ব্রাজিলের জয় আর্জেন্টিনার ড্র
দুই দিন আগে শুরুর হতাশা মুছে ফেলে ঠিকই জয়ের ধারায় ফিরল ব্রাজিল। গত শুক্রবার অনূর্ধ্ব-২০ বিশ্বকাপে নিজেদের প্রথম ম্যাচে মিসরের সঙ্গে ১-১ গোলে ড্র করা ব্রাজিল পরশু অস্ট্রিয়াকে হারিয়েছে ৩-০ গোলে। ঠিক উল্টো অবস্থা আর্জেন্টিনার। শুক্রবার মেক্সিকোর বিপক্ষে ১-০ গোলের জয় দিয়ে শুরু করা আর্জেন্টিনা গোলশূন্য ড্র করেছে ইংল্যান্ডের সঙ্গে। মিসর পানামাকে ১-০ গোলে এবং মেক্সিকো ৩-০ গোলে হারিয়েছে উত্তর কোরিয়াকে।
ড্রয়ের পরও স্বস্তিতেই আছে আর্জেন্টিনা। দুই ম্যাচে ৪ পয়েন্ট নিয়ে এককভাবেই তারা তালিকার শীর্ষে। নকআউট পর্বে পৌঁছাতে সম্ভবত এই ৪ পয়েন্টই যথেষ্ট। কারণ, ৩ পয়েন্ট নিয়ে মেক্সিকো আছে ২ নম্বরে। তিনে থাকা ইংল্যান্ডের পয়েন্ট ২। এই অবস্থায় আগামী পরশু গ্রুপ পর্বের শেষ ম্যাচে আবার মুখোমুখি হবে মেক্সিকো-ইংল্যান্ড। আর্জেন্টিনার প্রতিপক্ষ দুই ম্যাচে মাত্র এক পয়েন্ট পাওয়া উত্তর কোরিয়া।
আর্জেন্টিনার মতো ব্রাজিলও ৪ পয়েন্ট নিয়ে নিজেদের গ্রুপে শীর্ষে। তবে তাদের সমান ৪ পয়েন্ট মিসরেরও। গোল ব্যবধানে ব্রাজিল এগিয়ে।
পরশু ব্রাজিলের জয়ের নায়ক প্লে-মেকার ফিলিপ কওতিনহো। দলের তিনটি গোলেই অবদান তাঁর। নিজে একটি করেছেন, বাকি দুটি সতীর্থদের বানিয়ে দিয়েছেন। ৩৭ মিনিটে ব্রাজিলকে এগিয়ে দেন হেনরিক। ৫২ মিনিটে পেনাল্টি থেকে গোল করে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন কওতিনহো। ৬৩ মিনিটে তৃতীয় গোলটি উইলিয়ানের।
শুরু থেকেই বলের নিয়ন্ত্রণ ছিল ব্রাজিলের। কিন্তু ১০ মিনিটে প্রথম গোলের সুযোগ পেয়ে যায় অস্ট্রিয়া। তবে ফাঁকায় দাঁড়িয়েও আন্দ্রেস ওয়েমান ব্রাজিলের গোলরক্ষক গ্যাব্রিয়েলকে ফাঁকি দিতে পারেননি। ২০ মিনিটে কওদিনহোর দুরূহ কোণ থেকে নেওয়া দুর্দান্ত শট ঠেকিয়ে দেন অস্ট্রিয়ার গোলরক্ষক স্যামুয়েল র্যাডলিঙ্গার। ২৪ মিনিটে ওয়েমানের হেড যায় ক্রসবারের ওপর দিয়ে।
ড্রয়ের পরও স্বস্তিতেই আছে আর্জেন্টিনা। দুই ম্যাচে ৪ পয়েন্ট নিয়ে এককভাবেই তারা তালিকার শীর্ষে। নকআউট পর্বে পৌঁছাতে সম্ভবত এই ৪ পয়েন্টই যথেষ্ট। কারণ, ৩ পয়েন্ট নিয়ে মেক্সিকো আছে ২ নম্বরে। তিনে থাকা ইংল্যান্ডের পয়েন্ট ২। এই অবস্থায় আগামী পরশু গ্রুপ পর্বের শেষ ম্যাচে আবার মুখোমুখি হবে মেক্সিকো-ইংল্যান্ড। আর্জেন্টিনার প্রতিপক্ষ দুই ম্যাচে মাত্র এক পয়েন্ট পাওয়া উত্তর কোরিয়া।
আর্জেন্টিনার মতো ব্রাজিলও ৪ পয়েন্ট নিয়ে নিজেদের গ্রুপে শীর্ষে। তবে তাদের সমান ৪ পয়েন্ট মিসরেরও। গোল ব্যবধানে ব্রাজিল এগিয়ে।
পরশু ব্রাজিলের জয়ের নায়ক প্লে-মেকার ফিলিপ কওতিনহো। দলের তিনটি গোলেই অবদান তাঁর। নিজে একটি করেছেন, বাকি দুটি সতীর্থদের বানিয়ে দিয়েছেন। ৩৭ মিনিটে ব্রাজিলকে এগিয়ে দেন হেনরিক। ৫২ মিনিটে পেনাল্টি থেকে গোল করে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন কওতিনহো। ৬৩ মিনিটে তৃতীয় গোলটি উইলিয়ানের।
শুরু থেকেই বলের নিয়ন্ত্রণ ছিল ব্রাজিলের। কিন্তু ১০ মিনিটে প্রথম গোলের সুযোগ পেয়ে যায় অস্ট্রিয়া। তবে ফাঁকায় দাঁড়িয়েও আন্দ্রেস ওয়েমান ব্রাজিলের গোলরক্ষক গ্যাব্রিয়েলকে ফাঁকি দিতে পারেননি। ২০ মিনিটে কওদিনহোর দুরূহ কোণ থেকে নেওয়া দুর্দান্ত শট ঠেকিয়ে দেন অস্ট্রিয়ার গোলরক্ষক স্যামুয়েল র্যাডলিঙ্গার। ২৪ মিনিটে ওয়েমানের হেড যায় ক্রসবারের ওপর দিয়ে।
No comments