এক মাস ধরে বন্ধ রয়েছে পাঁচ কোম্পানির লেনদেন
অস্বাভাবিক দাম বাড়ায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) তালিকাভুক্ত পাঁচটি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন এক মাস ধরে বন্ধ রয়েছে। এত দিন কেটে গেলেও কর্তৃপক্ষ কোম্পানিগুলোর লেনদেন চালু করেনি। ফলে এসব কোম্পানিতে অর্থ লগ্নি করা বিনিয়োগকারীরা এক ধরনের অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়েছেন।
লেনদেন বন্ধ হওয়া কোম্পানিগুলো হলো—অলটেক্স অনলাইন, দুলামিয়া কটন, আনোয়ার গ্যালভানাইজিং, লিগেসি ফুটওয়্যার ও ন্যাশনাল টি কোম্পানি (এনটিসি)।
গত ১৮ এপ্রিল ডিএসইর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক খবরে জানানো হয়, অস্বাভাবিক দাম বাড়ার কারণে তালিকাভুক্ত অলটেক্স অনলাইন, দুলামিয়া কটন, আনোয়ার গ্যালভানাইজিং ও লিগেসি ফুটওয়্যারের শেয়ার লেনদেন সাময়িকভাবে স্থগিত করা হয়েছে।
গত ২৪ এপ্রিল স্থগিত করা হয় এনটিসির লেনদেন। সেখানে আরও বলা হয়, প্রতিষ্ঠানগুলোর শেয়ারের দাম অস্বাভাবিক বাড়ার কারণ উদঘাটনে তদন্ত চলায় তাদের শেয়ার লেনদেন স্থগিত করা হয়।
ডিএসই সূত্রে জানা যায়, গত মার্চের শুরুতে বস্ত্র খাতের ‘জেড’ ক্যাটাগরির কোম্পানি অলটেক্স অনলাইনের শেয়ারের দাম ছিল ১১০ টাকার মতো। সর্বশেষ প্রতিষ্ঠানটির প্রতিটি শেয়ার ৩৬০ টাকা ২৫ পয়সায় লেনদেন হয়। কোম্পানিটির প্রতিটি শেয়ারের অভিহিত মূল্য ১০০ টাকা।
বস্ত্র খাতের ‘জেড’ ক্যাটাগরির আরেক কোম্পানি দুলামিয়া কটনের শেয়ারের দাম গত মার্চের শুরুতে ছিল ১৬০ টাকার মতো, যা সর্বশেষ ৪৮১ টাকায় লেনদেন হয়। কোম্পানিটির প্রতিটি শেয়ারের অভিহিত মূল্য ১০০ টাকা।
প্রকৌশল খাতের একই ক্যাটাগরির কোম্পানি আনোয়ার গ্যালভানাইজিংয়ের শেয়ারের দাম মার্চের শুরুতে ছিল ২৪০-২৫০ টাকা, যা সর্বশেষ ৪৪০ টাকা ২৫ পয়সায় লেনদেন হয়।
অন্যদিকে, চামড়া খাতের ‘জেড’ ক্যাটাগরির কোম্পানি লিগাসি ফুটওয়্যারের শেয়ারের দাম গত মার্চে ছিল ২৫ টাকা। দেড় মাসে প্রতিষ্ঠানটির প্রতিটি শেয়ারের দাম দ্বিগুণ বেড়ে সর্বশেষ ৫০ টাকায় লেনদেন হয়।
এ ছাড়া গত ১৭ মার্চ খাদ্য ও সেবা খাতের ‘এ’ ক্যাটাগরির কোম্পানি এনটিসির প্রতিটি শেয়ারের দাম ছিল পাঁচ হাজার ৪০০ টাকা। এক সপ্তাহের মধ্যে প্রতিষ্ঠানটির শেয়ারের দাম ৯০০ টাকা বেড়ে ২৪ গত এপ্রিল ছয় হাজার ৩০০ টাকায় লেনদেন হয়।
কয়েকজন বিনিয়োগকারী জানান, ডিএসই কর্তৃপক্ষ কোম্পানিগুলোর দাম বাড়ার কারণ তদন্ত করার কথা বলে লেনদেন বন্ধ করেছে। এক মাস অতিবাহিত হলেও এখনো লেনদেন চালু হয়নি। ফলে তাঁরা লেনদেন করতে পারছেন না। তাঁরা দ্রুত তদন্ত শেষ করে কোম্পানিগুলোর লেনদেন আবার চালুর দাবি করেন।
ডিএসইর জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি আহসানুল ইসলাম বলেন, এ ব্যাপারে ডিএসইর ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ সিদ্ধান্ত নেবে। কেননা এটি তাদের আওতাধীন।
