পেন্টাগনের সহায়তার বিষয়টি তদন্তের দাবি এক আইনপ্রণেতার
আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন আল-কায়েদার প্রয়াত নেতা ওসামা বিন লাদেনকে নিয়ে চলচ্চিত্র নির্মাণের উদ্যোগে পেন্টাগনের সহায়তার বিষয়টি তদন্তের দাবি জানিয়েছেন রিপাবলিকান দলের আইনপ্রণেতা ও হাউস হোমল্যান্ড সিকিউরিটি কমিটির চেয়ারম্যান পিটার কিং। তাঁর অভিযোগ, ওই চলচ্চিত্র নির্মাণের জন্য নির্মাতাকে রাষ্ট্রীয় গোপন তথ্য সরবরাহ করে জাতীয় নিরাপত্তাকে হুমকির মুখে ফেলে দিচ্ছে ওবামা প্রশাসন। এ ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা বিভাগের সদর দপ্তর পেন্টাগনের মহাপরিদর্শককে লেখা এক চিঠিতে স্পর্শকাতর ওই সামরিক অভিযানের তথ্য ফাঁস করে দেওয়ার বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন পিটার কিং। তাঁর মতে, প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার রাজনৈতিক সাফল্য উপস্থাপনের কৌশল হিসেবে এ চলচ্চিত্র নির্মাণের প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে।
হলিউডের অস্কার বিজয়ী নির্মাতা ক্যাথরিন বিগেলো চলচ্চিত্রটি নির্মাণের উদ্যোগ নিয়েছেন। এতে ওসামাকে হত্যার জন্য পরিচালিত মার্কিন অভিযানের বিষয়টি তুলে ধরা হবে। এ ব্যাপারে খোদ যুক্তরাষ্ট্রেই বিতর্ক শুরু হয়েছে। ইরাক যুদ্ধের ওপর ভিত্তি করে দ্য হার্ট লকার চলচ্চিত্রটি নির্মাণের জন্য অস্কার পুরস্কার পান ক্যাথরিন বিগেলো। তিনি লাদেনকে নিয়ে চলচ্চিত্র নির্মাণ করলে সেটি বিশ্বজুড়ে সাড়া ফেলবে বলেই ধারণা করা হচ্ছে।
ওসামাকে ধরতে এক দশকব্যাপী হন্যে হয়ে তাড়া করেছে বিশ্বের পরাক্রমশালী দেশ যুক্তরাষ্ট্র। সাবেক প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটনের সময় থেকেই আল-কায়েদার সঙ্গে কার্যত যুদ্ধ শুরু হয় যুক্তরাষ্ট্রের। ক্লিনটনের উত্তরসূরি জর্জ বুশের শাসনামলে সর্বগ্রাসী রূপ নেয় সেই যুদ্ধ। সারা বিশ্বের রাজনীতি পাল্টে দেওয়ার অনুঘটক ওসামাকে তাড়া করতে গিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে অনেক মূল্য দিতে হয়েছে। অবশেষে বর্তমান প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার আমলে লাদেন-নাটকের যবনিকা ঘটে।
ওসামাকে নিয়ে নির্মিতব্য চলচ্চিত্রে ঘটনার ধারাবাহিকতা থাকবে। লাদেন হত্যা অভিযানের চলচ্চিত্ররূপ যথাসম্ভব বাস্তবানুগ হবে বলে জানিয়েছেন ছবিটির নির্মাতা ক্যাথরিন বিগেলো। এ কারণেই তিনি প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহ করছেন হোয়াইট হাউস, পেন্টাগন ও সিআইএর কাছ থেকে। চলচ্চিত্রটি ২০১২ সালের অক্টোবর মাসে মুক্তি পাওয়ার কথা রয়েছে।
হলিউডের অস্কার বিজয়ী নির্মাতা ক্যাথরিন বিগেলো চলচ্চিত্রটি নির্মাণের উদ্যোগ নিয়েছেন। এতে ওসামাকে হত্যার জন্য পরিচালিত মার্কিন অভিযানের বিষয়টি তুলে ধরা হবে। এ ব্যাপারে খোদ যুক্তরাষ্ট্রেই বিতর্ক শুরু হয়েছে। ইরাক যুদ্ধের ওপর ভিত্তি করে দ্য হার্ট লকার চলচ্চিত্রটি নির্মাণের জন্য অস্কার পুরস্কার পান ক্যাথরিন বিগেলো। তিনি লাদেনকে নিয়ে চলচ্চিত্র নির্মাণ করলে সেটি বিশ্বজুড়ে সাড়া ফেলবে বলেই ধারণা করা হচ্ছে।
ওসামাকে ধরতে এক দশকব্যাপী হন্যে হয়ে তাড়া করেছে বিশ্বের পরাক্রমশালী দেশ যুক্তরাষ্ট্র। সাবেক প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটনের সময় থেকেই আল-কায়েদার সঙ্গে কার্যত যুদ্ধ শুরু হয় যুক্তরাষ্ট্রের। ক্লিনটনের উত্তরসূরি জর্জ বুশের শাসনামলে সর্বগ্রাসী রূপ নেয় সেই যুদ্ধ। সারা বিশ্বের রাজনীতি পাল্টে দেওয়ার অনুঘটক ওসামাকে তাড়া করতে গিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে অনেক মূল্য দিতে হয়েছে। অবশেষে বর্তমান প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার আমলে লাদেন-নাটকের যবনিকা ঘটে।
ওসামাকে নিয়ে নির্মিতব্য চলচ্চিত্রে ঘটনার ধারাবাহিকতা থাকবে। লাদেন হত্যা অভিযানের চলচ্চিত্ররূপ যথাসম্ভব বাস্তবানুগ হবে বলে জানিয়েছেন ছবিটির নির্মাতা ক্যাথরিন বিগেলো। এ কারণেই তিনি প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহ করছেন হোয়াইট হাউস, পেন্টাগন ও সিআইএর কাছ থেকে। চলচ্চিত্রটি ২০১২ সালের অক্টোবর মাসে মুক্তি পাওয়ার কথা রয়েছে।
No comments