ফার্গির সমস্যা, মেসির সমীহ
বেশ সমস্যাতেই পড়েছেন স্যার অ্যালেক্স ফার্গুসন। তার পরও খুশি ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড কোচ। সমস্যাটা যে মধুর! সমস্যাটার মূলে তাঁর শিষ্যরাই। গত সপ্তাহে ব্ল্যাকবার্নের বিপক্ষে খেলানো একাদশে নয়টি পরিবর্তন এনে দল নামিয়েছিলেন পরশু প্রিমিয়ার লিগের শেষ ম্যাচে। এই দলটাও ব্ল্যাকপুলকে হারিয়েছে ৪-২ গোলে। ফার্গুসন এখন বুঝতে পারছেন না, চ্যাম্পিয়নস লিগের ফাইনালে কাকে রেখে কাকে নামাবেন। ইউনাইটেডের সামর্থ্যকে আবার সম্মান জানিয়েছেন লিওনেল মেসি, শিরোপার পথে যিনি হতে পারেন ফার্গির সবচেয়ে বড় বাধা।
পরশুর জয়ে নিজেদের মাটিতে টানা ১৫ ম্যাচ জয়ের রেকর্ড গড়ল ইউনাইটেড। দলের পারফরম্যান্সে উচ্ছ্বসিত ফার্গুসনের প্রতিক্রিয়া, ‘আমার তো মনে হয়, পরের সপ্তাহের জন্য (চ্যাম্পিয়নস লিগ ফাইনাল) আমি চার-পাঁচটি দল নামাতে পারব এবং কোনো দলই আমাকে হতাশ করবে না। এই ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড দলটা গ্রেট নয়, এমন অনেক ফালতু কথা হচ্ছে। কিন্তু এই অর্জন অসাধারণ। খেলোয়াড়েরা যেভাবে খেলেছে, এই সাফল্য দলের প্রাপ্য। অসাধারণ কিছু পারফরম্যান্স আছে আমাদের। চেলসি, আর্সেনাল, লিভারপুল ও টটেনহামকে হারিয়েছি আমরা, হারিয়েছি সব শীর্ষ দলকে।’
ইউনাইটেড যে দুর্দান্ত ফর্মে আছে, সেটা মেসিও জানেন। ফাইনালের প্রতিপক্ষের জন্য তাই যথেষ্টই সমীহ বার্সেলোনা তারকার, ‘ওরা যেভাবে ধারাবাহিক সাফল্য পেয়ে আসছে, সেটা হুট করে হয়নি। ওদের জন্য আমার সর্বোচ্চ শ্রদ্ধা আছে। ইংল্যান্ডের মাটিতে খেলাটাও ওদের একটা বাড়তি সুবিধা। খেলাটা ওল্ড ট্রাফোর্ডে হয়তো নয়, কিন্তু ওয়েম্বলিতেও ওরা ঘরের মাঠে খেলার স্বাদ পাবে।’
শুধু ইউরোপ-সেরার লড়াই নয়, ওয়েম্বলির ফাইনাল একদিক থেকে ব্যক্তিগত সেরার লড়াইও। ফাইনালে দুটি মাইলফলকের হাতছানি মেসির সামনে। একটি গোল করলে ছুঁয়ে ফেলবেন চ্যাম্পিয়নস লিগের এক আসরে সর্বোচ্চ গোল করা রুড ফন নিস্টলরয়ের রেকর্ড (১২)। সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে ৫৩ গোল নিয়ে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোও মেসির চেয়ে এগিয়ে আছেন এক গোলে। তবে ব্যক্তিগত অর্জন মোটেও ভাবাচ্ছে না মেসিকে, ‘গোল তখনই গুরুত্বপূর্ণ যখন সেটা দলকে জেতায়। আমি গোল পাই আর না পাই, বার্সেলোনার জয়টাই গুরুত্বপূর্ণ। চ্যাম্পিয়নস লিগে সর্বোচ্চ গোল করা বা অন্য কোনো খেলোয়াড়ের চেয়ে বেশি গোল করার চিন্তা আমার নেই। এটা যদি হওয়ার থাকে তো হবে। আমার লক্ষ্য দলীয় সাফল্য, ব্যক্তিগত অর্জন নয়।’
পরশুর জয়ে নিজেদের মাটিতে টানা ১৫ ম্যাচ জয়ের রেকর্ড গড়ল ইউনাইটেড। দলের পারফরম্যান্সে উচ্ছ্বসিত ফার্গুসনের প্রতিক্রিয়া, ‘আমার তো মনে হয়, পরের সপ্তাহের জন্য (চ্যাম্পিয়নস লিগ ফাইনাল) আমি চার-পাঁচটি দল নামাতে পারব এবং কোনো দলই আমাকে হতাশ করবে না। এই ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড দলটা গ্রেট নয়, এমন অনেক ফালতু কথা হচ্ছে। কিন্তু এই অর্জন অসাধারণ। খেলোয়াড়েরা যেভাবে খেলেছে, এই সাফল্য দলের প্রাপ্য। অসাধারণ কিছু পারফরম্যান্স আছে আমাদের। চেলসি, আর্সেনাল, লিভারপুল ও টটেনহামকে হারিয়েছি আমরা, হারিয়েছি সব শীর্ষ দলকে।’
ইউনাইটেড যে দুর্দান্ত ফর্মে আছে, সেটা মেসিও জানেন। ফাইনালের প্রতিপক্ষের জন্য তাই যথেষ্টই সমীহ বার্সেলোনা তারকার, ‘ওরা যেভাবে ধারাবাহিক সাফল্য পেয়ে আসছে, সেটা হুট করে হয়নি। ওদের জন্য আমার সর্বোচ্চ শ্রদ্ধা আছে। ইংল্যান্ডের মাটিতে খেলাটাও ওদের একটা বাড়তি সুবিধা। খেলাটা ওল্ড ট্রাফোর্ডে হয়তো নয়, কিন্তু ওয়েম্বলিতেও ওরা ঘরের মাঠে খেলার স্বাদ পাবে।’
শুধু ইউরোপ-সেরার লড়াই নয়, ওয়েম্বলির ফাইনাল একদিক থেকে ব্যক্তিগত সেরার লড়াইও। ফাইনালে দুটি মাইলফলকের হাতছানি মেসির সামনে। একটি গোল করলে ছুঁয়ে ফেলবেন চ্যাম্পিয়নস লিগের এক আসরে সর্বোচ্চ গোল করা রুড ফন নিস্টলরয়ের রেকর্ড (১২)। সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে ৫৩ গোল নিয়ে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোও মেসির চেয়ে এগিয়ে আছেন এক গোলে। তবে ব্যক্তিগত অর্জন মোটেও ভাবাচ্ছে না মেসিকে, ‘গোল তখনই গুরুত্বপূর্ণ যখন সেটা দলকে জেতায়। আমি গোল পাই আর না পাই, বার্সেলোনার জয়টাই গুরুত্বপূর্ণ। চ্যাম্পিয়নস লিগে সর্বোচ্চ গোল করা বা অন্য কোনো খেলোয়াড়ের চেয়ে বেশি গোল করার চিন্তা আমার নেই। এটা যদি হওয়ার থাকে তো হবে। আমার লক্ষ্য দলীয় সাফল্য, ব্যক্তিগত অর্জন নয়।’
No comments