ব্যর্থতায়ও তাঁরা প্রতিদ্বন্দ্বী
রজার ফেদেরার, রাফায়েল নাদাল—শুধু বিশ্ব টেনিসের দুই ধ্রুপদি প্রতিদ্বন্দ্বী। এঁদের দ্বৈরথ দেখতে উন্মুখ থাকে সারা বিশ্ব। অনেকগুলো কালজয়ী ম্যাচ টেনিসকে উপহার দিয়েছেন এঁরা। দুজনের দাপটে মাত্র কিছুদিন আগেও পাত্তা পায়নি কেউ। ফেদেরার একটি শিরোপা জেতেন, তো পরেরটি নাদাল। দুজনের মিলিত গ্র্যান্ড স্লাম শিরোপার সংখ্যা ২৬টি।
কিন্তু এঁদের দাপট কি শেষ হয়ে গেল? এক জোকোভিচের দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের ছায়ায় কি ঢাকা পড়ে গেলেন তাঁরা? আগে সাফল্যের ক্ষেত্রে ছিলেন পরস্পরের প্রতিদ্বন্দ্বী। আর এখন ব্যর্থতার ক্ষেত্রেও হয়েছেন ‘প্রতিদ্বন্দ্বী’। আজ নাদাল হারেন, তো কাল ফেদেরার। গত সপ্তাহে মন্ট্রিয়ল মাস্টার্সে একদিন আগে-পরে বিদায় নিয়েছেন দ্বিতীয় ও তৃতীয় রাউন্ড থেকে। পরশু একই দিনে বিদায় নিলেন সিনসিনাটি ওপেনের কোয়ার্টার ফাইনাল থেকে।
নাদাল হেরেছেন মার্ডি ফিশের কাছে ৬-৩, ৬-৪ গেমে এবং ফেদেরার টমাস বারডিচের কাছে ৬-২, ৭-৬ (৭/৩) গেমে। অবস্থা এমনই হয়েছে এই দুটি হারকেও তেমন বড় কোনো অঘটন হিসেবে দেখা হচ্ছে না। ফিশকে বলা হচ্ছে হার্ড কোর্টের পরীক্ষিত খেলোয়াড়। অন্যদিকে বারডিচের কাছে গত বছরই দুবার হেরেছিলেন ফেদেরার।
এখন হরহামেশাই চোটের দেখা পাচ্ছেন নাদাল। খেলতে পারছেন না নিজের সেরাটা। তার ওপর এ সপ্তাহের শুরুতেই গরম খাবারের থালা ধরে পুড়িয়ে ফেলেছেন হাতের আঙুল। আর ঠিক আগের রাউন্ডেই সাড়ে তিন ঘণ্টার এক ম্যাচ খেলতে হয়েছিল স্বদেশি ফার্নান্দো ভারদাসকোর বিপক্ষে। তবে এসবকে অজুহাত হিসেবে দেখেন না নাদাল, ‘আমি হেরেছি কারণ মার্ডি (ফিশ) আমার থেকে ভালো খেলেছে। তা ছাড়া কিছু সময় আপনি ভালো খেলবেন, কিছু সময় খারাপ। আমি এখন একটু বেশিই খারাপ খেলছি।’
ফেদেরারের কিন্তু চোটসংক্রান্ত কোনো সমস্যা নেই। বারডিচের কাছে হারার আগে তাঁকে বেশ সজীব দেখাচ্ছিল। সহজেই জিতেছিলেন হুয়ান মার্টিন ডেল পোত্রো ও জেমস ব্লেকের বিপক্ষে। মনে হচ্ছিল, ফিরে এসেছেন সেই আগের ফেদেরার। এরপরই ছন্দপতন।
