রাজীব গান্ধীর তিন হত্যাকারীর ক্ষমার আবেদন নাকচ
ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী রাজীব গান্ধীর তিন হত্যাকারীর ক্ষমার আবেদন নাকচ করে দিয়েছেন দেশটির রাষ্ট্রপতি প্রতিভা পাতিল। এর মধ্য দিয়ে তাঁদের মৃত্যুদণ্ড এড়ানোর সব পথ বন্ধ হয়ে গেল। রাষ্ট্রপতির মুখপাত্র অর্চনা দত্ত গতকাল বৃহস্পতিবার এ কথা জানান।
অর্চনা দত্ত বার্তা সংস্থা এএফপিকে জানান, গত সপ্তাহে বিদেশ সফর শেষ করে দেশে ফিরে ওই তিন ব্যক্তির প্রাণভিক্ষার আবেদন নাকচ করে দেন রাষ্ট্রপতি।
ক্ষমার আবেদন করা হত্যাকারী তিনজন হলেন: মুরুগান, সানথান ও পেরারিভালান। তিনজনই শ্রীলঙ্কার বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন লিবারেশন টাইগারস অব তামিল ইলমের (এলটিটিই) সদস্য। রাজীব গান্ধী হত্যাকাণ্ডের পরিকল্পনায় জড়িত থাকার দায়ে তাঁদের মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়। একই কারণে এলটিটিইর সদস্য ভারতীয় নারী নলিনী শ্রীহরণেরও মৃত্যুদণ্ডাদেশ দেওয়া হয়, তবে পরে তাঁর শাস্তি কমিয়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
১৯৯১ সালের ২১ মে রাজীব গান্ধী নির্বাচনী প্রচারণা চালাতে ভারতের দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর শ্রীপেরুমবুদুরে যান। সেখানেই তিনি আত্মঘাতী হামলায় নিহত হন।
ভারতের সুপ্রিম কোর্ট ১৯৯৯ সালে মুরুগান, সানথান ও পেরারিভালানের মৃত্যুদণ্ড দেন। সর্বোচ্চ আদালতের এ রায়ের পর মৃত্যুদণ্ডাদেশ পাওয়া তিন ব্যক্তি রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণভিক্ষার আবেদন করেন।
রাজীব গান্ধী ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর ছেলে। ইন্দিরা গান্ধীও ক্ষমতাসীন থাকার সময় ১৯৮৪ সালে নিজ দেহরক্ষীর গুলিতে নিহত হন।
অর্চনা দত্ত বার্তা সংস্থা এএফপিকে জানান, গত সপ্তাহে বিদেশ সফর শেষ করে দেশে ফিরে ওই তিন ব্যক্তির প্রাণভিক্ষার আবেদন নাকচ করে দেন রাষ্ট্রপতি।
ক্ষমার আবেদন করা হত্যাকারী তিনজন হলেন: মুরুগান, সানথান ও পেরারিভালান। তিনজনই শ্রীলঙ্কার বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন লিবারেশন টাইগারস অব তামিল ইলমের (এলটিটিই) সদস্য। রাজীব গান্ধী হত্যাকাণ্ডের পরিকল্পনায় জড়িত থাকার দায়ে তাঁদের মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়। একই কারণে এলটিটিইর সদস্য ভারতীয় নারী নলিনী শ্রীহরণেরও মৃত্যুদণ্ডাদেশ দেওয়া হয়, তবে পরে তাঁর শাস্তি কমিয়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
১৯৯১ সালের ২১ মে রাজীব গান্ধী নির্বাচনী প্রচারণা চালাতে ভারতের দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর শ্রীপেরুমবুদুরে যান। সেখানেই তিনি আত্মঘাতী হামলায় নিহত হন।
ভারতের সুপ্রিম কোর্ট ১৯৯৯ সালে মুরুগান, সানথান ও পেরারিভালানের মৃত্যুদণ্ড দেন। সর্বোচ্চ আদালতের এ রায়ের পর মৃত্যুদণ্ডাদেশ পাওয়া তিন ব্যক্তি রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণভিক্ষার আবেদন করেন।
রাজীব গান্ধী ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর ছেলে। ইন্দিরা গান্ধীও ক্ষমতাসীন থাকার সময় ১৯৮৪ সালে নিজ দেহরক্ষীর গুলিতে নিহত হন।
No comments