আইসিসির বৈঠকে রেফারেল পদ্ধতিই মূল এজেন্ডা
ক্রিকেটে রেফারেল পদ্ধতিটা বোধ হয় সব ফরম্যাটের জন্যই বাধ্যতামূলক হয়ে যাচ্ছে। আজ মঙ্গলবার লর্ডসে ক্রিকেটের নিয়ন্ত্রক সংস্থা আইসিসির ক্রিকেট কমিটি এমন একটি এজেন্ডা নিয়েই বৈঠকে বসছে।
গত মাসে সমাপ্ত বিশ্বকাপ ক্রিকেটে রেফারেল পদ্ধতি ভালোভাবেই প্রয়োগ করা হয়েছে। তবে এখনো সব ওয়ানডে, টি-টোয়েন্টি ও টেস্ট ম্যাচে রেফারেল পদ্ধতির বাধ্যতামূলক প্রয়োগ শুরু হয়নি। দ্বিপক্ষীয় সিরিজগুলোর মধ্যে গত নভেম্বর-ডিসেম্বরে অনুষ্ঠিত অ্যাশেজ সিরিজে এ পদ্ধতির প্রয়োগ দেখা গিয়েছিল।
রেফারেল নিয়ে বিশ্বকাপে কিন্তু কম জল ঘোলা হয়নি। সিদ্ধান্তগুলো পক্ষে না গেলেই এটা বিতর্ক স্বাভাবিক ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছিল। সবচেয়ে বড় বিতর্কটি ছিল ইংল্যান্ড ও ভারতের মধ্যকার টাই হওয়া গ্রুপ ম্যাচটিতে যখন ইয়ান বেলের আউটটি তৃতীয় আম্পায়ার রিভিউতে বাতিল করে দেন। আইসিসি এর একটি ব্যাখ্যাও দিয়েছিল সে সময়। তারা বলেছিল ইয়ান বেল বেঁচে গেছেন। কারণ, তিনি স্ট্যাম্পের চেয়ে দুই দশমিক পাঁচ মিটার এগিয়ে ছিলেন। বর্তমান প্রযুক্তি নাকি এ দূরত্বের সিদ্ধান্তগুলো নির্ভুলভাবে দিতে অপারগ।
রেফারেল পদ্ধতি ছাড়াও ওয়ানডে ক্রিকেট নিয়ে নতুনভাবে চিন্তা-ভাবনা শুরু করতে চাচ্ছে আইসিসি। অনেকেই ওয়ানডে ক্রিকেটকে বাড়াবাড়ি রকমের একগুঁয়ে লড়াই হিসেবে অভিহিত করেছে। ক্রিকেটে টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটের ক্রমবর্ধমান আগ্রাসনের মুখে ওয়ানডে ক্রিকেটকে ঢেলে সাজানোর পরামর্শও নাকি দিচ্ছেন অনেক বিশেষজ্ঞরা। অস্ট্রেলীয় ঘরোয়া ক্রিকেটের আদলে ৫০ ওভারের ম্যাচকে দুই ইনিংসে বিভক্ত করার একটি পরামর্শও রয়েছে। এর পাশাপাশি পরামর্শ রয়েছে বোলারদের সর্বোচ্চ ১০ ওভারের বাধ্যবাধকতা উঠিয়ে দেওয়ার।
টেস্ট ম্যাচকে নিয়ে নতুনভাবে ভাবনা-চিন্তার সময় এসেছে বলে মনে করে আইসিসি। অনেক আগে থেকেই দিন-রাতের টেস্ট ম্যাচের কথা বলে আসছে তারা। এ ব্যাপারে একটি সিদ্ধান্তও নাকি আজ শুরু হতে যাওয়া সভায় আসতে পারে।
দিন-রাতের টেস্টের মুখে সবচেয়ে বড় বাধা হয়ে আছে বলের রং। রাতের বেলা লাল বলে খেলা সম্ভব নয়, এটা মেনে নিয়েই বিভিন্ন রঙের বল দিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয়েছে। লাল বল বাদ দিলে সাদা বল নিয়েও নাকি অনেকের আপত্তি রয়েছে। আজকের সভায় এ নিয়েও আলোচনা হবে বলে জানা গেছে।
