১৭ বছর পর ইতালি, ১৮ বছর পর জার্মানি
আঠারো বছর! ঠিক দেড় যুগ পর ব্রাজিলের বিপক্ষে জয়ের দেখা পেল জার্মানি। গোলশূন্য প্রথমার্ধের পর পরশু স্টুটগার্টে ব্রাজিলকে ৩-২ গোলে হারিয়েছে স্বাগতিকেরা। সর্বশেষ ১৯৯৩ সালে কোলোনে ব্রাজিলকে ২-১ গোলে হারিয়েছিল জার্মানি; পরের পাঁচটি ম্যাচের চারটিই জিতেছিল ব্রাজিল, অন্যটি হয়েছিল ড্র।
৬১ মিনিটে পেনাল্টি থেকে প্রথম গোল করেন বাস্তিয়ান শোয়েনস্টেইগার, ৫ মিনিট পর দারুণ এক গোল করে ব্যবধান দ্বিগুণ করে ‘জার্মান মেসি’ মারিও গোয়েটশে। ৭২ মিনিটে পেনাল্টি থেকে একটা গোল শোধ করেন রবিনহো। ৮০ মিনিটে ব্যবধান ৩-১ করে দেন আন্দ্রে শুয়ারেল। শেষ বাঁশির আগমুহূর্তে আরেকটা গোল শোধ করেন নেইমার।
এই জয় ২০১২ ইউরো চ্যাম্পিয়নশিপের বাছাইপর্বের আগে দারুণ আত্মবিশ্বাস জোগাল জার্মানদের। তবে সবচেয়ে বেশি আত্মবিশ্বাস পেয়েছে মনে হয় ইতালি বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন স্পেনকে ২-১ গোল হারিয়ে। স্পেনের বিপক্ষে ইতালির এই জয়টাও ১৭ বছর পর। স্পেনের বিপক্ষে ইতালি সর্বশেষ জিতেছিল ১৯৯৪ বিশ্বকাপে।
বারিতে ১১ মিনিটেই রিকার্ডো মন্তোলিভোর গোলে এগিয়ে গিয়েছিল স্বাগতিক ইতালি। কিন্তু পেনাল্টি থেকে প্রথমার্ধেই গোলটা শোধ করে দেন জাবি আলোনসো। খেলা শেষ হওয়ার ছয় মিনিট আগে আলবার্তো অ্যাকুইলানির শট রাউল আলবিওলের পায়ে লেগে দিক পাল্টে ঢুকে যায় জালে। ভাগ্যগুণে পেয়ে যাওয়া এই গোলটাই জিতিয়েছে ইতালিকে।
সে যাই হোক, এই জয় সিজারে প্রানদেল্লির তরুণ ইতালিকে উজ্জীবিত করবে নিশ্চিত। তবে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন স্পেনের বেশ কিছু আক্রমণে বারবার কোণঠাসা হয়ে পড়া ইতালি এই ম্যাচেও কিছু দুশ্চিন্তা দিয়ে রাখল কোচকে। প্রানদেল্লি সেটাই বলেছেন ম্যাচ শেষে, ‘আমরা ভালো খেলতে খেলতে হুট করে ছন্দ হারিয়ে ফেলছি। আমাদের আরও পরিশ্রম করতে হবে।’
স্পেন কোচ ভিসেন্তে দেল বস্কও তাই এই পরাজয় নিয়ে খুব একটা চিন্তিত নন। বিশেষ করে দলের অনেক তারকাকে এই ম্যাচে যখন পাননি। দেল বস্ক বলছেন, ‘শুরুতে আমাদের খেলায় একটু জড়তা ছিল। কিন্তু দ্বিতীয়ার্ধে আমরা দুর্দান্ত খেলেছি। বেশ কিছু খেলোয়াড়কে এই ম্যাচে না পাওয়ার পরও যেভাবে খেললাম তাতে আমি সন্তুষ্ট।’
মানো মেনেজেসের প্রতিক্রিয়ায় মিশে আশে সন্তুষ্টি আর দুশ্চিন্তা। জার্মানির কাছে ১৮ বছর পর হেরে যাওয়াতেও বড় কোনো বিপদবার্তা দেখছেন না ব্রাজিল কোচ। দলটা যে একটা পুনর্গঠন-প্রক্রিয়ার মধ্যে আছে, সেটাই মনে করিয়ে দিলেন মেনেজেস। তবে এটাও বলেছেন, ‘আমাদের লম্বা একটা পথ পাড়ি দিতে হবে। শুধু ভালো খেলতে চাওয়াই যথেষ্ট নয়। আমরা আরও ভালো করতেই চাইব। ফুটবলে অলৌকিক কিছু ঘটে না। পরিশ্রম করেই আমাদের এই ধাপগুলো পেরোতে হবে। তিনজন ফরোয়ার্ড আর একটা অ্যাটাকিং মিডফিল্ডার খেলিয়েও আমরা প্রত্যাশিত আক্রমণাত্মক মেজাজটা পাচ্ছি না।’
