রেকর্ডের রোনালদো
ফুটবল-দেবতার চিত্রনাট্যে সাম্যবাদ থাকে! লিওনেল মেসিকে আরেকটা স্প্যানিশ লিগ জয়ের আনন্দে ভাসিয়েছেন, জাগ্রত রেখেছেন তাঁর আরেকটা চ্যাম্পিয়নস লিগ জয়ের স্বপ্ন। ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোকেও অপূর্ণ রাখেননি। রিয়াল মাদ্রিদের পর্তুগিজ উইঙ্গারের হাতে তুলে দিয়েছেন ব্যক্তিগত অর্জনের ডালা।
টানা দুই হ্যাটট্রিকের পর রোনালদো পরশু আবারও গোল পেলেন—জোড়া গোল। এই দুই গোলে স্প্যানিশ লিগের ইতিহাসে সোনালি হরফে নাম লিখিয়ে নিলেন বিশ্বের সবচেয়ে দামি খেলোয়াড়। টেলমো জারা ও হুগো সানচেজের সঙ্গে তিনিও এখন এক মৌসুমে লিগের সর্বোচ্চ ৩৮ গোলের মালিক।
স্প্যানিশ ক্রীড়া দৈনিক মার্কার হিসাব অনুযায়ী অবশ্য এরই মধ্যে রেকর্ডটি ছাড়িয়ে গেছেন রোনালদো। গত ১৮ সেপ্টেম্বর রিয়াল সোসিয়েদাদের মাঠ থেকে ২-১ গোলে জিতে এসেছিল রিয়াল। সেই ২ গোলের একটি করেছিলেন অ্যাঙ্গেল ডি মারিয়া। অন্য গোলটি নিয়েই বিতর্ক। মার্কার দাবি, ওটা রোনালদোর গোল। রেফারি গোলটি দেয় পেপের নামে। স্প্যানিশ লিগের সেরা গোলদাতার পুরস্কার পিচিচি ট্রফিটা দেয় মার্কা।
যদি মার্কার হিসাবটা না-ও ধরা হয়, তবু রোনালদোর সামনে টেলমা জারা ও সানচেজকে পেছনে ফেলার সুযোগ আছে। লিগের সর্বশেষ ম্যাচটা রিয়াল খেলবে আলমেরিয়ার বিপক্ষে। সেই ম্যাচে একটি গোল পেলেই হয়!
স্প্যানিশ লিগের ইতিহাসে নিজের নাম লেখাতে পেরে দারুণ খুশি রোনালদো, ‘জারা ও সানচেজের গোলের রেকর্ড ছুঁতে পেরে আমি খুব খুশি।’ তবে এখানেই থামতে চান না পর্তুগিজ উইঙ্গার, ‘আলমেরিয়ার বিপক্ষে আমি আরও গোল চাই।’ তিনি সবচেয়ে খুশি অবশ্য ভিয়ারিয়ালের বিপক্ষে দল ৩-১ গোলে জিতেছে বলে, ‘কোচ, সমর্থক—আমরা সবাই মৌসুমের শেষটা ভালো চাইছি। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে আমরা দারুণ এক জয় পেয়েছি।’
রোনালদো দল নিয়ে ভাবছেন, আর তাঁর সতীর্থরা সবাই খুশি তিনি ইতিহাস হতে পেরেছেন বলে। রিয়াল মাদ্রিদের মহাব্যবস্থাপক হোর্হে ভালদানো বলেছেন, ‘রোনালদোর জন্য আমরা সবাই খুব খুশি।’ পরশু ভিয়ারিয়ালের বিপক্ষে প্রথম গোল করা ব্রাজিলিয়ান ডিফেন্ডার মার্সেলোও কণ্ঠ মিলিয়েছেন ভালদানোর সঙ্গে।
খুশি নিশ্চয়ই রিয়াল মাদ্রিদের সাবেক মেক্সিকান স্ট্রাইকার সানচেজও। তিনি তো চাইছিলেন তাঁর সাবেক দলের কারও হাতেই যেন রেকর্ডটা ওঠে, ‘আমি সব সময়ই এটা বলে এসেছি। আমার রেকর্ডটা কেউ ভাঙলে সে যেন মাদ্রিদেরই কেউ হয়। ক্রিস্টিয়ানো মাদ্রিদের খেলোয়াড়। আমি চাইব না, এটা মেসি ভাঙুক। এমন নয়, আমি ওকে ব্যক্তিগতভাবে অপছন্দ করি। আমি চাই না, কারণ সে বার্সেলোনার। জানি না ও পারবে কি না। তবে যে ফর্মে আছে, তাতে মনে হয়, ও পারবে।’
পরশু নিজেদের মাঠে দেপোর্তিভো লা করুনিয়ার বিপক্ষে জিততে পারেনি বার্সেলোনা। হোক না লিগ জেতা হয়ে গেছে বলে মেসি, জাভি, ইনিয়েস্তা, ভিয়াকে রেখে দ্বিতীয় দলই মাঠে নামিয়েছেন কোচ পেপ গার্দিওলা। তা বলে একটাও গোল করতে না পেরে কাতালানরা ম্যাচ শেষে করবে গোলশূন্য ড্রয়ে! তবে গার্দিওলা এই ড্রতে অখুশি নন, ‘যা হয়েছে তাতে আমি খুশি। শুধু একটু ভারসাম্যের অভাব ছিল আমাদের দলে।
