সন্দেহভাজন জঙ্গিকে ইন্দোনেশিয়ায় ফেরত দিল পাকিস্তান
২০০২ সালে বালি দ্বীপে বোমা হামলার অন্যতম সন্দেহভাজন জঙ্গি উমর পাতেককে ইন্দোনেশিয়ার হাতে তুলে দিয়েছে পাকিস্তান। গতকাল বৃহস্পতিবার ইসলামাবাদের কাছে বিমানবাহিনীর একটি ঘাঁটি থেকে ইন্দোনেশীয় বিশেষ বিমানে কড়া নিরাপত্তায় তাঁকে দেশে ফেরত নেওয়া হয়।
৪১ বছর বয়সী পাতেক গত ২৫ জানুয়ারি পাকিস্তানের অ্যাবোটাবাদে গ্রেপ্তার হন।
ইন্দোনেশিয়ার সন্ত্রাস দমন বিভাগের প্রধান আনসাইয়াদ এমবাই গত বুধবার বলেন, পাতেক যুক্তরাষ্ট্রের কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি। তিনি বিশদ ব্যাখ্যা না দিয়ে বলেন, পাতেক ওসামা বিন লাদেনের কর্মকাণ্ড পরিচালনায় সহায়তা করেছিলেন।
সন্ত্রাস দমন বিভাগের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, পাতেককে বহনকারী বিমানটি গতকাল সকালে জাকার্তায় পৌঁছায়। এরপর তাঁকে সোজা পশ্চিম জাভার কেলাপা দুয়া শহরে পুলিশের একটি আটক কেন্দ্রে নেওয়া হয়। তবে তাঁর বিচারের দিনক্ষণ এখনো চূড়ান্ত হয়নি।
কর্মকর্তারা বলেছেন, পাতেক বালি দ্বীপে হামলায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন বলে স্বীকার করেছেন। ওই হামলায় অস্ট্রেলিয়ার ৮৮ জনসহ মোট ২০২ পর্যটক নিহত হন। তবে তাঁর বিরুদ্ধে শুধু অবৈধভাবে বোমা রাখার অভিযোগ আনা হতে পারে। এই অপরাধের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড।
৪১ বছর বয়সী পাতেক গত ২৫ জানুয়ারি পাকিস্তানের অ্যাবোটাবাদে গ্রেপ্তার হন।
ইন্দোনেশিয়ার সন্ত্রাস দমন বিভাগের প্রধান আনসাইয়াদ এমবাই গত বুধবার বলেন, পাতেক যুক্তরাষ্ট্রের কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি। তিনি বিশদ ব্যাখ্যা না দিয়ে বলেন, পাতেক ওসামা বিন লাদেনের কর্মকাণ্ড পরিচালনায় সহায়তা করেছিলেন।
সন্ত্রাস দমন বিভাগের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, পাতেককে বহনকারী বিমানটি গতকাল সকালে জাকার্তায় পৌঁছায়। এরপর তাঁকে সোজা পশ্চিম জাভার কেলাপা দুয়া শহরে পুলিশের একটি আটক কেন্দ্রে নেওয়া হয়। তবে তাঁর বিচারের দিনক্ষণ এখনো চূড়ান্ত হয়নি।
কর্মকর্তারা বলেছেন, পাতেক বালি দ্বীপে হামলায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন বলে স্বীকার করেছেন। ওই হামলায় অস্ট্রেলিয়ার ৮৮ জনসহ মোট ২০২ পর্যটক নিহত হন। তবে তাঁর বিরুদ্ধে শুধু অবৈধভাবে বোমা রাখার অভিযোগ আনা হতে পারে। এই অপরাধের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড।
No comments