চলছে জোকোভিচের স্বপ্নযাত্রা
আজন্ম লালিত স্বপ্ন পূরণে আরও এক ধাপ এগোলেন নোভাক জোকোভিচ। এক নম্বর হওয়ার দৌড়ে রাফায়েল নাদালের সঙ্গে দূরত্ব আরেকটু কমালেন টানা ৩৪টি ম্যাচ জেতা সার্বিয়ান। রোববার মাদ্রিদ মাস্টার্সের ফাইনালে বিশ্বের এক নম্বর খেলোয়াড় নাদালকে সরাসরি (৭-৫, ৬-৪ গেমে) হারিয়েছেন জোকোভিচ।
ক্লে কোর্টে প্রায় দুই বছর এবং টানা ৩৭টি জয়ের পর হারের স্বাদ পেলেন নাদাল। তাঁর সর্বশেষ পরাজয়টি ২০০৯ সালের ফ্রেঞ্চ ওপেনের চতুর্থ রাউন্ডে রবিন সোদারলিংয়ের কাছে। গত মার্চ ও এপ্রিলে ইন্ডিয়ান ওয়েলস ও মায়ামিতে নাদালকে হারালেও ক্লে কোর্টে এই প্রথম শিরোপা জিতলেন জোকোভিচ। ক্লে কোর্টে এর আগের ৯টি ম্যাচেই জিতেছিলেন নাদাল।
র্যাঙ্কিংয়ে ১৮০৫ পয়েন্ট পিছিয়ে থাকলেও এ বছর যেভাবে এগোচ্ছেন জোকোভিচ, তা নাদালের জন্য তো হুমকিই। এ বছর টানা ৩টি মাস্টার্স জেতা বিশ্বের দুই নম্বর খেলোয়াড় পয়েন্টের ব্যবধান কমাতে হাতে পাচ্ছেন গতকাল থেকেই শুরু হয়ে যাওয়া রোম মাস্টার্স। এরপর আছে ফ্রেঞ্চ ওপেন ও উইম্বলডন।
তবে জোকোভিচ জানিয়েছেন, তাঁর মাথার মধ্যে শুধু এক নম্বর হওয়ার ব্যাপারটাই ঘুরছে না, ‘আমি যদি জিততে থাকি, আমি এর কাছাকাছি পৌঁছে যাব, কিন্তু যেহেতু আমি মাত্রই ক্লে কোর্ট মৌসুম শুরু করলাম তাই চেষ্টা করছি এটা নিয়ে চিন্তা না করতে।’
এক নম্বর হতে হলে কী করতে হবে সেটা ভালোই জানা এ বছর ছয়টি শিরোপা জেতা জোকোভিচের, ‘দুটি ক্লে টুর্নামেন্ট (বেলগ্রেড ও মাদ্রিদ) জিতে শুরু করাটা অবশ্যই নিখুঁত সূচনা। সামনের টুর্নামেন্টগুলোতেই আমি মনোযোগ দিচ্ছি। আমি জানি, এক নম্বর হতে চাইলে আমাকে সপ্তাহের পর সপ্তাহ ধরে ধারাবাহিকভাবে ভালো খেলতে হবে। রাফা এবং অন্য খেলোয়াড়েরাও ঠিক ওটাই করবে।’
নিজের শহরে ১৫ হাজার সমর্থকের সামনে পরাজিত নাদাল জোকোভিচের শ্রেষ্ঠত্ব মেনে নিয়ে বলেছেন, ‘অবশ্যই আমি আমার সেরা খেলাটা খেলিনি। আমি খারাপ খেলিনি, স্বাভাবিকই খেলেছি। কিন্তু এটা জোকোভিচের বিপক্ষে যথেষ্ট ছিল না।’