টানা দুই হ্যাটট্রিকের পর রোনালদো পরশু আবারও গোল পেলেন—জোড়া গোল। এই দুই গোলে স্প্যানিশ লিগের ইতিহাসে সোনালি হরফে নাম লিখিয়ে নিলেন বিশ্বের সবচেয়ে দামি খেলোয়াড়। টেলমো জারা ও হুগো সানচেজের সঙ্গে তিনিও এখন এক মৌসুমে লিগের সর্বোচ্চ ৩৮ গোলের মালিক।
স্প্যানিশ ক্রীড়া দৈনিক মার্কার হিসাব অনুযায়ী অবশ্য এরই মধ্যে রেকর্ডটি ছাড়িয়ে গেছেন রোনালদো। গত ১৮ সেপ্টেম্বর রিয়াল সোসিয়েদাদের মাঠ থেকে ২-১ গোলে জিতে এসেছিল রিয়াল। সেই ২ গোলের একটি করেছিলেন অ্যাঙ্গেল ডি মারিয়া। অন্য গোলটি নিয়েই বিতর্ক। মার্কার দাবি, ওটা রোনালদোর গোল। রেফারি গোলটি দেয় পেপের নামে। স্প্যানিশ লিগের সেরা গোলদাতার পুরস্কার পিচিচি ট্রফিটা দেয় মার্কা।
যদি মার্কার হিসাবটা না-ও ধরা হয়, তবু রোনালদোর সামনে টেলমা জারা ও সানচেজকে পেছনে ফেলার সুযোগ আছে। লিগের সর্বশেষ ম্যাচটা রিয়াল খেলবে আলমেরিয়ার বিপক্ষে। সেই ম্যাচে একটি গোল পেলেই হয়!
স্প্যানিশ লিগের ইতিহাসে নিজের নাম লেখাতে পেরে দারুণ খুশি রোনালদো, ‘জারা ও সানচেজের গোলের রেকর্ড ছুঁতে পেরে আমি খুব খুশি।’ তবে এখানেই থামতে চান না পর্তুগিজ উইঙ্গার, ‘আলমেরিয়ার বিপক্ষে আমি আরও গোল চাই।’ তিনি সবচেয়ে খুশি অবশ্য ভিয়ারিয়ালের বিপক্ষে দল ৩-১ গোলে জিতেছে বলে, ‘কোচ, সমর্থক—আমরা সবাই মৌসুমের শেষটা ভালো চাইছি। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে আমরা দারুণ এক জয় পেয়েছি।’
রোনালদো দল নিয়ে ভাবছেন, আর তাঁর সতীর্থরা সবাই খুশি তিনি ইতিহাস হতে পেরেছেন বলে। রিয়াল মাদ্রিদের মহাব্যবস্থাপক হোর্হে ভালদানো বলেছেন, ‘রোনালদোর জন্য আমরা সবাই খুব খুশি।’ পরশু ভিয়ারিয়ালের বিপক্ষে প্রথম গোল করা ব্রাজিলিয়ান ডিফেন্ডার মার্সেলোও কণ্ঠ মিলিয়েছেন ভালদানোর সঙ্গে।
খুশি নিশ্চয়ই রিয়াল মাদ্রিদের সাবেক মেক্সিকান স্ট্রাইকার সানচেজও। তিনি তো চাইছিলেন তাঁর সাবেক দলের কারও হাতেই যেন রেকর্ডটা ওঠে, ‘আমি সব সময়ই এটা বলে এসেছি। আমার রেকর্ডটা কেউ ভাঙলে সে যেন মাদ্রিদেরই কেউ হয়। ক্রিস্টিয়ানো মাদ্রিদের খেলোয়াড়। আমি চাইব না, এটা মেসি ভাঙুক। এমন নয়, আমি ওকে ব্যক্তিগতভাবে অপছন্দ করি। আমি চাই না, কারণ সে বার্সেলোনার। জানি না ও পারবে কি না। তবে যে ফর্মে আছে, তাতে মনে হয়, ও পারবে।’
পরশু নিজেদের মাঠে দেপোর্তিভো লা করুনিয়ার বিপক্ষে জিততে পারেনি বার্সেলোনা। হোক না লিগ জেতা হয়ে গেছে বলে মেসি, জাভি, ইনিয়েস্তা, ভিয়াকে রেখে দ্বিতীয় দলই মাঠে নামিয়েছেন কোচ পেপ গার্দিওলা। তা বলে একটাও গোল করতে না পেরে কাতালানরা ম্যাচ শেষে করবে গোলশূন্য ড্রয়ে! তবে গার্দিওলা এই ড্রতে অখুশি নন, ‘যা হয়েছে তাতে আমি খুশি। শুধু একটু ভারসাম্যের অভাব ছিল আমাদের দলে।
No comments