জেরুজালেমে ১৬০০ বসতি স্থাপনের অনুমতি দিয়েছে ইসরায়েল
পূর্ব জেরুজালেমে এক হাজার ৬০০ ইহুদি বসতি স্থাপনের চূড়ান্ত অনুমতি দিয়েছে ইসরায়েল। দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এলি ইশাঈ ওই বসতি স্থাপন অনুমোদন করেছেন বলে তাঁর এক মুখপাত্র গতকাল বৃহস্পতিবার জানিয়েছেন।
সর্বশেষ এ পদক্ষেপ ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সম্পর্কে নতুন করে উত্তেজনা উসকে দিতে পারে বলে বিশ্লেষকেরা আশঙ্কা করছেন। ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ তাৎক্ষণিকভাবে এ ঘটনার নিন্দা ও কড়া প্রতিবাদ জানিয়েছে।
ইসরায়েলি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর মুখপাত্র রোইয়ে লাচমানোভিচ বলেন, পূর্ব জেরুজালেমের রামাত সলোমোতে ওই এক হাজার ৬০০ বসতি গড়ার চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া খুব শিগগির গিভাট হামাটোস এলাকায় দুই হাজার এবং পিসগাট জিভ এলাকায় আরও ৭০০ বসতি স্থাপনের অনুমতি দেওয়া হবে।
গত মার্চ মাসে সর্বপ্রথম রামাত সলোমোতে বসতি নির্মাণের ঘোষণা দেওয়া হয়। সে সময় ওই পদক্ষেপের সমালোচনা করে যুক্তরাষ্ট্র।
বিশ্লেষকদের আশঙ্কা, ইসরায়েলের এ পদক্ষেপে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় ক্ষুব্ধ হতে পারে। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে দুই দেশের শান্তি আলোচনা আবার শুরুর উদ্যোগ ব্যাহত হতে পারে।
তবে ইসরায়েলে সাম্প্রতিক সময়ে বসবাস ও জীবনযাত্রার ব্যয় বেড়ে যাওয়াসহ দেশটির অর্থনৈতিক-সংকটের প্রতি ইঙ্গিত করে মুখপাত্র লাচমানোভিচ বলেছেন, এই অনুমোদন রাজনৈতিক উদ্দেশ্য নয়, বরং অর্থনৈতিক কারণে।
ফিলিস্তিনি নেতারা ইসরায়েলের ওই সিদ্ধান্তের তাৎক্ষণিক কড়া প্রতিবাদ জানিয়েছেন।
সর্বশেষ এ পদক্ষেপ ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সম্পর্কে নতুন করে উত্তেজনা উসকে দিতে পারে বলে বিশ্লেষকেরা আশঙ্কা করছেন। ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ তাৎক্ষণিকভাবে এ ঘটনার নিন্দা ও কড়া প্রতিবাদ জানিয়েছে।
ইসরায়েলি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর মুখপাত্র রোইয়ে লাচমানোভিচ বলেন, পূর্ব জেরুজালেমের রামাত সলোমোতে ওই এক হাজার ৬০০ বসতি গড়ার চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া খুব শিগগির গিভাট হামাটোস এলাকায় দুই হাজার এবং পিসগাট জিভ এলাকায় আরও ৭০০ বসতি স্থাপনের অনুমতি দেওয়া হবে।
গত মার্চ মাসে সর্বপ্রথম রামাত সলোমোতে বসতি নির্মাণের ঘোষণা দেওয়া হয়। সে সময় ওই পদক্ষেপের সমালোচনা করে যুক্তরাষ্ট্র।
বিশ্লেষকদের আশঙ্কা, ইসরায়েলের এ পদক্ষেপে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় ক্ষুব্ধ হতে পারে। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে দুই দেশের শান্তি আলোচনা আবার শুরুর উদ্যোগ ব্যাহত হতে পারে।
তবে ইসরায়েলে সাম্প্রতিক সময়ে বসবাস ও জীবনযাত্রার ব্যয় বেড়ে যাওয়াসহ দেশটির অর্থনৈতিক-সংকটের প্রতি ইঙ্গিত করে মুখপাত্র লাচমানোভিচ বলেছেন, এই অনুমোদন রাজনৈতিক উদ্দেশ্য নয়, বরং অর্থনৈতিক কারণে।
ফিলিস্তিনি নেতারা ইসরায়েলের ওই সিদ্ধান্তের তাৎক্ষণিক কড়া প্রতিবাদ জানিয়েছেন।
No comments