মমতার বিরুদ্ধে মাওবাদীদের আন্দোলনের ডাক
পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে আন্দোলনের ডাক দিয়েছে মাওবাদীরা। কলকাতার উপকণ্ঠ বেলঘরিয়া রেলস্টেশনে গত সোমবার মমতার সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনের ডাক দিয়ে ৫০টির বেশি পোস্টার লাগানো হয়েছে। এর আগে মাওবাদীরা এভাবে মমতার বিরুদ্ধাচরণ করে কোনো পোস্টার লাগায়নি এই রাজ্যে।
পোস্টারে লেখা হয়েছে, ‘জনস্বার্থবিরোধী কেন্দ্রীয় সরকারের দোসর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ান। কেন্দ্রীয় সরকারের সব কালাকানুন বাতিল করতে হবে। মাওবাদী সন্দেহে ধৃত সবাইকে মুক্তি দিতে হবে। জঙ্গলমহলে রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস বন্ধ করতে হবে।’ সোমবার রাতে ঘটনাটি পুলিশের নজরে এলে পুলিশ এসে সব পোস্টার ছিঁড়ে ফেলে।
এবারের বিধানসভা নির্বাচনের আগেই মাওবাদীরা পরোক্ষভাবে মমতাকে সমর্থন জানিয়েছিল। মমতাও ঘোষণা দিয়েছিলেন, ক্ষমতায় এলে তারা জঙ্গলমহল থেকে যৌথ বাহিনী প্রত্যাহারের উদ্যোগ নেবে। কিন্তু ক্ষমতা গ্রহণের আড়াই মাস কেটে গেলেও মমতা জঙ্গলমহল থেকে যৌথ বাহিনী প্রত্যাহারের ব্যবস্থা নেননি। এমনকি জেলে বন্দী মাওবাদী নেতা-কর্মীদের মুক্তিরও কোনো উদ্যোগ নেননি। এতে মাওবাদীরা ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েছে মমতার ওপর।
পোস্টারে লেখা হয়েছে, ‘জনস্বার্থবিরোধী কেন্দ্রীয় সরকারের দোসর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ান। কেন্দ্রীয় সরকারের সব কালাকানুন বাতিল করতে হবে। মাওবাদী সন্দেহে ধৃত সবাইকে মুক্তি দিতে হবে। জঙ্গলমহলে রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস বন্ধ করতে হবে।’ সোমবার রাতে ঘটনাটি পুলিশের নজরে এলে পুলিশ এসে সব পোস্টার ছিঁড়ে ফেলে।
এবারের বিধানসভা নির্বাচনের আগেই মাওবাদীরা পরোক্ষভাবে মমতাকে সমর্থন জানিয়েছিল। মমতাও ঘোষণা দিয়েছিলেন, ক্ষমতায় এলে তারা জঙ্গলমহল থেকে যৌথ বাহিনী প্রত্যাহারের উদ্যোগ নেবে। কিন্তু ক্ষমতা গ্রহণের আড়াই মাস কেটে গেলেও মমতা জঙ্গলমহল থেকে যৌথ বাহিনী প্রত্যাহারের ব্যবস্থা নেননি। এমনকি জেলে বন্দী মাওবাদী নেতা-কর্মীদের মুক্তিরও কোনো উদ্যোগ নেননি। এতে মাওবাদীরা ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েছে মমতার ওপর।
No comments