তবে ডিএসইর একটি সূত্র জানায়, কোম্পানিগুলোর দাম বাড়ার কারণ নিয়ে তদন্ত চলছে। তদন্ত শেষে শিগগিরই লেনদেন শুরু হবে।
লেনদেন বন্ধ হওয়া কোম্পানিগুলো হলো—অলটেক্স অনলাইন, দুলামিয়া কটন, আনোয়ার গ্যালভানাইজিং, লিগেসি ফুটওয়্যার ও ন্যাশনাল টি কোম্পানি (এনটিসি)।
গত ১৮ এপ্রিল ডিএসইর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক খবরে জানানো হয়, অস্বাভাবিক দাম বাড়ার কারণে তালিকাভুক্ত অলটেক্স অনলাইন, দুলামিয়া কটন, আনোয়ার গ্যালভানাইজিং ও লিগেসি ফুটওয়্যারের শেয়ার লেনদেন সাময়িকভাবে স্থগিত করা হয়েছে।
গত ২৪ এপ্রিল স্থগিত করা হয় এনটিসির লেনদেন। সেখানে আরও বলা হয়, প্রতিষ্ঠানগুলোর শেয়ারের দাম অস্বাভাবিক বাড়ার কারণ উদঘাটনে তদন্ত চলায় তাদের শেয়ার লেনদেন স্থগিত করা হয়।
ডিএসই সূত্রে জানা যায়, গত মার্চের শুরুতে বস্ত্র খাতের ‘জেড’ ক্যাটাগরির কোম্পানি অলটেক্স অনলাইনের শেয়ারের দাম ছিল ১১০ টাকার মতো। সর্বশেষ প্রতিষ্ঠানটির প্রতিটি শেয়ার ৩৬০ টাকা ২৫ পয়সায় লেনদেন হয়। কোম্পানিটির প্রতিটি শেয়ারের অভিহিত মূল্য ১০০ টাকা।
বস্ত্র খাতের ‘জেড’ ক্যাটাগরির আরেক কোম্পানি দুলামিয়া কটনের শেয়ারের দাম গত মার্চের শুরুতে ছিল ১৬০ টাকার মতো, যা সর্বশেষ ৪৮১ টাকায় লেনদেন হয়। কোম্পানিটির প্রতিটি শেয়ারের অভিহিত মূল্য ১০০ টাকা।
প্রকৌশল খাতের একই ক্যাটাগরির কোম্পানি আনোয়ার গ্যালভানাইজিংয়ের শেয়ারের দাম মার্চের শুরুতে ছিল ২৪০-২৫০ টাকা, যা সর্বশেষ ৪৪০ টাকা ২৫ পয়সায় লেনদেন হয়।
অন্যদিকে, চামড়া খাতের ‘জেড’ ক্যাটাগরির কোম্পানি লিগাসি ফুটওয়্যারের শেয়ারের দাম গত মার্চে ছিল ২৫ টাকা। দেড় মাসে প্রতিষ্ঠানটির প্রতিটি শেয়ারের দাম দ্বিগুণ বেড়ে সর্বশেষ ৫০ টাকায় লেনদেন হয়।
এ ছাড়া গত ১৭ মার্চ খাদ্য ও সেবা খাতের ‘এ’ ক্যাটাগরির কোম্পানি এনটিসির প্রতিটি শেয়ারের দাম ছিল পাঁচ হাজার ৪০০ টাকা। এক সপ্তাহের মধ্যে প্রতিষ্ঠানটির শেয়ারের দাম ৯০০ টাকা বেড়ে ২৪ গত এপ্রিল ছয় হাজার ৩০০ টাকায় লেনদেন হয়।
কয়েকজন বিনিয়োগকারী জানান, ডিএসই কর্তৃপক্ষ কোম্পানিগুলোর দাম বাড়ার কারণ তদন্ত করার কথা বলে লেনদেন বন্ধ করেছে। এক মাস অতিবাহিত হলেও এখনো লেনদেন চালু হয়নি। ফলে তাঁরা লেনদেন করতে পারছেন না। তাঁরা দ্রুত তদন্ত শেষ করে কোম্পানিগুলোর লেনদেন আবার চালুর দাবি করেন।
ডিএসইর জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি আহসানুল ইসলাম বলেন, এ ব্যাপারে ডিএসইর ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ সিদ্ধান্ত নেবে। কেননা এটি তাদের আওতাধীন।
তবে ডিএসইর একটি সূত্র জানায়, কোম্পানিগুলোর দাম বাড়ার কারণ নিয়ে তদন্ত চলছে। তদন্ত শেষে শিগগিরই লেনদেন শুরু হবে।
No comments