বাইরে রেখেছিল সারওয়ানকে। ক্রিকেটে মনোযোগ ফিরিয়ে আনার জন্য ভারত সিরিজের মাঝখানে ‘সাময়িক বিরতি’ নিয়েছিলেন ‘বড়’ ব্রাভো। এ জন্যই বিবেচনা করা হয়নি তাঁকে। তবে প্রায় দেড় বছর পর দলে ফিরেছেন উইকেটরক্ষক দিনেশ রামদিন।
গেইল-ব্রাভোরা না থাকায় অভিজ্ঞতার ঘাটতি হয়তো কিছুটা থাকছে। তাই বলে বাংলাদেশের জন্য খুব সহজ হবে না সিরিজটা। স্যামুয়েলস-স্যামি-পোলার্ড-রাসেল-হায়াত—সীমিত ওভারের ক্রিকেটে কার্যকর অনেক অলরাউন্ডার আছেন ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলে। আছেন দুজন লেগ স্পিনার—আইসিসির বর্ষসেরা উঠতি ক্রিকেটার দেবেন্দ্র বিশু ও ‘কিপটে’ অ্যান্থনি মার্টিন।
বিশ্বকাপের পর ওয়ানডে দল থেকে বাদ পড়া শিবনারায়ণ চন্দরপল উপেক্ষিতই থেকে গেছেন। ভারতের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজে ১৯ উইকেট নেওয়া ফিদেল এডওয়ার্ডসকে ওয়ানডে দলে রাখা হয়নি চোট থেকে বাঁচাতে। তবে টেস্ট দলে নিশ্চিতভাবেই থাকবেন দুজন। গেইল-সারওয়ানরাও কি থাকবেন? উত্তর মিলবে সময়েই।
No comments