সিরিজই জিতে গেল অস্ট্রেলিয়া
সিরিজে এবার নিয়ে চতুর্থবারের মতো প্রথমে ব্যাট করল শ্রীলঙ্কা এবং তৃতীয়বারের মতো পুরো ৫০ ওভার না খেলেই হয়ে গেল অলআউট! এমন শ্রীলঙ্কাকে ছাড়বে কেন অস্ট্রেলিয়া? মাত্র ৩৮.৪ ওভারে শ্রীলঙ্কাকে ১৩২ রানে অলআউট করে দিয়ে তারা ২২ ওভার বাকি থাকতেই ম্যাচ জিতে নিল ৫ উইকেটে। এক ম্যাচ বাকি থাকতে সিরিজও।
অস্ট্রেলিয়ার ক্রিকেট নিয়ে মাঠের বাইরে যতই হইচই হোক, মাঠের অস্ট্রেলিয়া প্রতিপক্ষের টুঁটি চেপে ধরার মতোই শক্তিশালী এখনো। কলম্বোর প্রেমাদাসা স্টেডিয়ামে কাল দলের হয়ে সেই কাজটি করে দিলেন পেসার ব্রেট লি ও বাঁহাতি স্পিনার জেভিয়ার ডোহার্টি। চার-চার আটটি উইকেট নিয়েছেন শুধু এ দুজনই। শ্রীলঙ্কার ইনিংস ধসিয়ে দিতে আর কিছু লাগল না।
২৪ রানে ২ ওপেনারের বিদায়ের পর তৃতীয় উইকেটে কুমার সাঙ্গাকারা-মাহেলা জয়াবর্ধনের ৭১ রানের জুটিটাই হয়ে থাকল শ্রীলঙ্কা ইনিংসের চুম্বক অংশ। শেষ সাত ব্যাটসম্যান মিলে করেছেন ১৪ রান, চার জন তো কোনো রানই করেননি! জয়াবর্ধনের ৫৩ ও সাঙ্গাকারার ৩১-এর পর দলের পক্ষে তৃতীয় সর্বোচ্চ অতিরিক্ত ১৪ রান।
২৬ রানে ২ উইকেট পড়ার পরও মনে হচ্ছিল, অস্ট্রেলিয়ার জয়টা হবে জলবৎতরলং। তৃতীয় উইকেট জুটিতে ৯৭ রান করে ওপেনার শন মার্শ ও অধিনায়ক মাইকেল ক্লার্ক অনেকটাই সেরে ফেলেন জয়ের আনুষ্ঠানিকতা। কিন্তু শ্রীলঙ্কার লেগ স্পিনার সিকুগে প্রসন্ন জ্বলে উঠলেন হঠাৎই। প্রতিপক্ষের রানটা ১২৩-এ রেখেই চার বলে তুলে নিলেন ৩ উইকেট! ইনিংসের ২৭তম ওভারের প্রথম বলে কট বিহাইন্ড মার্শ, পরের বলে একইভাবে আউট মাইক হাসিও। মাঝে এক বল বিরতি দিয়ে চতুর্থ বলে বোল্ডই করে দিলেন ডেভিড হাসিকে। অবশ্য জয়ের জন্য তখন আর মাত্রই ১০টা রান দরকার ছিল অস্ট্রেলিয়ার। হাডিনকে সঙ্গে নিয়ে ক্লার্কই সারেন সেই আনুষ্ঠানিকতা। পাঁচ ম্যাচের সিরিজে অস্ট্রেলিয়া এখন এগিয়ে ৩-১ এ। ওয়েবসাইট।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
শ্রীলঙ্কা: ৩৮.৪ ওভারে ১৩২ (জয়াবর্ধনে ৫৩, সাঙ্গাকারা ৩১, দিলশান ১২। লি ১৫/৪, ডোহার্টি ৪/২৮, ওয়াটসন ১/২০, বলিঞ্জার ১/২৮)। অস্ট্রেলিয়া: ২৮ ওভারে ১৩৩/৫ (ওয়াটসন ১২, মার্শ ৭০, পন্টিং ০, ক্লার্ক ৩৮*, মাইক হাসি ০, ডেভিড হাসি ০, হাডিন ৫*। প্রসন্ন ৩/৩২, মালিঙ্গা ২/১৮)। ফল: অস্ট্রেলিয়া ৫ উইকেটে জয়ী। ম্যান অব দ্য ম্যাচ: জেভিয়ার ডোহার্টি।
