ভারতীয় বোলিং নিয়ে খেলছে ইংল্যান্ড
ফর্ম ছিল না বললে অন্যায় হবে। তবে এই সিরিজের আগে ১০ টেস্টে যাঁর ৬ সেঞ্চুরি ও ৪ ফিফটি, তিনি কিনা আগের দুই টেস্টে করলেন মোট ২০ রান! তাঁর গোমর ফাঁস হয়ে যাওয়ার গুঞ্জনও খানিকটা উঠেছিল। অ্যালিস্টার কুক বুঝিয়ে দিলেন, ওটা ছিল স্রেফ ভালো সময়ের পর খারাপ সময় আসার প্রাকৃতিক নিয়ম! ঠিক নিজের মতো খেলেই ৭১তম টেস্টে তুলে নিলেন ১৯তম সেঞ্চুরি। ডাবল সেঞ্চুরির দিকে এখন চোখ রাখতেই পারেন। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত দিনশেষে অপরাজিত ছিলেন ১৮২ রানে।
২০০৬ সালে নাগপুরে অভিষেক টেস্টের সেই সেঞ্চুরির পর এই প্রথম ভারতের বিপক্ষে সেঞ্চুরি পেলেন কুক। যেভাবে খেলছেন, মনে হচ্ছে ব্যাটিং করে যাবেন অনন্তকাল ধরে! দ্বিতীয় দিনশেষে এখন নিরঙ্কুশ আধিপত্য ইংল্যান্ডের। ৩ উইকেটে তুলেছে ৪৫৬ রান। ৭ উইকেট হাতে নিয়ে লিড ২৩২ রানের।
কুকের আগেই সেঞ্চুরি পেতে পারতেন তাঁর উদ্বোধনী জুটির সঙ্গী। সেঞ্চুরিটা হয়তো বেশি জরুরি ছিল তাঁর জন্যই। বছরের শুরুতে অ্যাশেজের সিডনি টেস্টে ৬০ করার পর ৮ ইনিংস ফিফটিবিহীন ছিলেন অ্যান্ড্রু স্ট্রাউস। কাল যেভাবে খেলছিলেন, সেঞ্চুরিটা প্রাপ্যই ছিল। ইংল্যান্ড অধিনায়ককে বঞ্চিত করেছে ভাগ্য। অমিত মিশ্রকে সুইপ করছিলেন বারবার। সুইপ করতে গিয়েই বল স্ট্রাউসের গ্লাভসে লেগে, প্যাডে লেগে লেগ স্টাম্পের বাইরের অংশে আলতো ছোঁয়ায় ফেলে দেয় বেল। হতাশ স্ট্রাউস যখন ফিরছেন, টিভি রিপ্লে দেখাল মিশ্রর বলটি ছিল ‘নো’! এড়িয়ে যায় আম্পায়ার সাইমন টফেলের দৃষ্টি।
ভারতের বোলিং নিয়ে যত কম কথা বলা যায়, ততই ভালো। না ছিল পরিকল্পনা, না ছিল বাড়তি কিছু করার স্পৃহা। বরাতজোরে পাওয়া স্ট্রাউসের উইকেটে বোলাররা জেগে উঠবেন কী, নতুন ব্যাটসম্যান ইয়ান বেলকে উপহার দেওয়া হলো একের পর এক অফ স্টাম্পের বাইরে শর্ট বল। বেল তাই প্রথম ৩০ রান তুলে ফেললেন টি-টোয়েন্টির গতিতে। এর মাঝে স্লিপে বেলের ক্যাচও ছাড়লেন দ্রাবিড়। প্রাভিন কুমারের দুরন্ত এক বল বেলকে ফেরত পাঠিয়েছে, কিন্তু ভারতীয় বোলারদের কচুকাটা করার প্রতিজ্ঞা নিয়েই যেন নেমেছে ইংলিশরা।
২০০৬ সালে নাগপুরে অভিষেক টেস্টের সেই সেঞ্চুরির পর এই প্রথম ভারতের বিপক্ষে সেঞ্চুরি পেলেন কুক। যেভাবে খেলছেন, মনে হচ্ছে ব্যাটিং করে যাবেন অনন্তকাল ধরে! দ্বিতীয় দিনশেষে এখন নিরঙ্কুশ আধিপত্য ইংল্যান্ডের। ৩ উইকেটে তুলেছে ৪৫৬ রান। ৭ উইকেট হাতে নিয়ে লিড ২৩২ রানের।
কুকের আগেই সেঞ্চুরি পেতে পারতেন তাঁর উদ্বোধনী জুটির সঙ্গী। সেঞ্চুরিটা হয়তো বেশি জরুরি ছিল তাঁর জন্যই। বছরের শুরুতে অ্যাশেজের সিডনি টেস্টে ৬০ করার পর ৮ ইনিংস ফিফটিবিহীন ছিলেন অ্যান্ড্রু স্ট্রাউস। কাল যেভাবে খেলছিলেন, সেঞ্চুরিটা প্রাপ্যই ছিল। ইংল্যান্ড অধিনায়ককে বঞ্চিত করেছে ভাগ্য। অমিত মিশ্রকে সুইপ করছিলেন বারবার। সুইপ করতে গিয়েই বল স্ট্রাউসের গ্লাভসে লেগে, প্যাডে লেগে লেগ স্টাম্পের বাইরের অংশে আলতো ছোঁয়ায় ফেলে দেয় বেল। হতাশ স্ট্রাউস যখন ফিরছেন, টিভি রিপ্লে দেখাল মিশ্রর বলটি ছিল ‘নো’! এড়িয়ে যায় আম্পায়ার সাইমন টফেলের দৃষ্টি।
ভারতের বোলিং নিয়ে যত কম কথা বলা যায়, ততই ভালো। না ছিল পরিকল্পনা, না ছিল বাড়তি কিছু করার স্পৃহা। বরাতজোরে পাওয়া স্ট্রাউসের উইকেটে বোলাররা জেগে উঠবেন কী, নতুন ব্যাটসম্যান ইয়ান বেলকে উপহার দেওয়া হলো একের পর এক অফ স্টাম্পের বাইরে শর্ট বল। বেল তাই প্রথম ৩০ রান তুলে ফেললেন টি-টোয়েন্টির গতিতে। এর মাঝে স্লিপে বেলের ক্যাচও ছাড়লেন দ্রাবিড়। প্রাভিন কুমারের দুরন্ত এক বল বেলকে ফেরত পাঠিয়েছে, কিন্তু ভারতীয় বোলারদের কচুকাটা করার প্রতিজ্ঞা নিয়েই যেন নেমেছে ইংলিশরা।
জুটি
স্ট্রাউস-কুকের এটি ১১তম সেঞ্চুরি জুটি, ইংলিশ উদ্বোধনী জুটির মধ্যে সামনে কেবল হবস-সাটক্লিফ (১৫)
স্ট্রাউস-কুকের এটি ১১তম সেঞ্চুরি জুটি, ইংলিশ উদ্বোধনী জুটির মধ্যে সামনে কেবল হবস-সাটক্লিফ (১৫)
No comments