কাণ্ডজ্ঞানহীন বাবাকে জরিমানা
মেয়েকে বিষধর সাপের দংশনের মাধ্যমে সাপের খেলা দেখাতে গিয়ে জরিমানা গুনতে হয়েছে অস্ট্রেলীয় এক সাপুড়েকে। সাপগুলো বিষদাঁতমুক্ত করা হয়েছে, তা প্রমাণ করার জন্য তিনি এ কাণ্ড করেছেন।
ঘটনাটি ঘটেছে মেলবোর্নের একটি বিপণিকেন্দ্রে। সাপের খেলা দেখাতে গিয়ে ৪৯ বছরের সাপুড়ে রেমন্ড হোসার তাঁর মেয়েকে সাপ দিয়ে দংশন করান। দুটি সাপের দংশনে তাঁর ১০ বছরের মেয়েটি রক্তাক্ত হলেও বড় ধরনের কোনো দুর্ঘটনা ঘটেনি।
হোসার বলেন, ‘সে (তাঁর মেয়ে) কেবল রক্তাক্ত হয়েছে। সাপগুলো বিষধর হলে সে দুই মিনিটের মধ্যে মারা যেত। আমি নিশ্চিত না হলে এ কাজ কখনোই করতাম না।’
কাণ্ডজ্ঞানহীন এ কাজের জন্য হোসারকে সাত হাজার ৬৫০ পাউন্ড জরিমানা করা হয়েছে।
এ ঘটনার প্রতিক্রিয়ায় অস্ট্রেলিয়ার চাইল্ডহুড ফাউন্ডেশনের প্রধান জো টুসি বলেছেন, ‘একটি বিষয় প্রমাণ করার জন্য কোনো শিশুকে কঠিন পরীক্ষার মধ্যে ফেলা উচিত নয়। ক্ষতি হতে পারে—এমন কাজে শিশুদের কখনই ব্যবহার করা উচিত নয়।’
ঘটনাটি ঘটেছে মেলবোর্নের একটি বিপণিকেন্দ্রে। সাপের খেলা দেখাতে গিয়ে ৪৯ বছরের সাপুড়ে রেমন্ড হোসার তাঁর মেয়েকে সাপ দিয়ে দংশন করান। দুটি সাপের দংশনে তাঁর ১০ বছরের মেয়েটি রক্তাক্ত হলেও বড় ধরনের কোনো দুর্ঘটনা ঘটেনি।
হোসার বলেন, ‘সে (তাঁর মেয়ে) কেবল রক্তাক্ত হয়েছে। সাপগুলো বিষধর হলে সে দুই মিনিটের মধ্যে মারা যেত। আমি নিশ্চিত না হলে এ কাজ কখনোই করতাম না।’
কাণ্ডজ্ঞানহীন এ কাজের জন্য হোসারকে সাত হাজার ৬৫০ পাউন্ড জরিমানা করা হয়েছে।
এ ঘটনার প্রতিক্রিয়ায় অস্ট্রেলিয়ার চাইল্ডহুড ফাউন্ডেশনের প্রধান জো টুসি বলেছেন, ‘একটি বিষয় প্রমাণ করার জন্য কোনো শিশুকে কঠিন পরীক্ষার মধ্যে ফেলা উচিত নয়। ক্ষতি হতে পারে—এমন কাজে শিশুদের কখনই ব্যবহার করা উচিত নয়।’
No comments