গাদ্দাফির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হতে পারে
লিবিয়ার নেতা মুয়াম্মার গাদ্দাফির বিরুদ্ধে মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করতে পারেন আন্তর্জাতিক ফৌজদারি আদালত (আইসিসি)। গতকাল সোমবার বিষয়টি বিবেচনা করার কথা জানান ওই আদালতের প্রধান কৌঁসুলি।
এদিকে অবিলম্বে যুদ্ধবিরতি কার্যকর করার লক্ষ্যে নতুন এক প্রস্তাব করেছে লিবিয়া। গত রোববার লিবিয়ার প্রধানমন্ত্রী বাগদাদি মাহমুদি সে দেশে সফররত জাতিসংঘের বিশেষ দূত আবদুল ইলাহ আল খতিবের কাছে এই প্রস্তাব করেন।
আইসিসির প্রধান কৌঁসুলি লই মরেনো ওকাম্পো বলেন, লিবিয়ায় মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয়টি নিয়ে বিচারের ব্যাপারে তিনি প্রায় প্রস্তুত। এ ব্যাপারে যাঁদের নামে অভিযোগ উঠেছে, তাঁদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আবেদন করতে তিনি প্রস্তুত। পরোয়ানা জারির ক্ষেত্রে গাদ্দাফির নাম এক নম্বরে থাকতে পারে।
এক বিবৃতিতে মরেনো ওকাম্পো বলেন, যাঁদের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ রয়েছে, তাঁদের ব্যাপারে যথেষ্ট ও জোরালো তথ্যপ্রমাণ জোগাড় করা হয়েছে।
যুক্তরাজ্যে চিফ অব ডিফেন্স স্টাফ জেনারেল ডেভিড রিচার্ডস সে দেশের সানডে টেলিগ্রাফ পত্রিকায় বলেছেন, লিবিয়ার নেতা গাদ্দাফির বিরুদ্ধে আরও সামরিক ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন।
লিবিয়ার রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা জানা জানায়, ন্যাটোর বোমা হামলা বন্ধ করার লক্ষ্যে লিবিয়া অবিলম্বে যুদ্ধবিরতি কার্যকর করার প্রস্তাব করেছে। একই সঙ্গে তারা আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকদের মেনে নেবে বলেও জানিয়েছে।
প্রধানমন্ত্রীর উদ্ধৃতি দিয়ে বার্তা সংস্থাটি জানায়, লিবিয়া তার ভূখণ্ডের অখণ্ডতা ও জনগণের মধ্যে ঐক্য ধরে রাখার ব্যাপারে অঙ্গীকারবদ্ধ। আর বোমা হামলার হুমকিতে না থেকে গণতান্ত্রিক সংলাপের মাধ্যমে অভ্যন্তরীণ বিষয় এবং রাজনৈতিক ব্যবস্থার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়ার অধিকার জনগণের আছে। মাহমুদি ন্যাটোর বিরুদ্ধে রাজনৈতিক হত্যা, অবৈধভাবে নৌবন্দর অবরোধ, বেসামরিক স্থাপনায় বোমা হামলা ও অবকাঠামো ধ্বংস করার অভিযোগ তোলেন।
নিউইয়র্কে জাতিসংঘের মুখপাত্র মার্টিন নেসার্কি বলেন, মাহমুদির সঙ্গে বৈঠক চলাকালে খতিব যুদ্ধবিরতির ব্যাপারে গুরুত্বারোপ করেন এবং লিবিয়ার যুদ্ধকবলিত শহরগুলোতে প্রবেশাধিকার দাবি করেন।
আল খতিব লিবিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবদেলাতি লাবিদি ও সরকারের সমর্থক বিভিন্ন গোষ্ঠীর নেতাদের সঙ্গেও আলোচনা করেন। কিন্তু অনেক চেষ্টা করেও তিনি গাদ্দাফির সঙ্গে দেখা করতে পারেননি। গত ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি সময়ে সরকারবিরোধী বিক্ষোভের বিরুদ্ধে অভিযান শুরু করার পর তাঁর সরকারের ওপর দুই দফা নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়।
