হামলার তালিকায় যুক্তরাজ্যসহ ছয়টি দেশ
যুক্তরাজ্য ও আরও পাঁচটি দেশ ওসামা বিন লাদেনের সন্ত্রাসী হামলার তালিকায় ছিল। পাকিস্তানের অ্যাবোটাবাদ শহরে লাদেনের বাড়ি থেকে উদ্ধার করা নথিপত্র থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
সানডে টেলিগ্রাফ-এ এই তথ্য প্রকাশের পর লাদেন হত্যার প্রতিশোধ হিসেবে যুক্তরাজ্যের মাটিতে আল-কায়েদার অনুসারীরা সন্ত্রাসী হামলা চালাতে পারে বলে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে।
লাদেনের বাড়ি থেকে উদ্ধার করা নথিপত্র পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখার জন্য ব্রিটিশ গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের একটি দল গত সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্রে গেছে। ভবিষ্যৎ হামলার সম্ভাব্য লক্ষ্যস্থল হিসেবে লাদেনের একাধিক নথিতে যুক্তরাজ্যের নাম উল্লেখ থাকায় ব্রিটিশ গোয়েন্দা কর্মকর্তারা বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে দেখছেন। এ ছাড়া যুক্তরাজ্যের অভ্যন্তরে জঙ্গি কর্মকাণ্ড সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহেও তাঁরা মরিয়া হয়ে উঠেছেন।
গোয়েন্দা সূত্র জানায়, যুক্তরাজ্যের পাশাপাশি লাদেনের সন্ত্রাসী হামলার তালিকায় যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, ইসরায়েল, জার্মানি ও স্পেনের নাম রয়েছে। তবে এসব দেশে কী ধরনের হামলা চালানো হবে সে ব্যাপারে গোয়েন্দা কর্মকর্তারা কিছু বলেননি।
এদিকে একটি প্রতিবেদন বেরিয়েছে, অ্যাবোটাবাদে থাকাকালে লাদেনের সঙ্গে বেশ কয়েকজন তালেবান নেতা এবং ধনাঢ্য আরব অনুসারী সাক্ষাৎ করেন। কোনো মধ্যস্থতাকারী না ধরে বিশ্বস্ত অনুসারীদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ রক্ষা করতেন লাদেন। তিনি বার্তাবাহকের মাধ্যমে পাঠানো বার্তার ওপর নির্ভর করতেন না।
আফগানিস্তানের একজন তালেবান কমান্ডার বলেন, দুই বছর আগে তিনি লাদেনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। এ সময় লাদেন বলেছিলেন, ‘নিরাপত্তাঝুঁকি থাকা সত্ত্বেও এ ছাড়া তাঁর অন্য কোনো উপায় নেই।
সানডে টেলিগ্রাফ-এ এই তথ্য প্রকাশের পর লাদেন হত্যার প্রতিশোধ হিসেবে যুক্তরাজ্যের মাটিতে আল-কায়েদার অনুসারীরা সন্ত্রাসী হামলা চালাতে পারে বলে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে।
লাদেনের বাড়ি থেকে উদ্ধার করা নথিপত্র পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখার জন্য ব্রিটিশ গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের একটি দল গত সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্রে গেছে। ভবিষ্যৎ হামলার সম্ভাব্য লক্ষ্যস্থল হিসেবে লাদেনের একাধিক নথিতে যুক্তরাজ্যের নাম উল্লেখ থাকায় ব্রিটিশ গোয়েন্দা কর্মকর্তারা বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে দেখছেন। এ ছাড়া যুক্তরাজ্যের অভ্যন্তরে জঙ্গি কর্মকাণ্ড সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহেও তাঁরা মরিয়া হয়ে উঠেছেন।
গোয়েন্দা সূত্র জানায়, যুক্তরাজ্যের পাশাপাশি লাদেনের সন্ত্রাসী হামলার তালিকায় যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, ইসরায়েল, জার্মানি ও স্পেনের নাম রয়েছে। তবে এসব দেশে কী ধরনের হামলা চালানো হবে সে ব্যাপারে গোয়েন্দা কর্মকর্তারা কিছু বলেননি।
এদিকে একটি প্রতিবেদন বেরিয়েছে, অ্যাবোটাবাদে থাকাকালে লাদেনের সঙ্গে বেশ কয়েকজন তালেবান নেতা এবং ধনাঢ্য আরব অনুসারী সাক্ষাৎ করেন। কোনো মধ্যস্থতাকারী না ধরে বিশ্বস্ত অনুসারীদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ রক্ষা করতেন লাদেন। তিনি বার্তাবাহকের মাধ্যমে পাঠানো বার্তার ওপর নির্ভর করতেন না।
আফগানিস্তানের একজন তালেবান কমান্ডার বলেন, দুই বছর আগে তিনি লাদেনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। এ সময় লাদেন বলেছিলেন, ‘নিরাপত্তাঝুঁকি থাকা সত্ত্বেও এ ছাড়া তাঁর অন্য কোনো উপায় নেই।
No comments