এর আগে মহিলা এককের ফাইনালে চেক প্রজাতন্ত্রের পেত্রা ভাইতোভা ৭-৬ (৭/৩), ৬-৪ গেমে বেলারুশের ভিক্টোরিয়া আজারেঙ্কোকে হারিয়ে জিতেছেন ক্যারিয়ারে চতুর্থ শিরোপা। গত উইম্বলডনের সেমিফাইনাল খেলা ভাইতোভা চলে এসেছেন র্যাঙ্কিংয়ের দশে।
ক্লে কোর্টে প্রায় দুই বছর এবং টানা ৩৭টি জয়ের পর হারের স্বাদ পেলেন নাদাল। তাঁর সর্বশেষ পরাজয়টি ২০০৯ সালের ফ্রেঞ্চ ওপেনের চতুর্থ রাউন্ডে রবিন সোদারলিংয়ের কাছে। গত মার্চ ও এপ্রিলে ইন্ডিয়ান ওয়েলস ও মায়ামিতে নাদালকে হারালেও ক্লে কোর্টে এই প্রথম শিরোপা জিতলেন জোকোভিচ। ক্লে কোর্টে এর আগের ৯টি ম্যাচেই জিতেছিলেন নাদাল।
র্যাঙ্কিংয়ে ১৮০৫ পয়েন্ট পিছিয়ে থাকলেও এ বছর যেভাবে এগোচ্ছেন জোকোভিচ, তা নাদালের জন্য তো হুমকিই। এ বছর টানা ৩টি মাস্টার্স জেতা বিশ্বের দুই নম্বর খেলোয়াড় পয়েন্টের ব্যবধান কমাতে হাতে পাচ্ছেন গতকাল থেকেই শুরু হয়ে যাওয়া রোম মাস্টার্স। এরপর আছে ফ্রেঞ্চ ওপেন ও উইম্বলডন।
তবে জোকোভিচ জানিয়েছেন, তাঁর মাথার মধ্যে শুধু এক নম্বর হওয়ার ব্যাপারটাই ঘুরছে না, ‘আমি যদি জিততে থাকি, আমি এর কাছাকাছি পৌঁছে যাব, কিন্তু যেহেতু আমি মাত্রই ক্লে কোর্ট মৌসুম শুরু করলাম তাই চেষ্টা করছি এটা নিয়ে চিন্তা না করতে।’
এক নম্বর হতে হলে কী করতে হবে সেটা ভালোই জানা এ বছর ছয়টি শিরোপা জেতা জোকোভিচের, ‘দুটি ক্লে টুর্নামেন্ট (বেলগ্রেড ও মাদ্রিদ) জিতে শুরু করাটা অবশ্যই নিখুঁত সূচনা। সামনের টুর্নামেন্টগুলোতেই আমি মনোযোগ দিচ্ছি। আমি জানি, এক নম্বর হতে চাইলে আমাকে সপ্তাহের পর সপ্তাহ ধরে ধারাবাহিকভাবে ভালো খেলতে হবে। রাফা এবং অন্য খেলোয়াড়েরাও ঠিক ওটাই করবে।’
নিজের শহরে ১৫ হাজার সমর্থকের সামনে পরাজিত নাদাল জোকোভিচের শ্রেষ্ঠত্ব মেনে নিয়ে বলেছেন, ‘অবশ্যই আমি আমার সেরা খেলাটা খেলিনি। আমি খারাপ খেলিনি, স্বাভাবিকই খেলেছি। কিন্তু এটা জোকোভিচের বিপক্ষে যথেষ্ট ছিল না।’
এর আগে মহিলা এককের ফাইনালে চেক প্রজাতন্ত্রের পেত্রা ভাইতোভা ৭-৬ (৭/৩), ৬-৪ গেমে বেলারুশের ভিক্টোরিয়া আজারেঙ্কোকে হারিয়ে জিতেছেন ক্যারিয়ারে চতুর্থ শিরোপা। গত উইম্বলডনের সেমিফাইনাল খেলা ভাইতোভা চলে এসেছেন র্যাঙ্কিংয়ের দশে।
No comments