জার্মান কোচ জোয়াকিম লো দলের খেলায় তৃপ্ত। বিশেষ করে তরুণদের খেলায়। গোয়েটশের গোলটার কথাই আলাদা করে বললেন, ‘এত বেশি খেলোয়াড় আমার হাতে আছে আমি আনন্দিত। মাঠের জায়গা বদলানোর ব্যাপারে গোয়েটশের বিচার-বুদ্ধি আমাকে মুগ্ধ করেছে।’
৬১ মিনিটে পেনাল্টি থেকে প্রথম গোল করেন বাস্তিয়ান শোয়েনস্টেইগার, ৫ মিনিট পর দারুণ এক গোল করে ব্যবধান দ্বিগুণ করে ‘জার্মান মেসি’ মারিও গোয়েটশে। ৭২ মিনিটে পেনাল্টি থেকে একটা গোল শোধ করেন রবিনহো। ৮০ মিনিটে ব্যবধান ৩-১ করে দেন আন্দ্রে শুয়ারেল। শেষ বাঁশির আগমুহূর্তে আরেকটা গোল শোধ করেন নেইমার।
এই জয় ২০১২ ইউরো চ্যাম্পিয়নশিপের বাছাইপর্বের আগে দারুণ আত্মবিশ্বাস জোগাল জার্মানদের। তবে সবচেয়ে বেশি আত্মবিশ্বাস পেয়েছে মনে হয় ইতালি বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন স্পেনকে ২-১ গোল হারিয়ে। স্পেনের বিপক্ষে ইতালির এই জয়টাও ১৭ বছর পর। স্পেনের বিপক্ষে ইতালি সর্বশেষ জিতেছিল ১৯৯৪ বিশ্বকাপে।
বারিতে ১১ মিনিটেই রিকার্ডো মন্তোলিভোর গোলে এগিয়ে গিয়েছিল স্বাগতিক ইতালি। কিন্তু পেনাল্টি থেকে প্রথমার্ধেই গোলটা শোধ করে দেন জাবি আলোনসো। খেলা শেষ হওয়ার ছয় মিনিট আগে আলবার্তো অ্যাকুইলানির শট রাউল আলবিওলের পায়ে লেগে দিক পাল্টে ঢুকে যায় জালে। ভাগ্যগুণে পেয়ে যাওয়া এই গোলটাই জিতিয়েছে ইতালিকে।
সে যাই হোক, এই জয় সিজারে প্রানদেল্লির তরুণ ইতালিকে উজ্জীবিত করবে নিশ্চিত। তবে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন স্পেনের বেশ কিছু আক্রমণে বারবার কোণঠাসা হয়ে পড়া ইতালি এই ম্যাচেও কিছু দুশ্চিন্তা দিয়ে রাখল কোচকে। প্রানদেল্লি সেটাই বলেছেন ম্যাচ শেষে, ‘আমরা ভালো খেলতে খেলতে হুট করে ছন্দ হারিয়ে ফেলছি। আমাদের আরও পরিশ্রম করতে হবে।’
স্পেন কোচ ভিসেন্তে দেল বস্কও তাই এই পরাজয় নিয়ে খুব একটা চিন্তিত নন। বিশেষ করে দলের অনেক তারকাকে এই ম্যাচে যখন পাননি। দেল বস্ক বলছেন, ‘শুরুতে আমাদের খেলায় একটু জড়তা ছিল। কিন্তু দ্বিতীয়ার্ধে আমরা দুর্দান্ত খেলেছি। বেশ কিছু খেলোয়াড়কে এই ম্যাচে না পাওয়ার পরও যেভাবে খেললাম তাতে আমি সন্তুষ্ট।’
মানো মেনেজেসের প্রতিক্রিয়ায় মিশে আশে সন্তুষ্টি আর দুশ্চিন্তা। জার্মানির কাছে ১৮ বছর পর হেরে যাওয়াতেও বড় কোনো বিপদবার্তা দেখছেন না ব্রাজিল কোচ। দলটা যে একটা পুনর্গঠন-প্রক্রিয়ার মধ্যে আছে, সেটাই মনে করিয়ে দিলেন মেনেজেস। তবে এটাও বলেছেন, ‘আমাদের লম্বা একটা পথ পাড়ি দিতে হবে। শুধু ভালো খেলতে চাওয়াই যথেষ্ট নয়। আমরা আরও ভালো করতেই চাইব। ফুটবলে অলৌকিক কিছু ঘটে না। পরিশ্রম করেই আমাদের এই ধাপগুলো পেরোতে হবে। তিনজন ফরোয়ার্ড আর একটা অ্যাটাকিং মিডফিল্ডার খেলিয়েও আমরা প্রত্যাশিত আক্রমণাত্মক মেজাজটা পাচ্ছি না।’
জার্মান কোচ জোয়াকিম লো দলের খেলায় তৃপ্ত। বিশেষ করে তরুণদের খেলায়। গোয়েটশের গোলটার কথাই আলাদা করে বললেন, ‘এত বেশি খেলোয়াড় আমার হাতে আছে আমি আনন্দিত। মাঠের জায়গা বদলানোর ব্যাপারে গোয়েটশের বিচার-বুদ্ধি আমাকে মুগ্ধ করেছে।’
No comments