অস্ট্রেলিয়ার ক্রিকেট নিয়ে মাঠের বাইরে যতই হইচই হোক, মাঠের অস্ট্রেলিয়া প্রতিপক্ষের টুঁটি চেপে ধরার মতোই শক্তিশালী এখনো। কলম্বোর প্রেমাদাসা স্টেডিয়ামে কাল দলের হয়ে সেই কাজটি করে দিলেন পেসার ব্রেট লি ও বাঁহাতি স্পিনার জেভিয়ার ডোহার্টি। চার-চার আটটি উইকেট নিয়েছেন শুধু এ দুজনই। শ্রীলঙ্কার ইনিংস ধসিয়ে দিতে আর কিছু লাগল না।
২৪ রানে ২ ওপেনারের বিদায়ের পর তৃতীয় উইকেটে কুমার সাঙ্গাকারা-মাহেলা জয়াবর্ধনের ৭১ রানের জুটিটাই হয়ে থাকল শ্রীলঙ্কা ইনিংসের চুম্বক অংশ। শেষ সাত ব্যাটসম্যান মিলে করেছেন ১৪ রান, চার জন তো কোনো রানই করেননি! জয়াবর্ধনের ৫৩ ও সাঙ্গাকারার ৩১-এর পর দলের পক্ষে তৃতীয় সর্বোচ্চ অতিরিক্ত ১৪ রান।
২৬ রানে ২ উইকেট পড়ার পরও মনে হচ্ছিল, অস্ট্রেলিয়ার জয়টা হবে জলবৎতরলং। তৃতীয় উইকেট জুটিতে ৯৭ রান করে ওপেনার শন মার্শ ও অধিনায়ক মাইকেল ক্লার্ক অনেকটাই সেরে ফেলেন জয়ের আনুষ্ঠানিকতা। কিন্তু শ্রীলঙ্কার লেগ স্পিনার সিকুগে প্রসন্ন জ্বলে উঠলেন হঠাৎই। প্রতিপক্ষের রানটা ১২৩-এ রেখেই চার বলে তুলে নিলেন ৩ উইকেট! ইনিংসের ২৭তম ওভারের প্রথম বলে কট বিহাইন্ড মার্শ, পরের বলে একইভাবে আউট মাইক হাসিও। মাঝে এক বল বিরতি দিয়ে চতুর্থ বলে বোল্ডই করে দিলেন ডেভিড হাসিকে। অবশ্য জয়ের জন্য তখন আর মাত্রই ১০টা রান দরকার ছিল অস্ট্রেলিয়ার। হাডিনকে সঙ্গে নিয়ে ক্লার্কই সারেন সেই আনুষ্ঠানিকতা। পাঁচ ম্যাচের সিরিজে অস্ট্রেলিয়া এখন এগিয়ে ৩-১ এ। ওয়েবসাইট।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
শ্রীলঙ্কা: ৩৮.৪ ওভারে ১৩২ (জয়াবর্ধনে ৫৩, সাঙ্গাকারা ৩১, দিলশান ১২। লি ১৫/৪, ডোহার্টি ৪/২৮, ওয়াটসন ১/২০, বলিঞ্জার ১/২৮)। অস্ট্রেলিয়া: ২৮ ওভারে ১৩৩/৫ (ওয়াটসন ১২, মার্শ ৭০, পন্টিং ০, ক্লার্ক ৩৮*, মাইক হাসি ০, ডেভিড হাসি ০, হাডিন ৫*। প্রসন্ন ৩/৩২, মালিঙ্গা ২/১৮)। ফল: অস্ট্রেলিয়া ৫ উইকেটে জয়ী। ম্যান অব দ্য ম্যাচ: জেভিয়ার ডোহার্টি।
No comments