ইউএস ওপেনের নয় দিন আগে নাদাল ও ফেদেরারের জন্য এটা অশনিসংকেত। অন্যদিকে আক্ষরিক অর্থেই উড়ছেন নোভাক জোকোভিচ। বছরের ৫৬তম জয়ের পথে হারিয়েছেন গায়েল মনফিলসকে। প্রথম সেট হারলেও সহজেই জিতেছেন পরের দুই সেট। জিতেছেন ৩-৬, ৬-৪, ৬-৩ গেমে। সেমিফাইনালে জোকোভিচ খেলবেন বারডিচের সঙ্গে এবং ফিশ মুখোমুখি হবেন অ্যান্ডি মারের।
কিন্তু এঁদের দাপট কি শেষ হয়ে গেল? এক জোকোভিচের দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের ছায়ায় কি ঢাকা পড়ে গেলেন তাঁরা? আগে সাফল্যের ক্ষেত্রে ছিলেন পরস্পরের প্রতিদ্বন্দ্বী। আর এখন ব্যর্থতার ক্ষেত্রেও হয়েছেন ‘প্রতিদ্বন্দ্বী’। আজ নাদাল হারেন, তো কাল ফেদেরার। গত সপ্তাহে মন্ট্রিয়ল মাস্টার্সে একদিন আগে-পরে বিদায় নিয়েছেন দ্বিতীয় ও তৃতীয় রাউন্ড থেকে। পরশু একই দিনে বিদায় নিলেন সিনসিনাটি ওপেনের কোয়ার্টার ফাইনাল থেকে।
নাদাল হেরেছেন মার্ডি ফিশের কাছে ৬-৩, ৬-৪ গেমে এবং ফেদেরার টমাস বারডিচের কাছে ৬-২, ৭-৬ (৭/৩) গেমে। অবস্থা এমনই হয়েছে এই দুটি হারকেও তেমন বড় কোনো অঘটন হিসেবে দেখা হচ্ছে না। ফিশকে বলা হচ্ছে হার্ড কোর্টের পরীক্ষিত খেলোয়াড়। অন্যদিকে বারডিচের কাছে গত বছরই দুবার হেরেছিলেন ফেদেরার।
এখন হরহামেশাই চোটের দেখা পাচ্ছেন নাদাল। খেলতে পারছেন না নিজের সেরাটা। তার ওপর এ সপ্তাহের শুরুতেই গরম খাবারের থালা ধরে পুড়িয়ে ফেলেছেন হাতের আঙুল। আর ঠিক আগের রাউন্ডেই সাড়ে তিন ঘণ্টার এক ম্যাচ খেলতে হয়েছিল স্বদেশি ফার্নান্দো ভারদাসকোর বিপক্ষে। তবে এসবকে অজুহাত হিসেবে দেখেন না নাদাল, ‘আমি হেরেছি কারণ মার্ডি (ফিশ) আমার থেকে ভালো খেলেছে। তা ছাড়া কিছু সময় আপনি ভালো খেলবেন, কিছু সময় খারাপ। আমি এখন একটু বেশিই খারাপ খেলছি।’
ফেদেরারের কিন্তু চোটসংক্রান্ত কোনো সমস্যা নেই। বারডিচের কাছে হারার আগে তাঁকে বেশ সজীব দেখাচ্ছিল। সহজেই জিতেছিলেন হুয়ান মার্টিন ডেল পোত্রো ও জেমস ব্লেকের বিপক্ষে। মনে হচ্ছিল, ফিরে এসেছেন সেই আগের ফেদেরার। এরপরই ছন্দপতন।
ইউএস ওপেনের নয় দিন আগে নাদাল ও ফেদেরারের জন্য এটা অশনিসংকেত। অন্যদিকে আক্ষরিক অর্থেই উড়ছেন নোভাক জোকোভিচ। বছরের ৫৬তম জয়ের পথে হারিয়েছেন গায়েল মনফিলসকে। প্রথম সেট হারলেও সহজেই জিতেছেন পরের দুই সেট। জিতেছেন ৩-৬, ৬-৪, ৬-৩ গেমে। সেমিফাইনালে জোকোভিচ খেলবেন বারডিচের সঙ্গে এবং ফিশ মুখোমুখি হবেন অ্যান্ডি মারের।
No comments