প্রেসিডেন্টের সঙ্গে আলোচনায় উৎসাহিত হয়েছি: সু চি
মিয়ানমারের গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সু চি বলেছেন, দেশের প্রেসিডেন্ট থেইন সেইনের সঙ্গে আলোচনা করে তিনি উৎসাহিত হয়েছেন। তিনি এ ব্যাপারে অবশ্য বিস্তারিত কিছু জানাননি। গতকাল শনিবার রাজধানী নেপিডোতে সাংবাদিকদের সু চি এ কথা বলেন।
সু চি গত শুক্রবার প্রেসিডেন্ট থেইন সেইনের সঙ্গে তাঁর কার্যালয়ে এক ঘণ্টার বৈঠক করেন। প্রেসিডেন্টের সঙ্গে এটাই ছিল তাঁর প্রথম বৈঠক।
নবনির্বাচিত বেসামরিক সরকার যে বিরোধী দলগুলোর সঙ্গে সম্পর্কের উন্নয়ন চাইছে, শুক্রবারের বৈঠকে এর আভাস পাওয়া গেছে। বিশেষ করে জান্তার শাসনামলে যেসব জেনারেল সু চিকে বছরের পর বছর গৃহবন্দী রেখেছিলেন, তাঁদেরই একজন তাঁকে বৈঠকে ডাকলেন। সাবেক জেনারেল থেইন সেইন এর আগে জান্তা সরকারের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন।
বৈঠকের ব্যাপারে সাংবাদিকদের সু চি বলেন, ‘প্রেসিডেন্টের সঙ্গে সাক্ষাতে আমি খুশি। আমি উৎসাহিত হয়েছি।’
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন সরকারি কর্মকর্তা জানান, বৈঠকে খুবই আন্তরিক ও খোলামেলা আলোচনা হয়েছে। তবে রুদ্ধদ্বার ওই বৈঠকে দুজনের আলোচনার বিষয় কী ছিল, তা তিনি জানাননি।
সরকারের মুখপত্র নিউ লাইট অব মিয়ানমার পত্রিকা গতকাল এক প্রতিবেদনে জানায়, আলোচনায় দুই পক্ষই মতপার্থক্য ভুলে জাতীয় স্বার্থে একসঙ্গে কাজ করার সম্ভাব্য ক্ষেত্র নিয়ে আলোচনা করেছে।
সু চি গত শুক্রবার প্রেসিডেন্ট থেইন সেইনের সঙ্গে তাঁর কার্যালয়ে এক ঘণ্টার বৈঠক করেন। প্রেসিডেন্টের সঙ্গে এটাই ছিল তাঁর প্রথম বৈঠক।
নবনির্বাচিত বেসামরিক সরকার যে বিরোধী দলগুলোর সঙ্গে সম্পর্কের উন্নয়ন চাইছে, শুক্রবারের বৈঠকে এর আভাস পাওয়া গেছে। বিশেষ করে জান্তার শাসনামলে যেসব জেনারেল সু চিকে বছরের পর বছর গৃহবন্দী রেখেছিলেন, তাঁদেরই একজন তাঁকে বৈঠকে ডাকলেন। সাবেক জেনারেল থেইন সেইন এর আগে জান্তা সরকারের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন।
বৈঠকের ব্যাপারে সাংবাদিকদের সু চি বলেন, ‘প্রেসিডেন্টের সঙ্গে সাক্ষাতে আমি খুশি। আমি উৎসাহিত হয়েছি।’
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন সরকারি কর্মকর্তা জানান, বৈঠকে খুবই আন্তরিক ও খোলামেলা আলোচনা হয়েছে। তবে রুদ্ধদ্বার ওই বৈঠকে দুজনের আলোচনার বিষয় কী ছিল, তা তিনি জানাননি।
সরকারের মুখপত্র নিউ লাইট অব মিয়ানমার পত্রিকা গতকাল এক প্রতিবেদনে জানায়, আলোচনায় দুই পক্ষই মতপার্থক্য ভুলে জাতীয় স্বার্থে একসঙ্গে কাজ করার সম্ভাব্য ক্ষেত্র নিয়ে আলোচনা করেছে।
No comments