গত মাসে সমাপ্ত বিশ্বকাপ ক্রিকেটে রেফারেল পদ্ধতি ভালোভাবেই প্রয়োগ করা হয়েছে। তবে এখনো সব ওয়ানডে, টি-টোয়েন্টি ও টেস্ট ম্যাচে রেফারেল পদ্ধতির বাধ্যতামূলক প্রয়োগ শুরু হয়নি। দ্বিপক্ষীয় সিরিজগুলোর মধ্যে গত নভেম্বর-ডিসেম্বরে অনুষ্ঠিত অ্যাশেজ সিরিজে এ পদ্ধতির প্রয়োগ দেখা গিয়েছিল।
রেফারেল নিয়ে বিশ্বকাপে কিন্তু কম জল ঘোলা হয়নি। সিদ্ধান্তগুলো পক্ষে না গেলেই এটা বিতর্ক স্বাভাবিক ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছিল। সবচেয়ে বড় বিতর্কটি ছিল ইংল্যান্ড ও ভারতের মধ্যকার টাই হওয়া গ্রুপ ম্যাচটিতে যখন ইয়ান বেলের আউটটি তৃতীয় আম্পায়ার রিভিউতে বাতিল করে দেন। আইসিসি এর একটি ব্যাখ্যাও দিয়েছিল সে সময়। তারা বলেছিল ইয়ান বেল বেঁচে গেছেন। কারণ, তিনি স্ট্যাম্পের চেয়ে দুই দশমিক পাঁচ মিটার এগিয়ে ছিলেন। বর্তমান প্রযুক্তি নাকি এ দূরত্বের সিদ্ধান্তগুলো নির্ভুলভাবে দিতে অপারগ।
রেফারেল পদ্ধতি ছাড়াও ওয়ানডে ক্রিকেট নিয়ে নতুনভাবে চিন্তা-ভাবনা শুরু করতে চাচ্ছে আইসিসি। অনেকেই ওয়ানডে ক্রিকেটকে বাড়াবাড়ি রকমের একগুঁয়ে লড়াই হিসেবে অভিহিত করেছে। ক্রিকেটে টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটের ক্রমবর্ধমান আগ্রাসনের মুখে ওয়ানডে ক্রিকেটকে ঢেলে সাজানোর পরামর্শও নাকি দিচ্ছেন অনেক বিশেষজ্ঞরা। অস্ট্রেলীয় ঘরোয়া ক্রিকেটের আদলে ৫০ ওভারের ম্যাচকে দুই ইনিংসে বিভক্ত করার একটি পরামর্শও রয়েছে। এর পাশাপাশি পরামর্শ রয়েছে বোলারদের সর্বোচ্চ ১০ ওভারের বাধ্যবাধকতা উঠিয়ে দেওয়ার।
টেস্ট ম্যাচকে নিয়ে নতুনভাবে ভাবনা-চিন্তার সময় এসেছে বলে মনে করে আইসিসি। অনেক আগে থেকেই দিন-রাতের টেস্ট ম্যাচের কথা বলে আসছে তারা। এ ব্যাপারে একটি সিদ্ধান্তও নাকি আজ শুরু হতে যাওয়া সভায় আসতে পারে।
দিন-রাতের টেস্টের মুখে সবচেয়ে বড় বাধা হয়ে আছে বলের রং। রাতের বেলা লাল বলে খেলা সম্ভব নয়, এটা মেনে নিয়েই বিভিন্ন রঙের বল দিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয়েছে। লাল বল বাদ দিলে সাদা বল নিয়েও নাকি অনেকের আপত্তি রয়েছে। আজকের সভায় এ নিয়েও আলোচনা হবে বলে জানা গেছে।
No comments