আবার বিপাকে আফ্রিদি
মাঠের মতো মাঠের বাইরেও ‘অস্থির ব্যাটিং’ আরও একবার বিপাকে ফেলল শহীদ আফ্রিদিকে। কোচের সঙ্গে পাকিস্তানের ওয়ানডে অধিনায়কের দ্বন্দ্ব চলছে—এমন গুঞ্জন শোনা যাচ্ছিল কিছুদিন ধরেই। কিন্তু ঝামেলাটা হয়েছে আফ্রিদি এসব নিয়ে খোলামেলা কথা বলে ফেলায়। স্পর্শকাতর বিষয়ে এমন প্রকাশ্য বক্তব্য আচরণবিধির বরখেলাপ, পিসিবি তাই ব্যাখ্যা চেয়েছে আফ্রিদির কাছে।
দল নির্বাচনে কোচ ওয়াকার ইউনুসের হস্তক্ষেপে এর আগে পদত্যাগের হুমকি দিয়েছিলেন প্রধান নির্বাচক মহসিন খান। পরে জানা যায়, আফ্রিদি ও কয়েকজন সিনিয়র ক্রিকেটারও ওয়াকারের ওপর নাখোশ। এ নিয়ে দেশে ফেরার পর আফ্রিদির সঙ্গে কথা বলবেন বলে আশ্বাসও দিয়েছিলেন পিসিবি প্রধান ইজাজ বাট। কিন্তু ওয়েস্ট ইন্ডিজ থেকে দেশে ফিরে আফ্রিদি সাংবাদিকদের বলেন, ‘সমস্যাটা এমন নয় যে সমাধান করা যাবে না। তবে আমার মনে হয়, অন্যের কাজে হস্তক্ষেপ না করে সবারই নিজের কাজে মন দেওয়া উচিত।’
ঘরের খবর এভাবে সামনে আনাতেই চটেছে পিসিবি। এক বিবৃতিতে বোর্ড বলেছে, ‘টিম ম্যানেজমেন্টের দ্বন্দ্ব নিয়ে শহীদ আফ্রিদি সংবাদমাধ্যমে যা বলেছেন, সেটা পিসিবির দৃষ্টিগোচর হয়েছে। এটা কোড অব কনডাক্টের পরিষ্কার বরখেলাপ এবং আফ্রিদির কাছে প্রকাশ্যে এসব বলার ব্যাখ্যা দাবি করা হয়েছে। সফর শেষে ম্যানেজারের প্রতিবেদন পাওয়ার পর পিসিবি উপযুক্ত ব্যবস্থা নেবে।’ ২০০৯ সালে টি-টোয়েন্টি অধিনায়কত্ব দিয়ে নেতৃত্বে আসা আফ্রিদি খোলামেলা কথা বলার জন্য কয়েকবারই বিপাকে পড়েছেন। গত বছরের শেষ দিকে প্রকাশ্যে বেশ কজন সতীর্থের সমালোচনা করার পর তো অধিনায়কত্ব যেতেই বসেছিল। বিশ্বকাপের মাত্র দুই সপ্তাহ আগে পিসিবি তাঁকেই নেতৃত্বে বহাল রাখে, কিন্তু প্রকাশ্যে বক্তব্য দেওয়ার ব্যাপারে সতর্ক করে দেওয়া হয়। এবার কী হবে?
দল নির্বাচনে কোচ ওয়াকার ইউনুসের হস্তক্ষেপে এর আগে পদত্যাগের হুমকি দিয়েছিলেন প্রধান নির্বাচক মহসিন খান। পরে জানা যায়, আফ্রিদি ও কয়েকজন সিনিয়র ক্রিকেটারও ওয়াকারের ওপর নাখোশ। এ নিয়ে দেশে ফেরার পর আফ্রিদির সঙ্গে কথা বলবেন বলে আশ্বাসও দিয়েছিলেন পিসিবি প্রধান ইজাজ বাট। কিন্তু ওয়েস্ট ইন্ডিজ থেকে দেশে ফিরে আফ্রিদি সাংবাদিকদের বলেন, ‘সমস্যাটা এমন নয় যে সমাধান করা যাবে না। তবে আমার মনে হয়, অন্যের কাজে হস্তক্ষেপ না করে সবারই নিজের কাজে মন দেওয়া উচিত।’
ঘরের খবর এভাবে সামনে আনাতেই চটেছে পিসিবি। এক বিবৃতিতে বোর্ড বলেছে, ‘টিম ম্যানেজমেন্টের দ্বন্দ্ব নিয়ে শহীদ আফ্রিদি সংবাদমাধ্যমে যা বলেছেন, সেটা পিসিবির দৃষ্টিগোচর হয়েছে। এটা কোড অব কনডাক্টের পরিষ্কার বরখেলাপ এবং আফ্রিদির কাছে প্রকাশ্যে এসব বলার ব্যাখ্যা দাবি করা হয়েছে। সফর শেষে ম্যানেজারের প্রতিবেদন পাওয়ার পর পিসিবি উপযুক্ত ব্যবস্থা নেবে।’ ২০০৯ সালে টি-টোয়েন্টি অধিনায়কত্ব দিয়ে নেতৃত্বে আসা আফ্রিদি খোলামেলা কথা বলার জন্য কয়েকবারই বিপাকে পড়েছেন। গত বছরের শেষ দিকে প্রকাশ্যে বেশ কজন সতীর্থের সমালোচনা করার পর তো অধিনায়কত্ব যেতেই বসেছিল। বিশ্বকাপের মাত্র দুই সপ্তাহ আগে পিসিবি তাঁকেই নেতৃত্বে বহাল রাখে, কিন্তু প্রকাশ্যে বক্তব্য দেওয়ার ব্যাপারে সতর্ক করে দেওয়া হয়। এবার কী হবে?
No comments