মিসিসিপির বন্যা থেকে শহর বাঁচাতে...
মিসিসিপি নদীর তীরবর্তী বড় বড় শহরকে বন্যার হাত থেকে রক্ষার জন্য মার্কিন সেনাবাহিনী গত শনিবার জরুরি ভিত্তিতে লুইজিয়ানার একটি গুরুত্বপূর্ণ ফ্লাডগেট বা পানি নির্গমনের পথ উন্মুক্ত করে দিয়েছে। এর ফলে তিন হাজার বর্গমাইল এলাকা পানিতে ডুবে গেলেও লুইজিয়ানার রাজধানী বাটন রগ ও নিউ অরলিন্স অঙ্গরাজ্য বন্যার ভয়াবহতা থেকে রক্ষা পাবে বলে আশা করা হচ্ছে।
মিসিসিপি নদীর পানির উচ্চতা বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হওয়ায় গত চার দশকের মধ্যে এবারই প্রথম লুইজিয়ানা ফ্লাডগেট খুলে দেওয়া হলো। বাটন রগের ৪৫ মাইল উত্তর-পশ্চিমে অবস্থিত মরগানজা স্পিলওয়ে নামের এই ফ্লাডগেটটি খুলে দেওয়া হয়। সর্বশেষ ১৯৭৩ সালে এটি খুলে দেওয়া হয়েছিল।
প্রবল বৃষ্টি আর বরফগলা পানির কারণে মিসিসিপি ও এর অববাহিকায় ব্যাপক বন্যা দেখা দিয়েছে। কর্মকর্তারা বলছেন, ১৯২৭ সালের পর লুইজিয়ানায় এত বড় বন্যা আর দেখা যায়নি।
মার্কিন সেনাবাহিনী সতর্ক করে দিয়েছিল, ফ্লাডগেট উন্মুক্ত না করে দিলে নিউ অরলিন্স অঙ্গরাজ্য ২০ ফুট পানির নিচে তলিয়ে যেতে পারে। মরগানজা স্পিলওয়ে উন্মুক্ত করে দেওয়ায় নতুন করে ২৫ হাজার মানুষ ও ১১ হাজার ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে বলে কর্মকর্তারা আশঙ্কা করছেন। তাঁরা বলেন, খুলে দেওয়া ফ্লাডগেট থেকে প্রতি সেকেন্ডে ছয় লাখ কিউবিক ফুট পানি প্রবাহিত হবে, যা নায়াগ্রা জলপ্রপাত থেকে প্রতিদিন যে পরিমাণ পানি পতিত হয়, তার চেয়েও ছয় গুণ বেশি।
মিসিসিপি নদীর পানির উচ্চতা বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হওয়ায় গত চার দশকের মধ্যে এবারই প্রথম লুইজিয়ানা ফ্লাডগেট খুলে দেওয়া হলো। বাটন রগের ৪৫ মাইল উত্তর-পশ্চিমে অবস্থিত মরগানজা স্পিলওয়ে নামের এই ফ্লাডগেটটি খুলে দেওয়া হয়। সর্বশেষ ১৯৭৩ সালে এটি খুলে দেওয়া হয়েছিল।
প্রবল বৃষ্টি আর বরফগলা পানির কারণে মিসিসিপি ও এর অববাহিকায় ব্যাপক বন্যা দেখা দিয়েছে। কর্মকর্তারা বলছেন, ১৯২৭ সালের পর লুইজিয়ানায় এত বড় বন্যা আর দেখা যায়নি।
মার্কিন সেনাবাহিনী সতর্ক করে দিয়েছিল, ফ্লাডগেট উন্মুক্ত না করে দিলে নিউ অরলিন্স অঙ্গরাজ্য ২০ ফুট পানির নিচে তলিয়ে যেতে পারে। মরগানজা স্পিলওয়ে উন্মুক্ত করে দেওয়ায় নতুন করে ২৫ হাজার মানুষ ও ১১ হাজার ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে বলে কর্মকর্তারা আশঙ্কা করছেন। তাঁরা বলেন, খুলে দেওয়া ফ্লাডগেট থেকে প্রতি সেকেন্ডে ছয় লাখ কিউবিক ফুট পানি প্রবাহিত হবে, যা নায়াগ্রা জলপ্রপাত থেকে প্রতিদিন যে পরিমাণ পানি পতিত হয়, তার চেয়েও ছয় গুণ বেশি।
No comments