গত রোববার জাতিসংঘের মহাসচিব বান কি মুন ও মাহমুদির মধ্যে টেলিফোনে কথা হলেও এ ব্যাপারে বিস্তারিত কিছু জানা যায়নি। যুদ্ধবিরতির ব্যাপারে মুন বারবার আহ্বান জানিয়ে আসছেন। এ নিয়ে গাদ্দাফির সঙ্গে তাঁর সংলাপও হয়েছে।
এদিকে অবিলম্বে যুদ্ধবিরতি কার্যকর করার লক্ষ্যে নতুন এক প্রস্তাব করেছে লিবিয়া। গত রোববার লিবিয়ার প্রধানমন্ত্রী বাগদাদি মাহমুদি সে দেশে সফররত জাতিসংঘের বিশেষ দূত আবদুল ইলাহ আল খতিবের কাছে এই প্রস্তাব করেন।
আইসিসির প্রধান কৌঁসুলি লই মরেনো ওকাম্পো বলেন, লিবিয়ায় মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয়টি নিয়ে বিচারের ব্যাপারে তিনি প্রায় প্রস্তুত। এ ব্যাপারে যাঁদের নামে অভিযোগ উঠেছে, তাঁদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আবেদন করতে তিনি প্রস্তুত। পরোয়ানা জারির ক্ষেত্রে গাদ্দাফির নাম এক নম্বরে থাকতে পারে।
এক বিবৃতিতে মরেনো ওকাম্পো বলেন, যাঁদের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ রয়েছে, তাঁদের ব্যাপারে যথেষ্ট ও জোরালো তথ্যপ্রমাণ জোগাড় করা হয়েছে।
যুক্তরাজ্যে চিফ অব ডিফেন্স স্টাফ জেনারেল ডেভিড রিচার্ডস সে দেশের সানডে টেলিগ্রাফ পত্রিকায় বলেছেন, লিবিয়ার নেতা গাদ্দাফির বিরুদ্ধে আরও সামরিক ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন।
লিবিয়ার রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা জানা জানায়, ন্যাটোর বোমা হামলা বন্ধ করার লক্ষ্যে লিবিয়া অবিলম্বে যুদ্ধবিরতি কার্যকর করার প্রস্তাব করেছে। একই সঙ্গে তারা আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকদের মেনে নেবে বলেও জানিয়েছে।
প্রধানমন্ত্রীর উদ্ধৃতি দিয়ে বার্তা সংস্থাটি জানায়, লিবিয়া তার ভূখণ্ডের অখণ্ডতা ও জনগণের মধ্যে ঐক্য ধরে রাখার ব্যাপারে অঙ্গীকারবদ্ধ। আর বোমা হামলার হুমকিতে না থেকে গণতান্ত্রিক সংলাপের মাধ্যমে অভ্যন্তরীণ বিষয় এবং রাজনৈতিক ব্যবস্থার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়ার অধিকার জনগণের আছে। মাহমুদি ন্যাটোর বিরুদ্ধে রাজনৈতিক হত্যা, অবৈধভাবে নৌবন্দর অবরোধ, বেসামরিক স্থাপনায় বোমা হামলা ও অবকাঠামো ধ্বংস করার অভিযোগ তোলেন।
নিউইয়র্কে জাতিসংঘের মুখপাত্র মার্টিন নেসার্কি বলেন, মাহমুদির সঙ্গে বৈঠক চলাকালে খতিব যুদ্ধবিরতির ব্যাপারে গুরুত্বারোপ করেন এবং লিবিয়ার যুদ্ধকবলিত শহরগুলোতে প্রবেশাধিকার দাবি করেন।
আল খতিব লিবিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবদেলাতি লাবিদি ও সরকারের সমর্থক বিভিন্ন গোষ্ঠীর নেতাদের সঙ্গেও আলোচনা করেন। কিন্তু অনেক চেষ্টা করেও তিনি গাদ্দাফির সঙ্গে দেখা করতে পারেননি। গত ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি সময়ে সরকারবিরোধী বিক্ষোভের বিরুদ্ধে অভিযান শুরু করার পর তাঁর সরকারের ওপর দুই দফা নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়।
গত রোববার জাতিসংঘের মহাসচিব বান কি মুন ও মাহমুদির মধ্যে টেলিফোনে কথা হলেও এ ব্যাপারে বিস্তারিত কিছু জানা যায়নি। যুদ্ধবিরতির ব্যাপারে মুন বারবার আহ্বান জানিয়ে আসছেন। এ নিয়ে গাদ্দাফির সঙ্গে তাঁর সংলাপও হয়েছে।
No comments