ক্রিকেট কোচ নিয়ে ইমরান
কথাগুলো অনেক দিন থেকেই বলে আসছেন। বললেন আবারও। পাকিস্তানের একটি ক্রিকেট ওয়েবসাইটকে দেওয়া সাক্ষা ৎকারে ইমরান খান বলেছেন, বোর্ডে গণতন্ত্রের অভাবই পাকিস্তান ক্রিকেটের মূল সমস্যা। প্রতিভার অভাব নেই, কিন্তু গলদ আছে পদ্ধতিতেই। ওয়াকার ইউনুস দায়িত্ব ছাড়ার পর নতুন কোচের জন্য পিসিবির ত ৎপরতা দেখেও বিরক্ত সাবেক অধিনায়ক।
ইমরানের মতে, পিসিবির চেয়ারম্যান নির্বাচিত নয় বলেই এত সমস্যা, ‘লক্ষ্য হওয়া উচিত পাকিস্তানের ক্রিকেটকে একটি প্রতিষ্ঠানে রূপ দেওয়া। কিন্তু পাকিস্তানে ক্রিকেট চলে অস্থায়ী ভিত্তিতে। অস্থায়ী ভিত্তিতে চলার কারণ পিসিবির চেয়ারম্যান নিয়োগ দেন পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট। আর চেয়ারম্যান হওয়ার একমাত্র যোগ্যতা প্রেসিডেন্ট তাঁকে পছন্দ করেন। দল জিততে থাকলে কৃতিত্ব চেয়ারম্যানের আর হারলে সরিয়ে দেওয়া হয় অধিনায়ককে। এ জন্যই অধিনায়কত্বে এত ঘন ঘন পরিবর্তন দেখা যায়।’
পরিচর্যার অভাবে পাকিস্তানের অনেক প্রতিভা ঝরে যাচ্ছে বলে ধারণা বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়কের. ‘সম্ভবত বিশ্বের যেকোনো দেশের চেয়ে বেশি প্রতিভা আছে পাকিস্তানে। প্রতিনিয়তই বের হয়ে আসছে প্রতিভাবান সব ক্রিকেটার। প্রতিভার অভাব কখনোই পাকিস্তানের সমস্যা নয়, সমস্যা হলো সেই প্রতিভাকে ঘষামাজা করে ধারালো করার কোনো পদ্ধতি নেই।’
ক্রিকেটে কোচকে কখনোই খুব একটা গুরুত্বপূর্ণ মনে করেননি ইমরান। কোচ নিয়ে তাঁর দর্শনটা জানিয়েছেন আরেকবার, ‘কোচ একটা দলকে খুব কমই সাহায্য করতে পারে। কোচ নিয়ে এত মাতামাতিও আমার মাথায় ঢুকে না। অস্ট্রেলিয়া বিশ্বের সেরা দল ছিল কোচের কারণে নয়। ওদের সেরা হওয়ার কারণ, ওদের দল ছিল দুর্দান্ত, ঘরোয়া ক্রিকেট এমন যে নিয়মিত ভালো ক্রিকেটার বেরিয়ে আসে, এর সঙ্গে ছিল ভালো অধিনায়ক। কোচ এত গুরুত্বপূর্ণ হলে তো জিম্বাবুয়ে-বাংলাদেশ বা অন্য যেকোনো দুর্বল দল ভালো কোচ নিয়ে ভালো দল হয়ে যেত।’
ইমরানের মুখে এসব কথা যেমন অনেক পুরোনো, তেমনি তিনি নিজে ক্রিকেট প্রশাসনে আসতে চান কি না—এই প্রশ্নেও দিয়েছেন পুরোনো উত্তর—‘না।
ইমরানের মতে, পিসিবির চেয়ারম্যান নির্বাচিত নয় বলেই এত সমস্যা, ‘লক্ষ্য হওয়া উচিত পাকিস্তানের ক্রিকেটকে একটি প্রতিষ্ঠানে রূপ দেওয়া। কিন্তু পাকিস্তানে ক্রিকেট চলে অস্থায়ী ভিত্তিতে। অস্থায়ী ভিত্তিতে চলার কারণ পিসিবির চেয়ারম্যান নিয়োগ দেন পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট। আর চেয়ারম্যান হওয়ার একমাত্র যোগ্যতা প্রেসিডেন্ট তাঁকে পছন্দ করেন। দল জিততে থাকলে কৃতিত্ব চেয়ারম্যানের আর হারলে সরিয়ে দেওয়া হয় অধিনায়ককে। এ জন্যই অধিনায়কত্বে এত ঘন ঘন পরিবর্তন দেখা যায়।’
পরিচর্যার অভাবে পাকিস্তানের অনেক প্রতিভা ঝরে যাচ্ছে বলে ধারণা বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়কের. ‘সম্ভবত বিশ্বের যেকোনো দেশের চেয়ে বেশি প্রতিভা আছে পাকিস্তানে। প্রতিনিয়তই বের হয়ে আসছে প্রতিভাবান সব ক্রিকেটার। প্রতিভার অভাব কখনোই পাকিস্তানের সমস্যা নয়, সমস্যা হলো সেই প্রতিভাকে ঘষামাজা করে ধারালো করার কোনো পদ্ধতি নেই।’
ক্রিকেটে কোচকে কখনোই খুব একটা গুরুত্বপূর্ণ মনে করেননি ইমরান। কোচ নিয়ে তাঁর দর্শনটা জানিয়েছেন আরেকবার, ‘কোচ একটা দলকে খুব কমই সাহায্য করতে পারে। কোচ নিয়ে এত মাতামাতিও আমার মাথায় ঢুকে না। অস্ট্রেলিয়া বিশ্বের সেরা দল ছিল কোচের কারণে নয়। ওদের সেরা হওয়ার কারণ, ওদের দল ছিল দুর্দান্ত, ঘরোয়া ক্রিকেট এমন যে নিয়মিত ভালো ক্রিকেটার বেরিয়ে আসে, এর সঙ্গে ছিল ভালো অধিনায়ক। কোচ এত গুরুত্বপূর্ণ হলে তো জিম্বাবুয়ে-বাংলাদেশ বা অন্য যেকোনো দুর্বল দল ভালো কোচ নিয়ে ভালো দল হয়ে যেত।’
ইমরানের মুখে এসব কথা যেমন অনেক পুরোনো, তেমনি তিনি নিজে ক্রিকেট প্রশাসনে আসতে চান কি না—এই প্রশ্নেও দিয়েছেন পুরোনো উত্তর—‘না।
No comments